এ বার ৪৮ বছরে রায়গঞ্জের শাস্ত্রী সঙ্ঘ |
ভিড় টানতে |
ঝিনুক-কাঁচ-প্লাইউড-বাঁশ-জরি দিয়ে কেরলের মহাদেব মন্দিরের আদলে ৬০ ফুট উঁচু, ৪০ ফুট চওড়া মণ্ডপ। চন্দননগরের আলোয় সাম্প্রতিক ঘটনাবলি, জীব-পশু-পাখির ছবি। পরিবেশ দূষণ বিরোধী প্রচার। কলকাতার প্রতিমা। |
|
গর্বের বিষয় |
|
চিন্তার বিষয় |
ফি বছর পুজোয় নানা পুরস্কার মেলে। গরিবদের মধ্যে ধুতি ও শাড়ি বিলি করা হয়। অ্যাথলিট ও কোচদের সংবর্ধনা দেওয়া হয়। |
তুলসীপাড়া এলাকার রাস্তায় রিকশা ঢুকে ফি বছর যানজট হয়। এ বারও হবে না তো? পুলিশ-প্রশাসন কিছু করবে নিশ্চয়ই। |
মৌটুসি দে, ছাত্রী |
প্রতি বছরই নতুন নতুন থিমে পুজো। এই ক’টা দিন মণ্ডপে সকলে মিলে হইচই করে কাটানোর সুযোগ মেলে এই পুজোর জন্যই। সকলকে একই পরিবারের সদস্য বলে মনে হয়। |
সুকৃতিরঞ্জন কুণ্ডু, প্রবীণ |
মণ্ডপে বসে আমরা কত সুখ-দুঃখের কথা পরস্পরকে বলতে পারি। ছোটদের হুটোপুটি দেখে মনে পড়ে যায় কত কিছু। পুজোই পাড়ার ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও ঐক্য টিকিয়ে রেখেছে। |
|
মনোজ প্রসাদ, সম্পাদক |
|
সব দলের নেতা-কর্মী, মন্ত্রী আমন্ত্রিত হন। পুজোর চার দিন বেশ কয়েকশো মানুষকে পাতপেড়ে খাওয়ানোই পুজোর অন্যতম ঐতিহ্য। |
|
|
বাজেট ছয় লক্ষ |
অর্থ সংগ্রহ করা হবে সদস্য, পাড়ার লোক, ব্যবসায়ী সংগঠনের থেকে চাঁদা ও নানা ‘স্পনসর’-এর থেকে। |