কয়লা ব্লক বাতিল হওয়ার জেরে শালবনিতে জিন্দল গোষ্ঠীর ইস্পাত প্রকল্প ফের পিছিয়ে যেতে পারে। এ ব্যাপারে কেন্দ্রের কাছ থেকে এখনও সরকারি ভাবে কোনও বার্তা পায়নি সংস্থা। তবে কয়লা ব্লক না-পেলে প্রকল্প পিছিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছেই বলে মনে করছে সংস্থা।
‘গৌরাঙ্গডিহি এবিসি’ ব্লকটি যৌথ ভাবে পেয়েছিল জেএসডব্লিউ ও হিমাচল এমটা। কেন্দ্রের বিভিন্ন মন্ত্রককে নিয়ে গড়া গোষ্ঠী সেই ব্লক বাতিলের সুপারিশ করেছে।
জেএসডব্লিউ-র এক পদস্থ কর্তা জানিয়েছেন, শালবনিতে সংস্থার নিজস্ব ব্যবহারের জন্য ৩০০ মেগাওয়াটের বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির জন্য ওই ব্লক থেকেই কয়লা আসার কথা ছিল। ব্লকটি বাতিল হয়ে গেলে কয়লা মিলবে না। ফলে গোটা ইস্পাত প্রকল্পটি নিয়েই নতুন পরিকল্পনা করতে হবে সংস্থাকে। তিনি বলেন, “সে ক্ষেত্রে প্রকল্পটি পিছিয়ে যাওয়া বা খরচ বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।’’
জিন্দল গোষ্ঠীর ৩৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পটি প্রথম থেকেই নানা বাধার মধ্যে দিয়ে চলেছে। ২০০৫-এ বিগত রাজ্য সরকারের সঙ্গে সমঝোতাপত্র সই হলেও জমির লিজ চুক্তি হয়নি। জমির ঊর্ধ্বসীমা আইন অনুযায়ী শিল্পের জন্য বাড়তি জমি (এ ক্ষেত্রে ২৯৪ একর) রাখার অনুমোদনও ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতর দেয়নি। তাই সরকার বদলের পরে এই জটেই জিন্দল প্রকল্প আটকে যায়। পরে অবশ্য সিদ্ধান্ত হয় ২৯৪ একর প্রথমে খাস করে নেবে রাজ্য। তার পরে তা হাতে পাওয়ার জন্য সরকারের কাছে আবেদন করবে সংস্থা। তবে এখনও জমির লিজ চুক্তি সই হয়নি।
|
আগামী ডিসেম্বরে অবসর নেবেন রতন টাটা। দায়িত্বভার যাবে তাঁর উত্তরসূরি, সাইরাস মিস্ত্রির হাতে। কিন্তু এই পালাবদলের পরেও টাটা গোষ্ঠীর সংস্কৃতির কোনও বদল হবে না। একটি বিদেশি সংবাদপত্রে এই দাবি করেছেন কুমার ভট্টাচার্য। যিনি শুধু ব্রিটেনের শিল্প ও শিক্ষা জগতের একজন অগ্রণী ব্যক্তিই নন, রতন টাটার ঘনিষ্ঠ বন্ধু তথা পরামশর্দাতা। এবং টাটার উত্তরসূরি বাছাইয়ের নির্বাচকমণ্ডলীর অন্যতম সদস্য ছিলেন কুমারবাবু। মানবদরদি হিসেবেই বিশ্বে পরিচিত টাটা গোষ্ঠী। শিল্পোৎপাদনের সঙ্গে সঙ্গে সামাজিক দায়বদ্ধতা পালনের সংস্কৃতিও মেনে চলে এই শিল্প গোষ্ঠী। কুমারবাবুর দাবি, শিল্পোগোষ্ঠীর নেতৃত্বে পরিবর্তন হলেও পরিচালনার সংস্কৃতির কোনও বদল হবে না। তাঁর কথায়, “রতন টাটা ব্রিটিশ উৎপাদন শিল্পের পরিচালন সংস্কৃতির প্রতি ভীষণ আস্থাশীল। এর কোনও বদল হবে না।” |
পাইনি যথেষ্ট, বলছে অ্যাপল
সংবাদসংস্থা • নিউ ইয়র্ক |
১০৪.৯ কোটি যথেষ্ট নয়। আইফোন-আইপাডের নক্সা চুরির জন্য স্যামসাঙের কাছ থেকে অ্যাপল আরও ৭০.৭ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ চায়। আর্জি জানিয়েছে মার্কিন কোর্টে। |