সাপ ধরতে সাপুড়ে ধার
নিজস্ব সংবাদদাতা • বহরমপুর |
যুগলে বন্দি। বহরমপুরে সেপটিক ট্যাঙ্কে জোড়া চন্দ্রবোড়া। ছবি: গৌতম প্রামাণিক। |
সাপ ধরতে শেষতক সেই বাবুরামকেই তলব করতে হল! বহরমপুর বনদফতরে না আছে স্নেক ক্যাচার স্টিক না আছে সাপ ধরার মতো কোনও কর্মী। ফলে বুধবার দুপুরে মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ চত্বরে কর্মী আবাসনের সেপটিক ট্যাঙ্কে দু’টি চন্দ্রবোড়ার খোঁজ মেলার পরে ডাক পড়ল সেই হাতুড়ে সাপুড়ে বাবুরামদেরই। তবে এর জন্য মেডিক্যাল কলেজ কর্তৃপক্ষকে গুনে দিতে হল ৫০০ টাকা। কেন? বন দফতরের নির্লজ্জ উত্তর ‘সাপুড়েদের টাকা দিতে হবে না!’ বহরমপুর বনদফতরের অবস্থা যে ‘ঢাল-তরোয়ালহীন নিধিরাম সর্দারের’ মত, তা স্বীকার করেছেন রেঞ্জ অফিসার সত্যনারায়ণ পোদ্দার। তিনি বলেন, “দুটি বিষাক্ত চন্দ্রবোড়া সাপ সেপটিক ট্যাঙ্কে পড়ে গিয়েছিল। আমাদের সাপ ধরার লোক নেই। সেই হাতুড়ে ডেকে পরিস্থিতি সামাল দিতে হল।” কোনও হেলদোল নেই তাঁর কথায়। ওই আবাসনের বাসিন্দা ভরত দাস বলেন, “সেপটিক ট্যাঙ্কের মধ্যে ওই সাপ দুটিকে দেখতে পেয়ে বনদফফতরে জানানো হয়। কিন্তু লিখিত আবেদন না পেলে সাপ উদ্ধার করা হবে না বলে বনদফতরের কর্মীরা স্পষ্টই জানিয়ে দেন। সেই সঙ্গে সাপ উদ্ধারের জন্য তাঁরা ৫০০ টাকাও দাবি করে। তখন বিষয়টি সুপারকে জানানো হয়।” হাসপাতালের সুপার কাজলকৃষ্ণ বণিক বলেন, “উপায় কী বলুন, আমরা শেষ পর্যন্ত টাকা দেব বলে আশ্বাস দেওয়ায় হাতুড়ে নিয়ে বনকর্মীরা আসেন।”
|
তিন চিতাবাঘের ঠিকানা
নিলয় দাস • শিলিগুড়ি |
খুব ছোটবেলায় বেশ কয়েকবার জঙ্গলে ছাড়ার চেষ্টা করা হলেও জঙ্গলে ফিরতে চায়নি ওরা। গরুমারা বনাঞ্চলের লাটাগুড়ি রেসকিউ সেন্টারে খাঁচায় কয়েকবছর কাটানোর পর অবশেষে বাধ সাধে সেন্ট্রাল জু অথারিটি। নির্দেশিকা বন দফতরের হাতে পৌঁচানোর পর নড়েচড়ে বসেন কর্তারা। বাঘগুলিকে কোথায় পাঠানো যায় তা নিয়ে চিন্তায় পড়েন কর্তারা। শেষ পর্যন্ত ৮, ৯, ১২ বছর বয়সী তিন চিতাবাঘের স্থায়ী ঠিকানা হিসাবে চিহ্নিত করা হয় খয়েরবাড়ি রেসকিউ সেন্টারকে। বৃহস্পতিবার দুপুরে ওই তিন চিতাবাঘকে খয়েরবাড়ি এনে সেখানে থাকা ৮টি চিতাবাঘের পাশে খালি তিনটি ঘরে ছাড়া হয়।
|
বাজারে কুমির
সংবাদসংস্থা • ওয়াশিংটন |
সুপার মার্কেটের গাড়ি রাখার জায়গায় ঘোরাফেরা করছিল একটা কুমির। হঠাৎই এক বিক্রেতার চোখ পড়ে। পুলিশ এসে উদ্ধার করে কুমিরটিকে।
|
ঘোড়া বন্ধ
সংবাদসংস্থা • দেরাদুন |
রাস্তার পরিচ্ছন্নতা নষ্ট হচ্ছে। তাই গৌরীকুণ্ড থেকে কেদারনাথ পর্যন্ত রাস্তায় ঘোড়া ও খচ্চরের চলাচল নিষিদ্ধ করল উত্তরাখণ্ড হাইকোর্ট। |