পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সমবায় সমিতির নির্বাচন উত্তপ্ত হয়ে উঠল সন্ত্রাসের অভিযোগে। তৃণমূলের এক মন্ত্রী, এক বিধায়ক ও এক কাউন্সিলরের মদতে হামলার জেরে বাম-সমর্থিত প্রার্থীদের একাংশ ভোটের দিন ভোট থেকে সরে দাঁড়াতে বাধ্য হয়েছেন বলে বাম শিবিরের অভিযোগ। পুলিশের কাছেও নির্বাচন ঘিরে অশান্তির অভিযোগ জমা পড়েছে। তবে অভিযোগ উড়িয়ে তৃণমূল শিবিরের পাল্টা দাবি, ১৩-২ ফলে জয়ী হয়েছে তারাই। রাজ্য সমবায় সমিতির পরিচালনমণ্ডলীর ১৫ সদস্যের কমিটির নির্বাচন ছিল শুক্রবার। মোট প্রতিনিধি ১১৫ জন। বিদায়ী কমিটির চেয়ারম্যান উজ্জ্বল চট্টোপাধ্যায়ের অভিযোগ, বাম সমর্থকদের অনেকেই এ দিন ভোট দিতে পারেননি। বেলা দেড়টা নাগাদ মন্ত্রী সৌমেন মহাপাত্র, বিধায়ক স্বর্ণকমল সাহা ও বিধাননগরের কাউন্সিলর তুলসী সিংহ রায়ের উপস্থিতিতে তাঁদের মারধর করা হয়। সিঁড়ি দিয়ে ঠেলে ফেলে দেওয়া হয় ভাস্বতী দে ও শঙ্করী গুহকে। তাঁদের মধ্যে এক জনের আবার পেস মেকার রয়েছে। এর পরেই তাঁরা ভোট থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নেন। বিধাননগর উত্তর থানায় তাঁরা অভিযোগও দায়ের করেন। তুলসীদেবী অবশ্য অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তাঁর বক্তব্য, পুলিশি নজরদারিতে ভোট-পর্ব হচ্ছিল। সেখানে এমন কোনও ঘটনা ঘটেনি।
|
মাওবাদী নেতা কিষেণজির বিরুদ্ধে অভিযানে সামিল চার সিআরপি জওয়ানের সময়ের আগে পদোন্নতি হবে। ওই অভিযানে নিহত হন কিষেণজি। ওই অভিযানের জন্য শৌর্য চক্র পেয়েছেন বিনোজ পি জোসেফ ও নগেন্দ্র সিংহ নামে দুই অফিসার। চার জওয়ানের পদোন্নতির প্রস্তাব স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক অনুমোদন করেছে বলে জানান সিআরপি-র ডিজি কে বিজয় কুমার। পশ্চিমবঙ্গে মাওবাদী দমন অভিযানের প্রশংসাও করেছেন তিনি। |