টুকরো খবর
ধর্ষণের অভিযোগে ধৃত শিক্ষক
স্বামীর অনুপস্থিতিতে এক মহিলাকে ধর্ষণের অভিযোগে নওদা থানার পুলিশ প্রাথমিক স্কুলের এক শিক্ষককে গ্রেফতার করেছে। পুলিশ জানিয়েছে, অভিযোগকারিণী মহিলার শ্বশুরবাড়ি নওদা থানার রায়পুর দক্ষিনপাড়ায়। বছর আঠাশের ওই মহিলার অভিযোগ, শুক্রবার স্বামীর অনুপস্থিতির সুযোগে ভাসুর আমতলা বেসিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক নুরুল আমিন জোর করে ঘরে আটকে তাঁকে ধর্ষণ করে। ওই দিনই তিনি স্থানীয় থানায় ভাসুরের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করেন। পুলিশ শনিবার নওদার আমতলা বাজার থেকে অভিযুক্ত নুরুল আমিনকে গ্রেফতার করেছে। ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য ওই মহিলাকে বহরমপুর মাতৃসদন হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

নিখোঁজ যুবক
সাগরদিঘির মথুরাপুরে মেহের আলি নামে এক যুবকের নিখোঁজের ঘটনায় চাঞ্চলের সৃষ্টি হয়েছে। শনিবার রাত্রে তাঁকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যায় তাঁরই তিন বন্ধু। রাত ১০টা নাগাদ গ্রামেরই এক প্রান্তে ডুগরি নালার কাছে বসে থাকতে দেখা যায়। তারপর রবিবার বিকেল পর্যন্ত তাঁর আর কোনও খোঁজ পাওয়া যায়নি। পুলিশ জানায়, এই ঘটনায় তালা শেখ নামে গ্রামেরই এক যুবককে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করার সূত্র ধরে গ্রামের এক ইটভাটার পরিত্যক্ত ঘরে নিখোঁজ যুবক মেহের আলির রক্তমাখা জামা ও লুঙ্গি উদ্ধার করা হয়েছে। সন্দেহ করা হচ্ছে তাঁকে খুন করা হয়েছে। তবে সন্ধ্যে পর্যন্ত তাঁর কোনও মৃতদেহ মেলেনি।

মন্দিরে চুরি
লালগোলার এমএন এ্যাকাডেমি স্কুল পাড়ায় একটি মনসা বাড়ির মন্দির থেকে শনিবার রাতে লক্ষাধিক টাকার সোনা ও রুপোর গয়না চুরি গেছে। প্রায় ১৫০ বছরের প্রাচীন ওই মন্দিরে রবিবার সকালে সুরজিৎ সাহা নামে পাড়ার এক ব্যক্তি দেখেন কোলাপসিবল গেটের তালা খোলা। এরপরই দেখা যায় মন্দিরের মনসা মূর্ত্তির স্বর্ণালঙ্কার উধাও। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায়। কিন্তু চুরির কোনও কিনারা হয়নি। মন্দির থেকে খোয়া যাওয়া প্রণামীর বাক্সটি ভাঙা অবস্থায় পরে মন্দিরের পাশ থেকে উদ্ধার করা হয়। মন্দিরে দু’বেলা পুজোর জন্য পুরোহিত থাকলেও রাত্রে প্রহরার কোনও ব্যবস্থা নেই।

ধৃত পাচারকারী
বাংলাদেশে পাচারের পথে ধুলিয়ানে পদ্মার চরে শনিবার গভীর রাতে ১৩৫টি গরু সহ ২০ জন পাচারকারীকে গ্রেফতার করল বিএসএফ জওয়ানরা। ধৃতদের মধ্যে ১৫ জন বাংলাদেশী। তাদের বাড়ি শিবগজ্ঞ, নোয়াখালি, রাজসাহী ও কুমিল্লা জেলার বিভিন্ন অংশে। রবিবার সকালে বিএসএফ তাদের পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছে।

প্রাক্তন বিধায়ক মৃত
রানাঘাট পূর্ব কেন্দ্রের দু’বারের বিধায়ক সতীশ বিশ্বাস শনিবার রাতে বগুলা গ্রামীণ হাসপাতালে মারা যান। দীর্ঘদিন ধরে তিনি শ্বাসকষ্ট জনিত রোগে ভুগছিলেন। সতীশবাবু ১৯৭৭ থেকে ’৮৭ পর্যন্ত পর্যন্ত তিনি সিপিএমের বিধায়ক ছিলেন। ১৯৯১ সালে দল থেকে বহিষ্কৃত হয়ে তিনি বিএসপি তে যোগ দেন।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.