টুকরো খবর
প্রথম ডিভিশন লিগে ম্যাচ বন্ধ করে রেফারিকে মারধর
ম্যাচের শুরুতে গোল খেয়ে পিছিয়ে পড়ার পর থেকেই কর্মকর্তার প্ররোচনা! মাঝপথে খেলা বন্ধ করে রেফারি ও তাঁর সহকারীকে বেদম পেটালেন ফুটবলাররা। অভিযোগ মুসলিম ইনস্টিটিউটের বিরুদ্ধে। সোমবার মাকড়দহ স্টেডিয়ামে কলকাতা প্রথম ডিভিশন ফুটবল লিগে মুসলিম ইনস্টিটিউট বনাম ডালহৌসি অ্যাথলেটিক ক্লাবের ম্যাচে ফের কালিমালিপ্ত ময়দানের ফুটবল। ঘটনায় ক্ষুব্ধ আই এফ এ কর্তারাও। সচিব উৎপল গঙ্গোপাধ্যায় বলছেন, “রেফারির রিপোর্ট হাতে পেলেই কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে।” এই ঘটনায় মুসলিম ইনস্টিটিউটের দুই ফুটবলার এবং এক কর্তার বিরুদ্ধে এফ আই আর করা হয়েছে ডোমজুড় থানায়। এ দিনের ম্যাচে রেফারি ছিলেন কালীকিঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি জানান, অবনমনের আওতায় থাকা মুসলিম ইনস্টিটিউট ম্যাচের ৩৫ সেকেন্ডেই পিছিয়ে পড়ে। তারপরই মুসলিম ইনস্টিটিউটের এক কর্তা রেফারি এবং সহকারী রেফারি অশোক সরকারকে অকথ্য গালাগাল ও হুমকি শুরু করে দেন। ডালহৌসি ফের গোল করলে উত্তেজনা আরও বাড়ে। প্রথমার্ধের ২৮ মিনিটের মাথায় খেলা বন্ধ করে অশোকবাবুকে ধাক্কা মারেন ওই কর্তা-সহ মুসলিম ইনস্টিটিউটের ফুটবলাররা। অশোকবাবু মাটিতে পড়ে গেলে দুই ফুটবলার সোমাশিস দেবনাথ এবং মহম্মদ আজাদ তাঁকে ফেলে পেটাতে থাকেন। সহকারী রেফারিকে বাঁচাতে গিয়ে রেফারিও নিগৃহীত হন। পরে স্থানীয় দর্শকরা তাঁদের ডোমজুড় হাসপাতালে নিয়ে যান। ডোমজুড় থানায় দুই রেফারি ওই কর্তা এবং সোমাশিস ও আজাদের বিরুদ্ধে এফ আই আর করেন। মুসলিম ইনস্টিটিউট ক্লাবের সহ-সচিব নজরুল ইসলাম যদিও বলছেন, “দু’টো গোলই অফসাইডে হয়েছে। তাই ফুটবলারা প্রতিবাদ জানাচ্ছিল। রেফারি খেলা বন্ধ করে দেন।”

মুরলীর রেকর্ডে ইরানি জিতল অবশিষ্ট ভারত
রঞ্জি চ্যাম্পিয়ন রাজস্থানকে ইনিংস ও ৭৯ রানে হারিয়ে ইরানি ট্রফি চ্যাম্পিয়ন হল অবশিষ্ট ভারত। প্রথম ইংনিসে ৩৫৪ রানে পিছিয়ে পড়া রাজস্থান আগের দিনের ৪৩-১ থেকে শুরু করে আজ ম্যাচের চতুর্থ দিন ২৭৫ রানে দ্বিতীয় ইনিংসে অলআউট হয়। শেষ সাতবারের মধ্যে ছ’বারই ইরানি জিতল অবশিষ্ট ভারত। এবং সবই রীতিমতো বড় ব্যবধানে। ৪০৪, ৩৬১, ১৮৭ রানে ছাড়াও দু’বার ৯ উইকেটে এবং এ বার ইনিংসে। এ ছাড়াও এ বারই ইরানির ইতিহাসে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড (২৬৬) গড়েছেন মুরলী বিজয়। অধিনায়ক হৃষিকেশ কানিতকর (৭৩) এবং প্রথম ইনিংসে সেঞ্চুরিকারী রবিন বিস্ত (৬৭) ছাড়া উল্লেখযোগ্য রান নেই রাজস্থানের দ্বিতীয় ইনিংসে। অনূর্ধ্ব উনিশ বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ভারতীয় দলের পেসার হরমিত সিংহ অবশিষ্ট ভারতের পক্ষে সেরা বোলিং করেন। ৪৫ রানে তিনি ৪ উইকেট নিয়েছেন। অথচ অভিজ্ঞ ইশান্ত শর্মা (১-৩৮) এবং প্রজ্ঞান ওঝা (২-৮৩) ইরানিতে সে ভাবে নজর কাড়তে ব্যর্থ। বরং অবশিষ্ট ভারতের উইকেটকিপার দীনেশ কার্তিক (প্রথম ইনিংসে বাংলার ঋদ্ধিমান সাহা কিপিং করেছিলেন।) দ্বিতীয় ইনিংসে মোট ছ’টি শিকারের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। দুটো ক্যাচ, একটি স্টাম্প্ড এবং তিনটি রান আউট করে। কানিতকর-সহ দ্বিতীয় ইনিংসে তিনটি রানআউট রাজস্থানের ইনিংস হারের অন্যতম কারণ বলে ম্যাচ শেষে মন্তব্য করেন তাদের অধিনায়ক।

