বসিরহাটের ঘোজাডাঙায় পাওয়া গেল এই ক্যামেলিয়নটি। লেজ-সহ প্রায় হাত দেড়েক লম্বা। গায়ের রং বদল করে মাঝে মাঝে। মূলত মাদাগাস্কার, পূর্ব আফ্রিকা, স্পেন, পতুর্গাল এবং দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলিতে এর দেখা মেলে। পৃথিবীতে প্রায় ১৬০ প্রজাতির ক্যামেলিয়নের সন্ধান মিলেছে এখনও পর্যন্ত। দক্ষিণ ভারতেও ক্যামেলিয়ন দেখা যায়। ২০১০ সালে পশ্চিমবঙ্গের তমলুকে একটির সন্ধান মেলে। পোকামাকড় খেয়ে প্রায় ১০ বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকে সরীসৃপটি। রবিবার ঘোজাডাঙার বাসিন্দা প্রসেনজিৎ সরকারের দোকানের পাশে একটি গাছে এটির দেখা পাওয়া যায়। গাছের সঙ্গেই বেঁধে রাখা হয় তাকে। সোমবার বনকর্মীরা ক্যামেলিয়নটিকে নিয়ে যান। শান্তশিষ্ট স্বভাবের এই সরীসৃপকে অনেকে বাড়িতে পোষেন। এই ক্যামেলিয়নটি কারও বাড়ি থেকে পালিয়ে এসেছে কি না, তা খোঁজ করছে বন দফতর।
|
রাস্তার পাশে একটি খাবারের দোকানে জলযোগ সেরে সটান দুবরাজপুরের শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত রাস্ট্রায়াত্ত ব্যাঙ্কের একটি শাখায় ঢুকে পড়েছিল। ব্যাঙ্কে ঢুকেই সে কখনও কর্মীদের টেবিলের নীচে বসছিল। পরক্ষণেই দেখা গিয়েছে লেনদেন লেখা কাউন্টারের কাছে। এমনকী কাগজপত্রেও হাত দিতে শুরু করেছিল হনুমানটি। সোমবার সকালে এক হনুমানের অবাঞ্ছিত উপস্থিতিতে শোরগোল পড়ে যায় ব্যাঙ্ক কর্মী ও গ্রাহকদের মধ্যে। খবর দেওয়া হয় পুলিশ ও বনবিভাগকে। তার মধ্যেই নিজে থেকেই ব্যাঙ্ক ছেড়ে বাইরে চলে যায় হনুমানটি। হাঁফছেড়ে বাঁচেন সকলেই। ব্যাঙ্ক ম্যানেজার বৃন্দাবন দাস বলেন, “এমনিতে বন্ধই থাকে মূল গেট। হঠাৎ হনুমাটি কোনও ভাবে ব্যাঙ্কে ঢুকে পড়ায় সমস্যা তৈরি হয়েছিল।”
|
রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়ির ধাক্কায় চিতাবাঘের মৃত্যু হল। রবিবার রাতে ডুয়ার্সের খুনিয়া রেঞ্জ এলাকায় চিতাবাঘটি আহত হয়। সোমবার সেটি মারা যায়।
|