ছবি: চার্লি ক্যাসানোভা
দেশ: আয়ারল্যান্ড
পরিচালক: টেরি ম্যাকম্যাহন
সাল: ২০১০
পর্দার নায়ক যতই কুচকুচে নেগেটিভ হোক, তার জীবনে কোথাও একটুখানি ‘আহা বেচারা’ ভাব খুঁজে না পাওয়া অবধি, ফ্ল্যাশব্যাকে তার গোপন ব্যথার ফুলো জায়গাটা খুঁজে না পাওয়া অবধি, দর্শকের মন খচখচ করে। তার পর সেই ব্যথা-জায়গায় ‘ষাট-ষাট’ বলে ফুঁ দিয়ে, নিশ্চিন্তি! কিন্তু কখনওসখনও আমাদের অভ্যাসের গালে ঠাটিয়ে থাপ্পড় মারে দু’একটা চরিত্র। যেমন চার্লি বার্নহ্যাম। এমনিতে দেখলে চার্লিকেও একটু বেচারা মনে হবে। বড় একটা ব্যবসা আছে, কিন্তু এক্ষুনি সেটার অবস্থা ভাল নয়। শেয়ার বাজারে অনেকগুলো টাকা ঢেলেছিল, সবটাই প্রায় ডুবেছে। বউও আছে, তবে তার সঙ্গে সম্পর্কের হাল কাশীপুর রোডের চেয়েও খারাপ। কিন্তু তাই বলে চার্লির গায়ে-মাথায় হাত বোলাতে যাবেন? খিস্তির চোটে বাপের নাম ভুলিয়ে দেবে। আজ্ঞে হ্যাঁ, চার্লি চুলের ডগা থেকে পায়ের নখ অবধি একটা নোংরা, খিস্তিবাজ, বদমাইশ লোক এবং সে জন্যে রীতিমত গর্বিত! গোটা দুনিয়াকে কলা দেখিয়ে বিপুল রোয়াব নিয়ে সে বলে: আমি ভাই এ রকমই। পোষালে ভাল, নইলে ফোটো!
এবং এক-আধটা দৃশ্য নয়, গোটা ছবিটা জুড়েই চার্লিকে স্রেফ সহ্য করা যায় না। তার মুখটা নর্দমার মতো, মনটাও। সে বেপরোয়া রকম নির্লজ্জ। অনুতাপহীন ছকবাজ। তার হাড়ে হাড়ে খচরামো, মজ্জায় মজ্জায় শয়তানি। নিজের বউ সোয়ারিস, সেই সঙ্গে সস্ত্রীক আরও দুই বন্ধু কেভিন আর ডোনাল্ডকে নিয়ে সে ডাবলিনে ব্যবসা সংক্রান্ত একটা কনফারেন্সে আসে। সিগারেট পাকানোর কাগজ কিনতে গিয়ে প্রথম রাত্তিরেই গাড়ি চাপা গিয়ে এক পথচারীকে মেরে ফ্যালে। তার পর পুলিশে কোনও রিপোর্ট-টিপোর্ট না লিখিয়েই, গাড়িটাকে মাঝ রাস্তায় পেট্রোল ঢেলে আগুন লাগিয়ে, চুপচাপ হোটেলে ফিরে আসে। সেখানে সবার সামনে গাড়ি চুরির একটা গপ্পো ফেঁদে নিজেই খানিকক্ষণ চেঁচামেচি করে। তার পর মুড ফেরাতে সব্বাইকে নিয়ে উদ্ভুট্টি এক তাসের খেলায় মেতে যায়। ভারী অদ্ভুত সেই খেলা। এক এক জন এক একটা তাস বেছে নিচ্ছে, আর চার্লি বলে দিচ্ছে কাকে কী করতে হবে। সে সব কাজগুলোর পায়ে পায়ে নিয়ম ভাঙার, চেনা ছক উল্টে দেওয়ার নিহিলিস্ট উস্কানি। চার্লি কাউকে বলে, রাস্তায় গিয়ে অচেনা লোকদের সঙ্গে মারপিট কর। কাউকে বলে, বরকে ঠকিয়ে অন্য কারও সঙ্গে বিছানায় যা। যেমন কেভিনকে চার্লি বেশ্যাবাড়ি পাঠায়। আর সেই ফাঁকে সে নিজে গিয়ে কেভিনের বউ উনার সঙ্গে শুয়ে পড়ে। উনা কেন চার্লির সঙ্গে শুতে যায়? কারণ, তার ভাগের তাসে ছিল পরপুরুষের সঙ্গে সেক্স।
কিন্তু ক্যাসানোভা চার্লি যদি উনার সঙ্গে স্রেফ সেক্স সেরে, বিছানার চাদরে, উনার নাইটিতে বীর্য-টীর্য মুছে, ভালমানুষের ছেলের মতো নিজের ঘরে ফিরে চুপচাপ বউয়ের পাশে শুয়ে পড়ে, তা হলে আর পাবলিককে শক কী করে দেওয়া যাবে? চার্লি তাই উনার কাছে বায়না জোড়ে, মেয়েরা মাসিকের সময় কী করে ওই জায়গাটায় স্যানিটারি-ন্যাপকিন গোঁজে, সেটা সে কোনও দিন দেখেনি ঋতুমতী উনা তার এইটুকু সাধ কি মেটাতে পারে না? উনাও বাথরুমের দরজাটা ফাঁক করে চার্লিকে ‘দেখার’ সুযোগ করে দেয়। কিন্তু আমাদের ‘সুস্থ’ ও ‘পলিটিকালি কারেক্ট’ চেতনার ওপর দিয়ে চালিয়ে দেওয়া স্টিম-রোলার ওখানেই থামে না। পর দিন সন্ধেবেলা চার্লি ‘পাতা’ ফুঁকতে কেভিনকে নিয়ে হোটেলের ছাদে ওঠে, আর গত রাতে সে উনার সঙ্গে বিছানায় কী কী করেছে, সেই গল্পটা রসিয়ে বলে। এবং কেভিন তেড়ে মারতে এলে তাকে ছাদ থেকে ঠেলে ফেলে দেয়। এর পরেও চার্লির কোনও সাজা হয় না। পুলিশ তাকে ধরতে এলে সে বাথরুমের জানলা টপকে পালিয়ে যায়। ‘পোয়েটিক জাস্টিস’ শিকেয় তোলা থাকে! তা হলে এই ‘চার্লি ক্যাসানোভা’ লোকটা আসলে কে? চার্লি শ্রমিক শ্রেণিকে তেড়ে খিস্তি মেরেছে: ব্যাটারা সব আলসে, রক্তচোষা প্যারাসাইট! বড়লোকদের হাড়ভাঙা খাটুনির পয়সায় ভাগ বসায়! তবে কি সে আয়ারল্যান্ড তথা দুনিয়ার সমস্ত ধনী লোকের (বা ধনী হতে চাওয়া, এবং সেই চাহিদার তাড়ায় মূল্যবোধ হারানো পেটি-মধ্যবিত্তের) ক্যারিকেচার? সেটা অনেক সমালোচকই বলছেন, কিন্তু কেমন অজুহাতের মতো শোনাচ্ছে। চার্লি আসলে চায় সব্বাইকে খুঁচিয়ে, চুলকে, চিমটি কেটে রাগিয়ে দিতে। সে যেন চেনা সমাজের গায়ে একটা অস্বস্তির পচা ঘা। কিংবা সে স্রেফ ছবির শেষ শটে শার্টের ওপর চাপানো গরম ইস্তিরিটা, যেখান থেকে তেতো ধোঁয়া আর পোড়া গন্ধ ছাড়া কিচ্ছু বেরোয় না।

