‘গামছার’ সাহায্যে মণ্ডপ তৈরি করে এ বার শারদ উৎসবে মেতেছে কান্দির দোহালিয়ার ইন্দ্রাজী স্পোর্টিং ক্লাবের সদস্যরা। প্রতি বছরের মতো এ বছরও এলাকারই শুধু নয় কান্দি মহকুমার বাসিন্দাদের আনন্দিত করতে বাঁকুড়া জেলার বিষ্ণুপুর মন্দিরের আদলে মণ্ডপ তৈরি করছে ওই ক্লাবের উদ্যোক্তারা। কাল্পনিক মন্দিরের আদলে মণ্ডপ তৈরি করে মহকুমার প্রথম স্থান অধিকার করেছিল ওই পুজো কমিটি। এ বার সেই পুজোর বয়স ২৬ বছরে পা রাখল। ৫৪ ফুট চওড়া ও ৬০ ফুট উচ্চতা বিশিষ্ট ওই বিষ্ণুমন্দিরের ন্যায় মণ্ডপটি তৈরি করতে শিল্পী এসেছে প্রতিবেশি জেলা নদিয়ার ধুবুলিয়া থেকে। শান্তিপুরের তাঁতিদের বরাত দিয়ে গামছা আনা হয়েছে। মণ্ডপটি তৈরি করতে প্রয়োজন বাঁশ, কাঠ, প্লাই আর গামছা। পৌরাণিক ওই মন্দিরের কারুকার্য সবকিছুই তৈরি হবে গামছার সাহায্যে। মণ্ডপটির মাথায় থাকছে তিনটি গম্বুজ। মণ্ডপের ভিতরে সিলিংয়ে গামছাকে পেঁচিয়ে পেঁচিয়ে নকশা করা হচ্ছে। মণ্ডপের দেওয়ালে গামছার তৈরি বিভিন্ন দেবদেবীর মূর্তি নর্তকী থাকবে, থাকবে ময়ূরের নৃত্যের দৃশ্যও।
|
এক ব্যবসায়ীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নাম সুকুমার দাস বৈরাগ্য (৪৫)। বাড়ি সালার থানার সোনারুদ্দি গ্রামে। সুকুমারবাবু গ্রামেই তেলেভাজা বিক্রি করতেন। প্রাথমিক তদন্তের পর পুলিশ জানায়, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে মাঝেমধ্যেই ঝগড়া হত। মঙ্গলবার দোকানের পেঁয়াজ কাটাকে কেন্দ্র করে বৈরাগ্য দম্পতির মধ্যে ঝামেলা বাধে। সুকুমারবাবু এলাকায় মদ্যপ ও বদমেজাজি বলে পরিচতি ছিলেন। নিত্য লেগে থাকত দাম্পত্য কলহ। |