কাশ্যপকেই গোটা মরসুমে রাখতে চায় মোহনবাগান
ফেডারেশন কাপে মোহনবাগানের ব্যর্থতা নিয়ে কাটাছেঁড়া চলছেই। কোচ সন্তোষ কাশ্যপের ভুল স্ট্র্যাটেজির জন্যই মোহনবাগানকে ডুবতে হয়েছে বলে দাবী সদস্য সমর্থকদের। তবু কোচ বদলানোর কোনও ভাবনা-চিন্তা নেই মোহনবাগানের। অঞ্জন মিত্র জানালেন, পুরো মরসুমেই কাশ্যপ কোচ থাকছেন। যেটা মোহনবাগানের ‘রীতি’ বিরুদ্ধ। বাগানের বইয়ের পাতা উল্টোলেই দেখা যাবে, দলের পারফরম্যান্স খারাপ মানেই কোচকে গুডবাই করে দেওয়া। গত মরসুমে স্টিভ ডার্বিকেও ফেড কাপের ব্যর্থতার পর সরে দাঁড়াতে হয়েছিল। তবে কেন কাশ্যপকে সরানো হচ্ছে না? এর পেছনে রয়েছে দুটো বড় কারণ। এক, মোহনবাগানের বাজেট সমস্যা। কাশ্যপের বাজেট অন্যান্য কোচদের তুলনায় অনেক কম। ওডাফা-টোলগের পেছনে বড় অঙ্কের টাকা খরচ করার পর এই মুহূর্তে বড় বাজেটের কোচ আনা বাগানের পক্ষে কঠিন। দুই, কাশ্যপ হলেন ‘ইয়েস ম্যান’ কোচ। ওডাফা, টোলগেদের সঙ্গে মনোমালিন্যের কোনও জায়গা নেই। কারণ, তিনি কোনও ভাবেই চটাবেন না ওডাফাদের। কর্তাদের সব কথাই অক্ষরে অক্ষরে পালন করেন কাশ্যপ। তাই, এখনই কাশ্যপ বিদায় হচ্ছে না। এ দিকে, মঙ্গলবার শহরে ফেরার পর বুধবার বা বৃহস্পতিবারই ফুটবলার-কোচ নিয়ে ব্যর্থতার কারণ খুঁজতে বসবেন অঞ্জন মিত্ররা।

বাংলার অন্তর্বর্তী কোচ দীপ
কোচ ডব্লিউ ভি রামনের আঙুলে গুরুতর চোট। তাই বাংলার অন্তর্বর্তী কোচ হিসেবে সিএবি বেছে নিল বাংলার নির্বাচক প্রধান দীপ দাশগুপ্ত। সোমবার হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন রামন। কিন্তু তাঁর আঙুলের অবস্থা যা, তাতে মাস দু’য়েক তাঁর পক্ষে বাংলার কোচিংয়ে পুরোদমে নেমে পড়া সম্ভব নয়। আগামী ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে চ্যালেঞ্জার ট্রফি শুরু হচ্ছে রাজকোটে। সিএবি জানাচ্ছে, রামন সেখানে যাবেন। কিন্তু একই সঙ্গে দীপও থাকছেন টিমকে সাহায্য করতে। যিনি এ দিন সকালে বাংলা টিমকে সিএবি-র ইন্ডোরে কোচিংও করিয়ে এলেন। এবং যা খবর, রামন যত দিন না পুরোপুরি সুস্থ হচ্ছেন, তত দিন বাংলার প্রাক্তন অধিনায়কই কোচ থাকবেন বাংলার। সিএবি-র যুগ্ম-সচিব সুজন মুখোপাধ্যায় বলে দিলেন, “এ ব্যাপারে দীপের চেয়ে যোগ্য আর কে হতে পারত?” আর মরসুমের প্রথম টুর্নামেন্টে নামার আগে ‘কোচ’ দীপ কী বলছেন? “টিমটাকে ভাল জায়গাতেই দেখাচ্ছে। শুধু আউটডোর প্র্যাক্টিসই যা হল না।” পাশাপাশি টিমে সৌরাশিস লাহিড়ি-রণদেব বসুর মতো সিনিয়র ক্রিকেটারদের ফেরত আনার ব্যাপারে তাঁকে জিজ্ঞেস করা হলে তাঁর জবাব, “চ্যালেঞ্জারটা শেষ হোক। তার পর সিনিয়রদের ফেরানো নিয়ে নিশ্চয়ই ভাবব।”

