টুকরো খবর |
বাজি বিস্ফোরণ, মৃত মা ও শিশু-সহ চার
নিজস্ব সংবাদদাতা • কাঁথি |
|
দুর্ঘটনার পরে। ছবি: সুব্রত গুহ। |
বাজি তৈরির সময় বিস্ফোরণে মৃত্যু হল চারজনের। শুক্রবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে কাঁথির হিরাকনিয়া গ্রামে। পুলিশ জানিয়েছে মৃতরা হলেন, আরতি কামিলা (৪৮), মেয়ে চম্পা কামিলা(১৯), পুত্রবধূ পূর্ণিমা কামিলা(২৪) ও এক বছরের নাতনি পায়েল কামিলা। অগ্নিদগ্ধ অবস্থায় একজন কাঁথি মহকুমা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে খবর, শুক্রবার রাত পৌনে দশটা নাগাদ হিরাকনিয়ার রাম কামিলার বাড়িতে আচমকা বিস্ফোরণ ঘটে। বিস্ফোরণের সঙ্গে সঙ্গে বাড়িতে আগুন ধরে যায়। প্রতিবেশী ও পাশের মৈতনা অঞ্চলের লোকেরা এসেও কাউকে উদ্ধার করতে পারেননি। খবর পেয়ে কাঁথি থেকে দমকল বাহিনী এসে দু’টি ইঞ্জিনের সাহায্যে আগুন নেভাতে চেষ্টা করে। কাঁথি থানার এসডিপিও ইন্দ্রজিৎ বসু, আইসি সুব্রত বারিক-সহ বিশাল পুলিশ বাহিনী এসে চারজনের দেহ উদ্ধার করেন। বিস্ফোরণের সময় রাম কামিলা ও তাঁর ছোট ছেলে বাবু কামিলা বাড়িতে ছিলেন না। শনিবার সকালে কাঁথি থানার আইসি ও এসডিপিও-র নেতৃত্বে পুলিশ হিরাকনিয়া ও দক্ষিণ সিলামপুরে অভিযান চালিয়ে প্রচুর বাজি ও বাজি তৈরির মশলা আটক করেন। তবে ঘটনায় এখনও পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার করা যায়নি। |
বিচারবিভাগীয় তদন্তের দাবি নন্দীগ্রাম নিয়ে
নিজস্ব সংবাদদাতা • তমলুক |
২০০৭-এর ১৪ মার্চ নন্দীগ্রাম ঘটনার সিবিআই তদন্ত নিয়ে এবার প্রকাশ্যে ক্ষোভ প্রকাশ করলেন তমলুকের তৃণমূূল সাংসদ শুভেন্দু অধিকারী। ঘটনার বিচারবিভাগীয় তদন্তের দাবিও তোলেন তিনি। ২০০৭ এর ১০ নভেম্বর সিপিএমের নন্দীগ্রাম পুনর্দখল অভিযানে গোকুলনগরের করপল্লিতে ভূমি উচ্ছেদ প্রতিরোধ কমিটির মিছিলে সশস্ত্র হামলায় নিহতদের স্মরণসভা ছিল শনিবার। সভায় শুভেন্দুবাবু বলেন, “নন্দীগ্রামের গণহত্যায় ১৪ জনের মৃত্যুর ঘটনায় হাইকোর্টের নির্দেশে সিবিআই তদন্ত করেছিল। কিন্তু তদন্ত রিপোর্টে ঘটনায় জড়িত অধিকাংশ অভিযুক্ত পুলিশ অফিসার ও সিপিএম নেতাদের আড়াল করা হয়েছে। আমরা চাই কর্মরত বিচারককে দিয়ে বিচারবিভাগীয় তদন্ত হোক।” |
|