নিজস্ব সংবাদদাতা • গুয়াহাটি |
পুলিশের হাতে ধরা পড়ল ৫ চোরাশিকারি। তারা স্বীকার করে নিল ৩টি গন্ডারকে তারা হত্যা করেছে এবং এই কাজে তাদের সক্রিয়ভাবে সাহায্য করছে কার্বি জঙ্গিরা। ধৃতদের কাছ থেকে উদ্ধার হল একে রাইফেল-সহ ৩টি আগ্নেয়াস্ত্র।
পুলিশ জানিয়েছে, কাজিরাঙার গন্ডার শিকারিরা বরপথার এলাকায় রয়েছে বলে খবর আসে তাদের কাছে। গত কাল রাতে কার্বি আংলং জেলার এএসপি বলিন দেউড়ির নেতৃত্বে বরপথার এলাকায় অভিযান চালায় পুলিশ। ধরা পড়ে ৫ জন। তাদের কাছে মেলে একটি একে সিরিজের রাইফেল, একটি .৩০৩ রাইফেল, একটি মাজ্ল লোডেড বন্দুক, প্রচুর নানা বোরের কার্তুজ ও একটি খড়্গ কাটার কুঠার। জেরায় চোরাশিকারিরা স্বীকার করেছে, কাজিরাঙার বাগরি, কোহরা ও কার্বি আংলং-এর বরপথার এলাকায় তিনটি গন্ডার হত্যার ক্ষেত্রেই তাদের হাত রয়েছে। তাদের রাইফেল ও গুলি সরবরাহের পিছনে রয়েছে কার্বি জঙ্গিরা।
চলতি মাসের প্রথমে কার্বি আংলং ও নগাঁও জেলার সীমানায় তিনটি গন্ডারকে হত্যা করা হয়। এর মধ্যে দুটি গন্ডারের খড়্গ জীবন্ত অবস্থায় কেটে নেওয়া হয়েছিল। নিহত গন্ডারের দেহ থেকে মিলেছিল একে রাইফেলের গুলি। তখনই বনকর্তা ও পুলিশ দাবি করেছিলেন, গন্ডার শিকারের পিছনে কার্বি জঙ্গিদের হাত থাকতে পারে। শুক্র ও শনিবার নগাঁও ও কার্বি আংলং থেকে এক শিকারি ও ছয় খড়্গ বিক্রেতাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তাদের জেরা করে জানা গিয়েছে, একটি গন্ডারের খড়্গ এখনও জঙ্গিদের হাতে রয়েছে। ১১ অক্টোবর কেপিএলটির সেনাধ্যক্ষ রণ রংপির খড়্গ বেচার জন্য ব্যবসায়ীদের সঙ্গে দেখা করে। কিন্তু খড়্গের দাম ৮০ লক্ষের নীচে না নামানোয় সওদাটি হয়নি। গত রাতে ধরা পড়া জঙ্গিরাও জানিয়েছে, কেপিএলটি জঙ্গিরা টাকার লোভে এখন শিকারিদের মদত দিয়ে গন্ডার হত্যা করাচ্ছে। |
|
সোমবার পুঞ্চা থানার নপাড়ায় হয়ে গেল কাড়া লড়াই। ছবি: প্রদীপ মাহাতো। |
|
ফুল মুখে দাঁড়কাক
জার্মানির স্টুটগার্ডে। ছবি: এএফপি। |
|
ফের চিতার মৃত্যু
সংবাদসংস্থা • বডোদরা |
সিঙ্গাপুর থেকে আনা একটি চিতা মারা গিয়েছে। জুনাগড় জেলার সাক্কারবাগ চিড়িয়াখানায়। লিভার ও কিডনি খারাপ হয়েই মারা যায় চিতাটি। আরও একটি চিতা মারা গিয়েছিল কয়েক মাস আগে। সেটিও সিঙ্গাপুর থেকেই আনা হয়েছিল। |