দিল্লি ম্যারাথনে ৯৬ ন.আ.
আগামী রবিবার আন্তর্জাতিক অ্যাথলেটিক সংস্থার ‘গোল্ড লেবেল’ স্বীকৃত দিল্লি হাফ ম্যারাথনের অন্যতম আকর্ষণ হতে যাচ্ছেন ৯৬ বছরের প্রতিযোগী মান কৌর। উদ্যোক্তাদের পক্ষে আজ এই খবর দিয়ে জানানো হয়েছে, চণ্ডীগড়ের এই অ্যাথলিট কানাডাবাসী তাঁর ৭৫ বছর বয়সি ছেলে গুরদেব সিংহের কাছে ট্রেনিং নিয়ে সম্প্রতি আমেরিকায় বিশ্ব মাস্টার্স অ্যাথলেটিক চ্যাম্পিয়নশিপে ভারতের হয়ে একশো ও দু’শো মিটারে সোনা জিতেছেন। মান কৌর বলেছেন, “আমি আর আমার ছেলে রবিবার দিল্লিতে হাফ ম্যারাথনে দৌড়ব দেশবাসীকে এই বার্তা দিতে যে, সুস্থ থাকলে যে কোনও বয়সেই দৌড়নো যায়। ইচ্ছে থাকলে জেতা যায়।”

ইলিয়ট শিল্ডে চারুচন্দ্রের হ্যাটট্রিক
সোমবার ইলিয়ট চ্যালেঞ্জ শিল্ড চ্যাম্পিয়ন হয়ে হ্যাটট্রিক করল চারুচন্দ্র কলেজ। গত বছরের মতো এ’বছরও চিত্তরঞ্জন কলেজকে হারাল তারা। ম্যাচ শুরুর ৪ মিনিটের মধ্যে লাল-কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন চারুচন্দ্রের অজয় রায়। দশজনে খেলেও ৩৫ মিনিটে চারুচন্দ্রের স্বপন ওঁরাও এগিয়ে দেন দলকে। ৬৬ মিনিটে চিত্তরঞ্জন কলেজের কানু মিস্ত্রি লাল কার্ড দেখেন। দশজন হওয়ার পরই ৭৪ মিনিটে সমতা ফেরান চিত্তরঞ্জনের সাবির আহমেদ। নির্দিষ্ট সময়ে খেলার ফলাফল ছিল ১-১। খারাপ আলোর কারণে অতিরিক্ত সময়ের খেলা না হয়ে, সরাসরি টাইব্রেকার হয়। টাইব্রেকারে চিত্তরঞ্জন কলেজকে ২-৩ গোলে হারায় চারুচন্দ্র কলেজ। বিজয়ী দল পায় ৭৫ হাজার টাকা। রানার্সরা পায় ৫০ হাজার টাকা।

এ বার বালোতেল্লি বনাম মানচিনি
ফের দলের অন্যতম সেরা ফুটবলারের সঙ্গে ঝামেলায় জড়ালেন ম্যাঞ্চেস্টার সিটি ম্যানেজার রবের্তো মানচিনি। গত মরসুমে আর্জেন্তিনীয় তারকা কার্লোস তেভেজের পরে এ বার ইতালীয় তারকা মারিও বালোতেল্লির সঙ্গে লেগেছে মানচিনির। রবিবার ঘরের মাঠে আর্সেনালের সঙ্গে ১-১ ড্র ম্যাচে বালোতেল্লিকে শেষ পাঁচ মিনিট বদলি হিসেবে খেলান মানচিনি। গত সপ্তাহে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে রিয়াল মাদ্রিদের বিরুদ্ধে তাঁকে দলেই রাখেননি। গত কাল তাঁকে এত দেরিতে নামানো নিয়ে ম্যাচ শেষে টানেলে ঢোকার সময় বাকবিতন্ডায় জড়িয়ে পড়েন বালোতেল্লি। ইতালীয় কোচ মানচিনি তখন বালোতেল্লির পিঠে ঠেলা দিয়ে ভিতরে নিয়ে চলে যান। পরে ঘটনার কথা অস্বীকার করে মানচিনি বলেছেন, “মারিওর সঙ্গে কিছু হয়েছে বলে তো আমার মনে নেই। হতে পারে, ওর পিঠে ধাক্কা-টাক্কা দিয়েছিলাম।” কিন্তু চাপা টেনশন একটা তৈরি হয়েছেই ম্যান সিটি শিবিরে।

