বাগনান থানার অন্তর্গত বেশ কিছু গ্রামে সজলধারা প্রকল্প চালু হলেও বাগনান শহর এখনও সে সুযোগ থেকে বঞ্চিত। বর্তমানে প্রতিটি এলাকায় যে কলের সাহায্যে জল সরবরাহ করা হয়, তার অবস্থাও খুব খারাপ। অধিকাংশ কল ভেঙে গিয়েছে, নয়তো রাস্তা উঁচু করে করায় কল গর্তে ঢুকে গিয়েছে। সকালে দু’বার এবং বিকেলে একবার করে জল সরবরাহ করা হলেও বিদ্যুৎ না থাকা ও অন্যান্য কারণে প্রায়ই তা অনিয়মিত হয়ে পড়ে। ফলে, তখনই দেখা দেয় জলের সমস্যা। বিশাল জলের লাইনে প্রায়ই বচসা এবং মারামারি পর্যন্ত হয়। আবার প্রায়ই কলে ঘোলা এবং নোংরা জল সরবরাহ করা হচ্ছে, যা পানের অযোগ্য। প্রশাসনের কাছে আবেদন, জরুরি ভিত্তিতে এই সমস্যার সমাধান করা হোক।
হেমন্ত রায়। বাগনান, হাওড়া।
|
হুগলি জেলার পাণ্ডুয়া ব্লকের অন্তর্গত তিন্না মোড় থেকে জামনা পর্যন্ত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ রাস্তাটির খুবই খারাপ দশা। এই পথ ব্যবহার করে তিন্না, পাঁচগড়া, নিয়ান স্কুলের সব ছাত্রছাত্রী এবং শিক্ষক-শিক্ষিকারা। এ ছাড়াও, পার্শ্ববর্তী তোর গ্রাম, মাগুরা, সাণ্ডুয়া, ন’পাড়া, ডাঙ্গাপাড়া, বল্লানদিঘি, গহমি প্রভৃতি এলাকার মানুষজন যাতায়াত করেন। বর্তমানে রাস্তাটির জায়গায় জায়গায় এত পিচ উঠে গিয়ে গর্ত হয়ে গিয়েছে যে হাঁটাচলা রীতিমতো সমস্যার হয়ে দাঁড়িয়েছে। অটোরিকশা চেপে যেতে গেলে মনে হয়, যে কোনও সময় দুর্ঘটনা ঘটবে। রাস্তাটি সারানোর জন্য কতৃর্পক্ষ দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিলে সকলেই উপকৃত হবেন।
মহম্মদ সামিম। পূর্ব খন্যান, হুগলি।
|
হাওড়া-হুগলি দুই জেলার সংযোগ ঘটিয়েছে মেটাল রোড। রাস্তাটি হাওড়ার জগৎবল্লভপুর বিদ্যালয় মোড় থেকে শুরু হয়ে হুগলি জেলার মশাট বাজারের বেনারস রোডে গিয়ে মিশেছে। এই সড়কের উপরে মশাট থেকে ১ কিলোমিটার দূরে খালের উপরে থাকা সেতুটি এতটাই সঙ্কীর্ণ যে পাশাপাশি দু’টি রিকশা যাতায়াত করতে গেলে ধাক্কা লাগে। সেতুটি পাঁচের দশকে তৈরি হয়েছিল। বর্তমানে গাড়ির সংখ্যা বেড়েছে। সেই দিকে লক্ষ্য রেখে সেতুটির সংস্কারের বিষয়ে প্রশাসন নজর দিক।
কাজি আবু তোরাব। বাঁদপুর, হুগলি। |