উদয়নারায়ণপুর পঞ্চায়েত সমিতির অন্তর্গত রাজাপুর একটি গুরুত্বপূর্ণ বাসস্ট্যান্ড। এটি চারটি বাস এবং দু’টি ট্রেকার রুটের সংযোগকারী রাস্তা। প্রতিদিন অসংখ্য মানুষ যানবাহনের জন্য এখানে আসেন। এখানকার যাত্রী প্রতীক্ষালয়টি বর্তমানে ভগ্নপ্রায়। চুন, বালি, পলেস্তারা খসে ব্যবহারের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। ফলে, অসংখ্য যাত্রীকে খোলা আকাশের নীচে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করতে হয়। যাত্রী প্রতীক্ষালয়টি দ্রুত সংস্কারের জন্য স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েত অথবা পঞ্চায়েত সমিতির দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
নিমাই আদক। উদয়নারায়ণপুর, হাওড়া।
|
পুণ্যতীর্থ হিসেবে তারকেশ্বরের নাম আজ জগৎজোড়া। অথচ, তারকেশ্বর রাজবাড়ির অমূল্য স্থাপত্য সম্পদগুলির আজ বড়ই দুরবস্থা। ঠিকমতো সংস্কারের অভাবে রাজবাড়ির দেওয়ালের প্রাচীন স্থাপত্য-মূর্তি পলেস্তারা খসে ঝরে পড়তে দেরি হবে না। রাজবাড়ির মাঠে এখন ইট-বালি-স্টোনচিপসের ব্যবসা চলছে। তারকেশ্বর পুরসভার কোনও নজরদারি নেই। তারকেশ্বরবাসী হিসেবে এই রাজবাড়ি ও মাঠের সৌন্দর্যায়ন চাই। এ জন্য তারকেশ্বর পুরসভার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
শান্তা ভৌমিক। তারকেশ্বর, হুগলি।
|
হাওড়া-তারকেশ্বর শাখার একটি গুরুত্বপূর্ণ স্টেশন হরিপাল। এখানে শীঘ্রই ডবল লাইনের কাজ শুরু হওয়ার কথা। তার আগে রেললাইনের উত্তর ও দক্ষিণ দিকের যোগসাধনের জন্য একটি অ্যাপ্রোচ রোড ও লেভেল ক্রসিংয়ের ব্যবস্থা করা হলে সাধারণ মানুষ উপকৃত হবেন। স্টেশন সংলগ্ন এলাকায় বাস, অটো এবং রিকশা স্ট্যান্ডের ব্যবস্থা করলেও যাত্রীদের সুবিধা হয়। বিষয়গুলি রেল কর্তৃপক্ষকে গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করার জন্য আবেদন জানাচ্ছি।
জহরলাল দাস। হরিপাল, হুগলি।
|
আমতার মান্দারিয়া থেকে সাহাচক পর্যন্ত রাস্তাটি প্রায় ৭ কিলোমিটার। ২০০৫ সালে ওই রাস্তায় প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনায় পিচের কাজ শুরু হয়। ২০০৭ সালে কাজ শেষ হয়। পরের বছরই রাস্তা থেকে পিচ উঠতে থাকে। এক বছর যেতে না যেতে ফের বেহাল হয়ে পড়ে রাস্তা। বর্তমানে গোটা রাস্তা এবড়ো-খেবড়ো। ছোটখাটো দুর্ঘটনা ঘটে অহরহ। প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে মানুষ যাতায়াত করেন। রাস্তাটির মেরামত খুবই দরকার। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ দেখুন।
দীপঙ্কর মান্না। আমতা, হাওড়া।
|
হাওড়ার আন্দুল একটি জনবহুল এবং গুরুত্বপূর্ণ জনপদ। অথচ, এখানে একটিও বৃদ্ধাবাস নেই। আজকের দিনে অনেক ছেলেমেয়েই বৃদ্ধ বাবা-মাকে দেখে না। নিঃসন্তান বৃদ্ধবৃদ্ধারা তো আরও অসহায়। তাঁদের দেখভালের স্বার্থেই আন্দুলে অচিরেই বৃদ্ধাবাস প্রয়োজন। এ ব্যাপারে সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
জয়ন্ত মুখোপাধ্যায়। আন্দুল, হাওড়া। |