টুকরো খবর
শ্রেষ্ঠ পুজোর সন্ধানে
ঢাকে কাঠি পড়ল বলে। পুজোর ময়দানে লড়াইও জমে গিয়েছে বরাবরের মতো। সেই লড়াইয়ের মেজাজকে আরও একটু উস্কে দিতেই ফের হাজির ‘পার্লে আনন্দবাজার পত্রিকা শারদ অর্ঘ্য ১৪১৯ পাওয়ার্ড বাই এলাহাবাদ ব্যাঙ্ক’। ফের খুঁজে নিতে শহরের শ্রেষ্ঠ পুজোগুলিকে। সেপ্টেম্বর থেকেই শুরু হয়েছিল আবেদনপত্র জমা নেওয়া। ইতিমধ্যেই এসে গিয়েছে চারশোরও বেশি পুজোর আবেদনপত্র। ধাপে ধাপে বাছাই হতে হতে ষষ্ঠীর দিন পথে নামবেন তারকা-বিচারকেরা। ঘুরে দেখবেন চূড়ান্ত পর্বে পৌঁছনো ১৫টি পুজো। কলকাতা এবং হাওড়া দুই ক্ষেত্রেই তাঁরাই বেছে নেবেন শ্রেষ্ঠ পুজো (থিম এবং সব মিলিয়ে), শ্রেষ্ঠ প্রতিমা, শ্রেষ্ঠ মণ্ডপসজ্জা এবং শ্রেষ্ঠ আলোকসজ্জার পুজোগুলি। একই ভাবে জেলার পুজোগুলির থেকেও থিম এবং সব মিলিয়ে শ্রেষ্ঠ পুজোগুলিকে বেছে নেওয়া হবে। শ্রেষ্ঠত্বের শিরোপা পাওয়া সবক’টি পুজোকেই শারদ অর্ঘ্যে সম্মানিত করা হবে পুজোর পরে।

পঞ্চায়েতে বাড়তি হাজার কোটি
রাজ্যে একশো দিনের কাজ প্রকল্পে আরও এক হাজার কোটি টাকা মঞ্জুর করল কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রক। তৃণমূল কংগ্রেস কেন্দ্রীয় সরকারের উপর থেকে সমর্থন তুলে নেওয়ার পরে এ রাজ্যের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক প্রকল্পে অর্থ বরাদ্দের ক্ষেত্রে দিল্লি গড়িমসি করতে পারে বলে প্রশাসনের একাংশের ধারণা ছিল। সেই আশঙ্কা ঠিক নয় বলে মনে করেন পঞ্চায়েতমন্ত্রী। তিনি তথ্য দিয়ে জানান, চলতি অর্থ বছরের প্রথম ছ’মাসে গাঁধী জাতীয় গ্রামীণ রোজগার নিশ্চিত প্রকল্পে (১০০ দিনের কাজ) ১৫ কোটিরও বেশি কর্মদিবস তৈরি করেছে রাজ্যের পঞ্চায়েত দফতর। এই তথ্য জেনে কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রক সম্প্রতি দিল্লিতে এক বৈঠকের পরে ঘোষণা করেছে, রাজ্যকে অতিরিক্ত ১৩০৬ কোটি ২৭ লক্ষ টাকা মঞ্জুর করা হল। পঞ্চায়েতমন্ত্রীর দাবি, “সারা দেশের মধ্যে একমাত্র পশ্চিমবঙ্গের জন্যই অতিরিক্ত অর্থ বরাদ্দ করা হয়েছে। কর্মদিবস সৃষ্টিতে সাফল্যের জন্য এই বাড়তি বরাদ্দ।”

কাজের খতিয়ান
স্কুলে পঠনপাঠন, মিড-ডে মিল, স্কুল পরিদর্শন ইত্যাদি কাজ কেমন চলছে, তা জানিয়ে প্রতি মাসে শিক্ষামন্ত্রীর কাছে রিপোর্ট পাঠাতে হবে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদগুলির চেয়ারম্যানদের। মঙ্গলবার চেয়ারম্যানদের সঙ্গে বৈঠকে এই নির্দেশ দেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। পরে তিনি বলেন, “কোন স্কুলের কেমন পরিকাঠামো, চেয়ারম্যানেরা কে কেমন কাজ করলেন ইত্যাদি উল্লেখ করতে হবে রিপোর্টে।”

চুক্তি-নিয়োগ
যত কর্মী থাকা প্রয়োজন, তত কর্মী নেই। তাই অগ্নিনির্বাপণের মতো জরুরি কাজ সামাল দেওয়ার জন্য অসামরিক প্রতিরক্ষা দফতর থেকে অগ্নিনির্বাপণে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত প্রায় ১৭০০ স্বেচ্ছাসেবককে চুক্তির ভিত্তিতে এক বছরের জন্য দমকল বিভাগে নিয়োগ করছে সরকার।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.