ঘুম থেকে উঠেই দরজার তালা ভাঙা দেখে চমকে যান গৃহকর্ত্রী। পরে দেখেন, আলমারি থেকে ১৩ ভরি সোনার গয়না, ঘড়ি, মোবাইল -সহ কয়েক হাজার টাকা উধাও। বৃহস্পতিবার রাতে, আড়িয়াদহে। পুলিশ জানায়, পেশায় ব্যাঙ্ককর্মী গৃহকর্তা সন্দীপ দে সহকর্মীদের সঙ্গে বেড়াতে গিয়েছেন। বাড়িতে আছেন তাঁর স্ত্রী সুনীতা, মেয়ে সোহিনী ও আশি বছরের মা। সুনীতাদেবী জানান, শুক্রবার সকালে তিনি দেখেন বাড়ির দরজা খোলা, গ্রিল ভাঙা। দরজা-আলমারির লকার ভাঙা হলেও কেউ টের পেলেন না কেন, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। তদন্তকারীদের অনুমান, চোরেরা ঘুমের ওষুধ জাতীয় কোনও রাসায়নিক ছড়িয়েছিল। অন্য দিকে, পাইকপাড়ায় একটি বাড়িতে চুরির ঘটনায় বমাল ধরা পড়ল পরিচারক শঙ্কর মণ্ডল। গ্রেফতার হন দীপঙ্কর মাইতি নামে এক ব্যবসায়ীও। পুলিশ জানায়, ৭ অক্টোবর রাজদীপ গুহ নামে এক ব্যক্তির বাড়ি থেকে একটি সোনার হার চুরি যায়। দীপঙ্করের দোকানে তার একাংশ মেলে। বাকিটা মেলে শঙ্করের বাড়িতে।
|
এক ব্যক্তির ঝুলন্ত দেহ মিলল। বৃহস্পতিবার, বেহালার পি এন মিত্র লেনে। মৃতের নাম সুধাময় দাস (৫৫)। পুলিশের অনুমান, এটি আত্মহত্যা।
|
ছ’লক্ষ টাকা না দিলে তিলজলার এক ব্যবসায়ীকে খুনের হুমকি দেওয়া হল। ওই ব্যবসায়ীর অভিযোগ, কাদের নামে ওই দুষ্কৃতী ১২ সেপ্টেম্বর হুমকি চিঠি পাঠায়। খামে ফাঁকা কার্তুজের খোল-ও ছিল। ফোনেও হুমকি আসে। গোয়েন্দাপ্রধান পল্লবকান্তি ঘোষ বলেন, “তদন্ত শুরু হয়েছে।”
|
হাজতে ঢোকানোর সময়ে ধৃতের অবস্থা দেখে সন্দেহ হয় পুলিশের। জানা যায়, অতিরিক্ত ঘুমের ওষুধ খেয়েই অসুস্থতা। বৃহস্পতিবার, রাজাবাগান থানায়। পুলিশের অনুমান, বধূ নির্যাতনে ধৃত তনভেজ আলম গ্রেফতারের ভয়েই এ কাজ করেন। ডিসি (বন্দর) মেহবুব রহমান বলেন, “গ্রেফতারের আগেই ওই যুবক ওষুধ খান। নার্সিংহোম থেকে ছাড়লে তাঁকে আদালতে তোলা হবে।”
|
নামী সংস্থার নামে নকল মোবাইল বিক্রির অভিযোগে তিন যুবককে গ্রেফতার করা হয়েছে। আটক করা হয়েছে ১৬০টি নকল মোবাইল-সহ প্রায় আট লক্ষ টাকার জিনিস। |