ভুল চিকিৎসায় রোগীমৃত্যুর অভিযোগ উঠল কালনা মহকুমা হাসপাতালে। হাসপাতালের সুপারকে মারধর করেন রোগীর পরিবারের লোকজন। মঙ্গলবার সন্ধ্যার ঘটনা। ঘটনাস্থলে গিয়েছে পুলিশ। দু’জনকে আটক করা হয়েছে। হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, এ দিন সকালে জ্বর ও বমির উপসর্গ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন কালনার কালীনগর গ্রামের বাসিন্দা মনসুর গায়েন (৪০)। বিকেল থেকে তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে শুরু করে। রোগীর পরিবারের লোকজনের অভিযোগ, সন্ধ্যা ৭টা নাগাদ তাঁকে একটি ইঞ্জেকশন দেওয়া হয়। তার কিছুক্ষণের মধ্যেই মৃত্যু হয় মনসুরের। এর পরেই রোগীর বাড়ির লোকজন ভুল চিকিৎসার অভিযোগ তুলে হাসপাতালের সুপার অভিরূপ মণ্ডলের উপরে চড়াও হন ও তাঁকে মারধর করেন বলে অভিযোগ। পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। মহকুমা স্বাস্থ্য আধিকারিক সুভাষচন্দ্র মণ্ডল বলেন, রোগীর আত্মীয়েরা ঠিক কাজ করেননি। সুপার এ ব্যাপারে পুলিশের কাছে অভিযোগ জানাবেন।” |
পুজোর আর মাত্র কয়েক দিন বাকি। এই অবস্থায় এখনও বেতন না পাওয়ায় সোমবার কর্মবিরতি পালন করেন বসিরহাট হাসপাতালের প্রজেক্ট কর্মীরা। ওই দিন সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত কর্মবিরতির জেরে ব্যাহত হল হাসপাতালের পরিষেবা। শেষ পর্যন্ত বেলা ১টা নাগাদ ঠিকাদারের কাছে দু’দিনের মধ্যে বকেয়া বেতন পাওয়ার প্রতিশ্রুতি মেলায় কর্মবিরতি তুলে নেওয়া হয়। বসিরহাট হাসপাতের সুপার সুব্রত মণ্ডল বলেন, “প্রজেক্ট ঠিকাদারের কাছে চলতি মাসের বেতন ও বকেয়ার দাবিতে হাসপাতালের কিছু কর্মী আমার কাছে স্মারকলিপি দেয়। ঠিকাদার আগামী দু’দিনের মধ্যে টাকা মেটানোর প্রতিশ্রুতি দেওয়ায় কর্মীরা শান্ত হয়।”
|
চিকিৎসকদের জন্য নির্দিষ্ট বেশ কিছু ঔষুধ-সহ সোমবার নিতাই মজুমদার নামে এক ব্যক্তিকে ধরে পুলিশের হাতে তুলে দিলেন বেঙ্গল কেমিষ্ট অ্যান্ড ড্রাগিষ্ট সংগঠনের সদস্যরা। সংগঠনের নাকাশিপাড়া জোনাল কমিটির সম্পাদক অংশুমান দে বলেন, “ওই ব্যক্তির কাছে সরকারি হাসপাতালে সরাবরাহ করার জন্য বরাদ্দ ঔষুধ মিলেছে। বিক্রির জন্য সে ওই সব ঔষুধ নিয়ে ঘুরছিল।” |