এ বার ৪৬ বছরে |
শিলিগুড়ি বিদ্যাসাগরপল্লি সর্বজনীন |
ভিড় টানতে |
লোহার কড়াই, ত্রিশূল-সহ নানা সরঞ্জামের সমন্বয়ে থিমের মণ্ডপ। |
|
গর্বের বিষয় |
|
চিন্তার বিষয় |
গত বছর পুরসভা এবং বিদ্যুৎ
বণ্টন সংস্থার তরফে পুরস্কার। |
বাজেট বাড়লেও
সেই তুলনায় চাঁদা বাড়েনি। |
ময়ূরিকা সরকার, ছাত্রী |
এলাকার সবচেয়ে বড় পুজো তাই খুব ভাল
লাগে। অষ্টমীর অঞ্জলি এবং ভোগ আলাদা
আকর্ষণ। অনেক রাত অবধি মহিলা, প্রবীণ
এবং অল্পবয়সীদের আড্ডা হয়।
|
অনামিকা বিশ্বাস, গৃহবধূ |
একেবারে বাড়ির পুজো মনে হয়।
ষষ্ঠী থেকে চারদিন হইহই করে কেটে
যায়। সারা বছরের মত পুজোয় কিছু
সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করলে ভাল হয়। |
|
সম্রাট মালাকার, সম্পাদক |
|
আধুনিকতার ছোঁয়া থাকলেও প্রতি
বছরই সাবেকিয়ানা, ঐতিহ্য
বজায় রেখে পুজো হয়। |
|
|
বাজেট ৯ লক্ষ। |