...গন্ধ এসেছে দেবীর ব্লকে আগমন


একে ব্লক:
পঁচিশ বছরে সবুজায়ন। পুজোর থিম ‘পরিবেশ রক্ষা’। গোটা মাঠ জুড়ে গ্রামের পরিবেশ। ধানের চারা পোঁতা। গ্রাম্যরীতিতে জল ধরে রাখা হচ্ছে। মূল মণ্ডপ গোলাকৃতি। প্রতিমার রং সীসাবিহীন। বিদ্যুতের অপচয় রুখতে এলইডি আলোর ব্যবস্থা থাকছে। বাড়তি আকর্ষণ মণ্ডপের প্রতিমা প্রদক্ষিণের ব্যবস্থা।

এএ ব্লক:
থিম রবীন্দ্রনাথের ‘হাট’ কবিতা। কুমোরপাড়ার গরুর গাড়ি থেকে গোটা হাটই তুলে ধরবেন শিল্পীরা। সাবেক প্রতিমা।

এবি ব্লক:
৩৪তম বর্ষে রাজবাড়ির আদলে গড়ে উঠছে মণ্ডপ। একচালার প্রতিমা। কাটোয়ার শোলার সাজ। চন্দননগরের আলোকসজ্জা।

এসি ব্লক:
এ বার ৩৫তম বর্ষ। রাষ্ট্রপতি ভবনের আদলে মণ্ডপ। প্রতিমা সাবেক। ডাকের সাজ।

এডি ব্লক:
৩৪তম বর্ষের ভাবনা পরিবেশরক্ষা। গাছের নানা উপকরণ দিয়ে গড়ে উঠছে মন্দিরের আদলে মণ্ডপ। প্রতিমা সাবেক।
একে ব্লক এফডি ব্লক
এই ব্লক (পার্ট ওয়ান): ২৯তম বর্ষে থিম ‘মায়ের বাড়ি।’ শিল্পী কৃষ্ণপ্রিয় দাশগুপ্ত। খড়, বাঁশ, শালখুঁটি, কাপড়, মাটি দিয়ে গড়ে উঠছে মূল মণ্ডপ। গর্ভগৃহে প্রতিমা। গর্ভগৃহ প্রদক্ষিণ করতে পারবেন দর্শনার্থীরা। বাংলার প্রাচীন ছাপাছবির আদলে সীসাবিহীন রঙে গড়ে উঠবে প্রতিমা। মূল মণ্ডপ ঘিরে থাকবে ১২টি শিবমন্দির। প্রতিটি মন্দিরের মাঝে তুলসীতলা, মনসাতলা-সহ নানা থান। থাকবে কাশঝাড়। বাড়তি সংযোজন থিম-সঙ্গীত।

এএইচ ব্লক:
২৯তম বর্ষে প্যাগোডার আদলে লোকজ উপকরণ দিয়ে তৈরি হচ্ছে মণ্ডপ। প্রতিমা সাবেক।

বিবি ব্লক:
৩৯তম বর্ষে শিবমন্দিরের আদলে মণ্ডপ। শিল্পী রাখাল পালের সাবেক প্রতিমা।

বিডি ব্লক:
৩৪তম বর্ষে শান্তির আবহই পুজোর থিম। প্যাগোডার আদলে হচ্ছে মণ্ডপ। প্রতিমাও একই আদলে।

বিই (পূর্ব):
এ বারের থিম ‘বিন্দুতেই সিন্ধু’। ৩৩তম বর্ষে গোলাকৃতি মণ্ডপে এই থিম ফুটিয়ে তোলা হচ্ছে। তিনটি পর্যায়ে বিভক্ত গোটা মণ্ডপটি। মূল মণ্ডপে ত্রিশূলকে প্রতীক হিসেবে নানা ভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে।

বিজি ব্লক:
২৮তম বর্ষে পুরনো দিনের ঠাকুরবাড়ির আদলে মণ্ডপ। সেই আদলে সাবেক প্রতিমা।

এই (পার্ট ওয়ান) ব্লক এইচবি ব্লক বিই (পূর্ব) ব্লক

বিজে ব্লক:
২৯তম বর্ষে থিম ‘সুতানুটি ঘুরে অন্তঃপুরে’। জলছবিতে কলকাতার পুজোর বিবর্তন। শিল্পী সুব্রত দত্ত। ২৩ হাজার বর্গফুট এলাকা জুড়ে গড়ে ওঠা মণ্ডপে সেই ভাবনার প্রতিফলন ঘটবে। আয়তনে এটি কলকাতার বৃহত্তম মণ্ডপ বলে দাবি কর্মকর্তাদের।

বিএল:
২৬তম বর্ষে মন্দিরের আদলে মণ্ডপ। প্রতিমা সাবেক।

সিবি ব্লক
: যামিনী রায়ের পটচিত্রকে কেন্দ্র করে এ বারের ভাবনা। এ বার ৩৩তম বর্ষ। মন্দিরের আদলে মণ্ডপ। ভিতরে রাজবাড়ির সাজ। সেখানে থাকবে যামিনী রায়ের নানা শিল্পের প্রতিরূপ।

সিজে ব্লক:
রাষ্ট্রপতি ভবনের আদলে মণ্ডপ। এ বার ২৯তম বর্ষ। প্রতিমা সাবেক।

ডিএল ব্লক:
২৮তম বর্ষে মহিলারাই এখানে পুজোর মূল চালিকাশক্তি। রাজস্থানের মন্দিরের আদলে মণ্ডপ। সাবেক প্রতিমা।

এফডি ব্লক:
এ বারের থিম ‘শান্তির বার্তা দিতে জ্ঞানচক্ষুর উন্মীলন’। ২৮তম বর্ষে গোলাকৃতি মণ্ডপে এই থিমের প্রতিফলন ঘটবে। মণ্ডপে ঢুকলে মনে হবে, অসংখ্য চোখ আপনাকে দেখছে। এ ক্ষেত্রে আলোকসজ্জা বিশেষ ভূমিকা নেবে।

জিডি ব্লক:
২৮তম বর্ষে মণ্ডপসজ্জায় অকালবোধনকে নানা আঙ্গিকে ফুটিয়ে তোলা হচ্ছে। নীলপদ্ম দিয়ে সাজানো হবে গোটা মণ্ডপ। প্রতিমা সাবেক।

এইচবি ব্লক:
শিউলি ফুলই ২৮তম বর্ষের থিম। গোটা মণ্ডপে শিউলি ফুলের কারুকার্য। থাকবে আরও নানা কারুকার্য। প্রতিমা সাবেক।

আইএ ব্লক:
২৭তম বর্ষে মন্দিরের আদলে মণ্ডপ ও সাবেক প্রতিমা।

আইবি ব্লক:
২৬তম বর্ষে অসমের দাফ্লা উপজাতিদের জীবনধারা ফুটিয়ে তোলা হবে মণ্ডপে। মণ্ডপসজ্জায় সেই পরিবেশের অনুকরণ। বাঁশের কাজই মুখ্য আকর্ষণ। মণিপুরি আদলে গড়ে উঠছে প্রতিমা।
ডিএল ব্লক জিডি ব্লক

ছবি: শৌভিক দে




অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.