রিটায়ার করলেন সচিন তেন্ডুলকর। মাত্র ৭৬ বছর বয়সে তাঁর এই অবসরের সিদ্ধান্তে গোটা পৃথিবী স্তম্ভিত। ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রথমে ফোনে, পরে সচিনের বাড়ি গিয়ে দেখা করে মিনতি করেছেন (অন্তত টি-টেন, বা টি-ফাইভ-টুকু খেলুন) কিন্তু লিট্ল মাস্টার স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, নিজের জন্য কোনও দিনই ক্রিকেট খেলেননি, আজও খেলবেন না, প্রৌঢ়দের সুযোগ দিতে এখনই সরে দাঁড়াবেন। টিভি-তে বারেবারে দেখানো হচ্ছে সচিনের এক হাতে ব্যাট ও অন্য হাতে লাঠি নিয়ে মাঠে নামার বিখ্যাত দৃশ্য (শেষ ১৪৪টি ইনিংসে যা মানুষকে পুলকিত করেছে), তাঁর নিজের নাতির সঙ্গে ভারতীয় ইনিংস ওপেন করতে নামার দৃশ্য (এবং তা দেখে লর্ডসের গোটা গ্যালারির অলৌকিক ‘স্ট্যান্ডিং ওভেশন’, যা দু’ঘণ্টা পঁয়তাল্লিশ মিনিট চলার পর আম্পায়াররা লাঞ্চ-বিরতি ঘোষণা করতে বাধ্য হন), টেস্ট ক্রিকেটে ব্যক্তিগত চৌত্রিশ লক্ষ রান পূর্ণ হওয়ার পর মাঝ-পিচে নাচতে গিয়ে সচিনের কোমরে সহসা খিঁচ ধরে যাওয়ার দৃশ্য। মহারাষ্ট্রের মানুষের কান্নার চোটে মুম্বই ভেসে যেতে পারে: আবহাওয়া অফিসের এ আশঙ্কা শুনে সচিন সঙ্গে সঙ্গে ৭৭ কোটি টাকা (গত বছর হিয়ারিং এড-এর বিজ্ঞাপন করে প্রাপ্ত সমস্ত অর্থ) হবু-বন্যার্তদের ত্রাণে দান করে দিয়েছেন। সচিনের কোনও রেকর্ড কেউ কোনও দিন ভাঙতে পারবে না, পারলেও সেই ভাঙা ফের জোড়া দিতে সে বাধ্য থাকবে, উইজডেন ও ফেভিকল-এর যৌথ সিদ্ধান্তে জনগণ খুশি। গাওস্কর-কে প্ল্যানচেটে যোগাযোগ করা হলে
এর পর ছিয়াশির পাতায়
বাড়িতে সজারু পোষার দশটা
অনির্বচনীয় উপকারিতা



