গর্জাল কামান, এলেন মহাকালী
র্জাল নয় কামান। ঢাকে কাঠি পড়ার সঙ্গে সঙ্গে ১১ দিন আগেই বিষ্ণুপুর রাজবাড়িতে শুরু হয়ে গেল দুর্গাপুজো। মঙ্গলবার এলেন বড় ঠাকরুণ। এ দিন রাজবাড়ির উল্টো দিকে গোপালসায়র সেখানে নবপত্রিকার স্নানপর্ব শেষ হতেই প্রথমে গর্জে উঠল তিনটি কামান। মৃণ্ময়ী মন্দিরে পটদুর্গা ঢোকার সঙ্গে সঙ্গে আরও তিনটি, সবশেষে দুপুরে ভোগপর্বের পরে আরও তিনটি কামানের তোপ। যার সূত্র ধরে এক সময় মল্ল রাজাদের রাজধানী বিষ্ণুপুর জেনে গেল, রাজবাড়ির পুজো শুরু হয়ে গিয়েছে।
ছবি: শুভ্র মিত্র।
৩০৩ মল্লাব্দে (বাংলার ৪০৪ সালে, ইংরেজির ৯৯৭ খৃষ্টাব্দে) এই পুজোর প্রচলন হয়। রাজপুরোহিত নিরঞ্জন চক্রবর্তী বলেন, “তিন পটেশ্বরী (বড়ঠাকরুণ, মেজঠাকরুণ, ছোটঠাকরুণ) মূল মৃন্ময়ী মূর্তির বাঁ-দিকে পুজো পান। শুরুতেই এ দিন এলেন বড়ঠাকরুণ (মহাকালী)। মান চতুর্থীর দিন আসবেন মেজঠাকরুণ (মহাসরস্বতী) এবং মহাসপ্তমীর দিন সকালে বসবেন ছোটঠাকরুণ (মহালক্ষ্মী)। তিনজনই পটদুর্গা। অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ ঘোষণা হবে বড় কামানের গর্জনে। রাজা নেই, নেই রাজত্বও। তবুও দুর্গা পুজোর এই প্রথা রয়ে গিয়েছে বিষ্ণুপুর ছাড়িয়ে বাঁকুড়া জেলার নানা পুজো মণ্ডপে।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.