ডেকান-মামলায় নতুন নির্দেশ
ভারতীয় বোর্ড বনাম ডেকান চার্জার্স মামলায় এ বার ‘আরবিট্রেটর’ নিয়োগের নির্দেশ দিল বোর্ড। সোমবার এই মামলার শুনানি ছিল মুম্বই হাইকোর্টে। সেখানে এই সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়। প্রসঙ্গত, এর আগে আইপিএল থেকে ডেকান চার্জার্সকে বোর্ডের ‘বহিষ্কার’ করার সিদ্ধান্তের উপর স্থিতাবস্থা জারি করে দেয় মুম্বই আদালত। বোর্ডকর্তাদের কাছে ধাক্কা হিসেবেই আদালতের সেই সিদ্ধান্ত হাজির হয়েছিল। আর আদালতের সোমবারের সিদ্ধান্তের পর দু’পক্ষের কৌঁসুলিদেরই বক্তব্য নিজেদের মক্কেলের সঙ্গে কথা বলে ‘আরবিট্রেটর’-এর নাম ঠিক করা হবে। তার পর আদালতের কাছে তাঁকে পেশ করা হবে অনুমোদনের জন্য। সব মিলিয়ে যা পরিস্থিতি, জট কাটতে হয়তো আরও সময় লাগবে।

অনূর্ধ্ব ১৭ বিশ্বকাপের জন্য সরকারের সবুজ সংকেত
২০১৭-এ ভারতে অনুর্দ্ধ-১৭ বিশ্বকাপের জন্য বিড করার জন্য সরকারী ছাড়পত্র পেল ফেডারেশন। সোমবার কেন্দ্রীয় ক্রীড়ামন্ত্রী অজয় মাকেনের চিঠিতেই তা পরিষ্কার হয়ে যায়। ভারতের ফেডারেশন অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ আয়োজন করতে মরিয়া। কিন্তু ফিফার কাছে বিশ্বকাপের বিড করার জন্য ভারত সরকারের অনুমতি দরকার ছিল। সোমবার কেন্দ্রীয় ক্রীড়া মন্ত্রী অজয় মাকেন ফেডারেশন প্রেসিডেন্ট প্রফুল্ল পটেলকে এক চিঠিতে জানান, অনুর্দ্ধ-১৭ ফুটবল বিশ্বকাপ ভারতে করার জন্য সব রকম সাহায্য দেবে সরকার। তাছাড়া বিশ্বকাপ করার জন্য প্রয়োজনীয় ‘গ্যারান্টি মানি’র ব্যাপারেও ফেডারেশন সচিব কুশল দাসকে আশ্বস্ত করা হয়েছে। এই চিঠিতে খুশির হাওয়া ফেডারেশনে। ফেডারেশনের এক কর্তা বললেন, “কেন্দ্রীয় ক্রীড়া মন্ত্রীর এই চিঠি ভারতে অনুর্দ্ধ-১৭ বিশ্বকাপ হওয়ার জন্য একটি বড় পদক্ষেপ।”

পুলিশ এসি’র নতুন জার্সি
ময়দানের তথাকথিত ছোট দল পুলিশ এসি’রও অবশেষে ভাগ্যের শিকে ছিড়ল। নতুন স্পনসর পেল তারা। সোমবার নতুন জার্সির উদ্বোধন করল পুলিশ এসি। প্রিমিয়ার লিগে খেলা দলটির এবার নতুন লক্ষ্য। কলকাতা প্রিমিয়ার লিগে প্রথম পাঁচে জায়গা করে নেওয়া। এদিকে, ভারতের সাফ কাপ জয়ী দলের সদস্য তুলি গুনকেও এদিন সংবর্ধনা দেওয়া হয় পুলিশের পক্ষ থেকে।

সেন্ট্রাল টেবল টেনিস চ্যাম্পিয়নশিপ
ওয়াইএমসিএ সেন্ট্রাল টেবল টেনিস চ্যাম্পিয়নশিপে পুরুষ বিভাগে জিতলেন সুমিত কুমার দাস। মহিলা সিঙ্গলসে জয়ী সুরভি পাটোয়ারি। অন্য বিভাগে জিতেছেন রোহন বিশ্বাস, বিশ্বরূপা গুপ্ত এবং অলোক সর্দার।

সৃষ্টির ওয়েবসাইট
কলকাতায় ময়দানের ক্রিকেট অ্যাকাডেমির মধ্যে প্রথম ওয়েবসাইট চালু করে ফেলল সৃষ্টি।

অন্য খেলায়
বি এম চট্টোরাজ মেমোরিয়াল টেবল টেনিস চ্যাম্পিয়নশিপ ২৯ সেপ্টেম্বর-১ অক্টোবর ভবানীপুর ব্যায়াম সঙ্ঘে।




First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.