বুড়ো হাড়ের নলেজ। তার উপরে মণ্ডপ সাজাচ্ছেন এলাকারই শিল্পী। সারা বছর নিজেই খেটেখুটে মালমশলা জোগাড় করেছেন। ফলে ‘ওঠ ছুঁড়ি তোর বিয়ে’ ধরনের তাড়াহুড়োও করতে হচ্ছে না। শিল্পীর ভাড়াও লাগছে না। আর চাই কী! |
ঝাড়খন্ড সীমানায় পাণ্ডববর্জিত একটেরে এলাকায় শিল্পকর্ম দেখবে ক’জন? যাতায়াতের রাস্তাও তেমন ভাল নয় যে লোকে দূর-দূরান্ত থেকে এসে দেখে যাবে। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রসঙ্গে ওদের তো বস্তাপচা চিন্তা। একেবারে সেকেলে। ভাড়াটে শিল্পী দিয়ে এর চেয়ে ভাল কী হবে! |