চাঁপদানির কেজিআরএস পথ সংলগ্ন ময়দানটি চাঁপদানি পুরসভার একটি পুরনো ময়দান। শুধু তাই নয়, এলাকার প্রথম প্রাচীর-ঘেরা ময়দান বলতে এটাই। যদিও এখনও পর্যন্ত ময়দানে কোনও গ্যালারি নেই। তবে, এখানে অতীতে জাতীয় স্তরের খেলা হয়েছে। যেমন, জাতীয় মিনি ভলিবল, জাতীয় মহিলা ফুটবল প্রতিযোগিতা। সারা বাংলা মহিলা কবাডি প্রতিযোগিতা এবং খোখো খেলার আসরও বসেছে এখানে। কিন্তু বর্তমানে মাঠটির অবস্থা খুবই খারাপ। সামান্য বৃষ্টি হলে তো কথাই নেই। এখনও এই মাঠে শ্রীরামপুর মহকুমা ফুটবল লিগের খেলা হয়। মাঠের দরজা সব সময় খোলা থাকার জন্য ঢুকে পড়ে গরু-ছাগল। মাঠ নোংরা হয়। চাঁপদানির পুরপ্রধান এবং সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ড কাউন্সিলরের কাছে মাঠটি সংস্কারের ব্যবস্থা করার অনুরোধ জানাচ্ছি।
কালীশঙ্কর মিত্র। ভদ্রেশ্বর, হুগলি।
|
উলুবেড়িয়া শহরে সরকারি কার্যালয়, স্কুল, কলেজ, হাসপাতাল রয়েছে। প্রতিদিন বিশেষত সকাল ও বিকেলে স্টেশন রোড ধরে শহরে প্রবেশ করতে গেলে ৫ মিনিটের জায়গায় ২০-২৫ মিনিট লেগে যাচ্ছে। প্রথমক অল্প পরিসর রাস্তায় দোকান, বিভিন্ন রুটের অটো-ট্রেকারের স্ট্যান্ড থাকার ফলে নিত্যযাত্রীরা নরক যন্ত্রণার শিকার হচ্ছেন। স্থানীয় প্রশাসন নিশ্চুপ, নির্বিকার। মাঝে মাঝে মাইকে ঘোষণা ছাড়া সমস্যার স্থায়ী সমাধানের কোনও প্রচেষ্টা নেই। কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন জানাচ্ছি, বিষয়টি নিয়ে একটু ভাবনাচিন্তা করুন।
সুপ্রকাশ বন্দ্যোপাধ্যায়। রঘুদেবপুর, হাওড়া।
|
ভদ্রেশ্বরের গৌরহাটির ইএসআই হাসপাতালে ওই এলাকা ছাড়াও চন্দননগর-সহ অনেকগুলি এলাকার জুটমিল ও অন্য সংস্থার কর্মীরা চিকিৎসা করাতে আসেন। কিন্তু কর্তৃপক্ষের উদাসীনতায় সব ওয়ার্ডের ভিতরেই কুকুরের অবাধ বিচরণ ও স্থায়ী বসবাস। সংশ্লিষ্ট দফতরের হস্তক্ষেপের অনুরোধ জানাই।
সিদ্ধার্থ দত্তচৌধুরী। ভদ্রেশ্বর, হুগলি।
|
হাওড়া-বর্ধমান কর্ড শাখায় পড়ে ধনেখালি হল্ট স্টেশন। গ্রামীণ এই রেল স্টেশনটিতে কুলি নেই। ধনেখালির তাঁত বিখ্যাত। স্টেশন থেকে প্রায় ৬ কিলোমিটার দূরের তাঁতবাজার থেকে কাপড়ের গাঁট বয়ে এনে সিঁড়ি ভেঙে প্ল্যাটফর্মে পৌঁছনো বেশ কঠিন কাজ। যথাযথ ঢাল করে স্বল্প পরিসরের একটি রাস্তা যদি প্ল্যাটফর্ম থেকে তৈরি করা হয়, তা হলে অনেকেই উপকৃত হবেন। ভ্যানরিকশার প্ল্যাটফর্ম পর্যন্ত পৌঁছতে অসুবিধা হবে না।
লক্ষ্মণ সাঁতরা। দাদপুর।
|
দীর্ঘদিন ধরে হিন্দমোটরের সাধারণ মানুষ নিত্যদিন জীবন হাতে নিয়ে রেল লাইন পারাপার করে প্ল্যাটফর্মে ওঠানামা করেন। প্ল্যাটফর্মে যাওয়ার ওভারব্রিজ আছে ঠিকই, কিন্তু বয়স্ক মানুষদের ওভারব্রিজে উঠতে অসুবিধা হয়। সকলের সুবিধা জন্য যদি একটি সাবওয়ের ব্যবস্থা করা হয়, তা হলে উপকার হয়। এ ছাড়া প্ল্যাটফর্মটি অনেক বড় হওয়ায় আর একটি যাত্রীশেড প্রয়োজন। রয়েছে কিছু সমস্যাও। যেমন, পর্যাপ্ত আলোর অভাব, শৌচাগার নিয়মিত পরিষ্কার না হওয়া, জলের অভাব।
শ্যামলাল মসিদ। হিন্দমোটর, হুগলি। |