তৃণমূল কর্মী খুনে অভিযুক্ত গোষ্ঠী সংঘর্ষই
সে কারণে বিধায়ক ও ব্লক সভাপতির মধ্যেও সম্প্রতি ‘দূরত্ব’ তৈরি হয়েছে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রবিবার বিকেলে রায়খার পাশে খাজিগ্রামে ব্লক সভাপতির নেতৃত্বে একটি পথসভা হয়। আনোয়ার হোসেন তাতে যোগ দিয়েছিলেন। ওই সভা নিয়েই তৃণমূলের দু’টি গোষ্ঠীর মধ্যে বচসা, পরে সংঘর্ষ বাধে। ঘটনায় জড়িত সন্দেহে চার জনকে পুলিশ আটক করেছে।
রত্নাকর-গোষ্ঠীর অভিযোগ, বিধায়কের অনুগামীরা আনোয়ারকে ওই সভায় যোগ দিতে বারণ করেছিল। তাদের দাবি ছিল, রায়খা থেকে কোনও কর্মী-সমর্থক যেন সভায় না যায়। সোমবার রাতে আনোয়ারের বাড়ির লোকজন বেশ কয়েক জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছেন। রত্নাকরবাবুর অভিযোগ, “জাহাঙ্গির হোসেন ও তার লোকজন এই ঘটনা ঘটিয়েছে। জাহাঙ্গির তৃণমূল করত। এখন সিপিএমের সঙ্গে হাত মিলিয়ে সে আমাদেরই কর্মীকে খুন করেছে।”
সিপিএম অবশ্য তাদের যুক্ত থাকার অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছে। দলের জোনাল স্তরের নেতা ফারুক মির্জার দাবি, “এর সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক নেই। যিনি খুন হয়েছেন, তিনি রাজনীতির লোক নন। রায়খা গ্রামে বিধায়ক-অনুগামী জাহাঙ্গির হোসেনের দাপটে সবাই অতিষ্ঠ। সম্ভবত সে কারণেই তিনি রত্নাকরবাবুদের পথসভায় গিয়েছিলেন।” বিধায়ক শেখ সাহানেওয়াজের বক্তব্য, “যে কোনও মৃত্যুই দুঃখজনক। কিন্তু যিনি নিহত হয়েছেন, তাঁর সঙ্গে দলের যোগ আছে কি না তা জানি না। দুর্দিনে যাঁরা দলের একনিষ্ঠ কর্মী ছিলেন, তাঁদের ফাঁসানোর চেষ্টা চলছে।”



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.