টুকরো খবর
শহর জুড়ে জঞ্জাল
শহর জুড়ে আবর্জনার ছড়াছড়ি। দুর্গন্ধে চলাফেরা দায় হয়ে পড়েছে। তবু দেখা মেলা না সাফাই কর্মীদের। ইসলামপুর পুরসভা এলাকার ছবি। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, কয়েকদিন আগেও পুরসভার ওই কর্মীদের বাঁশি বাজিয়ে জঞ্জাল নিয়ে যেতে দেখা গিয়েছে। কিন্তু এখন আর চোখে পড়ে না। ওই পরিস্থিতিতে বাধ্য হয়ে অনেকে গাঁটের পয়সা খরচ করে বাড়ির আশপাশে সাফাইয়ের কাজ করাচ্ছেন। পুরসভার কর্তারা অবশ্য দাবি করেছেন সাফাই কর্মীরা কাজ করছে। কোথাও কাজ বন্ধ হয়নি। পুরসভার ভাইস চেয়ারপার্সন অর্পিতা দত্ত বলেন, “সব অভিযোগ ঠিক নয়। সাফাই কর্মীরা আছেন। কাউন্সিলারদের বলা হয়েছে তাঁদের দিয়ে কাজ করিয়ে নিতে।” দূষণে জেরবার বাসিন্দারা অবশ্য পুরকর্তাদের ওই দাবিকে খুব একটা গুরুত্ব দিচ্ছেন না। তাঁরা উল্টে প্রশ্ন তুলেছেন, শহর জুড়ে জঞ্জালের ছড়াছড়ি। মশার উপদ্রবে ঘরে বসে থাকা যায় না। সাফাই কর্মীরা কাজ করলে এমন দশা হবে কেন! ইসলামপুর পুরসভার ১৭টি ওয়ার্ড রয়েছে। কোনও ওয়ার্ড জঞ্জাল মুক্ত নয়। কিছু এলাকায় দুর্গন্ধের জন্য যাতায়াত করা যাচ্ছে না। বাসিন্দাদের অভিযোগ পুরসভার কর্তারা ওই পরিস্থিতি দেখেও ব্যবস্থা নিচ্ছেন না। সাফাই নিয়ে শুধু যে বাসিন্দারা অভিযোগ তুলেছেন সেটা নয়। পুরসভার কাউন্সিলারদের অনেকে শহরের পরিস্থিতি দেখে ক্ষুব্ধ। তাঁরা জানান, সাফাই কর্মীরা কাজে যাচ্ছে কিন্তু প্রতিটি এলাকায় ঢুকে সাফাই করছে না। পুরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার সঞ্জয় দত্ত বলেন, “আমি নিজে ওই কর্মীদের সংগঠনের সঙ্গে সমস্যা নিয়ে কথা বলেছি। কিন্তু লাভ হয়নি।” পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, সমস্যার সমাধানে পুরকর্তারা সাফাই কর্মী সংগঠনের জেলা নেতৃত্বের সঙ্গে আলোচনা শুরু করেছেন। এর পরেও কাজ না হলে সাফাই কাজের জন্য বিকল্প ব্যবস্থার কাথাও ভাবছেন তাঁরা। কিন্তু বিতর্ক এড়াতে এখনই ওই বিষয়ে কিছু জানাতে রাজি হচ্ছেন না কেউ।

প্রাণিসম্পদ মেলা
প্রাণিসম্পদ দফতরের রাজ্যস্তরে দু’দিনের মেলা হবে বিষ্ণুপুরে। রাজ্যের প্রাণী সম্পদ মন্ত্রী নূরে আলম চৌধুরী বৃহস্পতিবার বিষ্ণুপুরে প্রশাসনিক বৈঠকের পরে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। মহকুমাশাসক (বিষ্ণুপুর) অদীপকুমার রায় বলেন, “১৪-১৯ নভেম্বর প্রাণী সম্পদ সপ্তাহ পালন করা হবে। সেই উপলক্ষে ১৮ ও ১৯ নভেম্বর বিষ্ণুপুরে এই মেলা হবে। প্রাণী সম্পদ বিষয়ে নানা প্রদর্শনী ও আলোচনাসভার পাশাপাশি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানও হবে। বাজেট ধরা হয়েছে ১২ লক্ষ টাকা।

শরতে পদ্ম ও পরিযায়ীর ভিড় বালুরঘাটের জলায়। ছবি: অমিত মোহন্ত।

ম্যামথের দেহ
৩০ হাজার বছর আগে মারা গিয়েছিল সে। এত দিন পর প্রায় আস্ত সেই ম্যামথটাকে উদ্ধার করল ১১ বছরের এক রুশ বালক।

উদ্ধার হস্তিশাবক
শুঁড়ে জড়িয়ে কুয়োয় পড়ে যাওয়া শাবককে ৪ সঙ্গীর সাহায্যে উদ্ধার করল মা-হাতি। বনকর্মীদের সাহায্য ছাড়াই মা-হাতি ফিরে পায় তার ছানাকে।


First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.