রেস্তোরাঁয় সঙ্গে নিয়ে যান,
টুথপিক দরকার হবে না।

একটা লাঠির সঙ্গে বেঁধে
অবাধ্য চুল আঁচড়ে নিন।

ইনসিওরেন্স কোম্পানির লোক এলে, কুশনের
তলায় সজারু রেখে, তবে বসতে বলুন।


সাইকেলের ঘন্টিতে ওর কাঁটা ফিট করে, ক্রিং ক্রিং বাজান
ও প্রতিবেশীকে খুন করুন (আইডিয়া প্রোঃ শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়)।


‘গাছ-শো’ হলে ক্যাকটাস
সাজিয়ে পাঠান।

টেবিলে ফ্রুট-স্ট্যান্ড হিসেবে রাখুন,
কলা-আপেল গায়ে গাঁথুন।

দুষ্টু ছেলে ছক্কা মেরে কাচ ভাঙলে,
বলের বদলে সজারু পাকিয়ে ফেরত দিন।


বর্ষায় কাদামাখা জুতো
ওর গায়ে মুছে সাফ করুন।

লগা-র ডগায় বেঁধে,
লন-এর শুকনো পাতা তুলুন।


হাঁসের সঙ্গে বিয়ে দিন এবং জ্যান্ত হাঁসজারু দেখিয়ে সুকুমার রায়-এর সার্ধশতবর্ষে কোটি টাকা লুটুন।

এই বৃহত্তম গণতন্ত্রে বিজেপি বাক্স্বাধীনতা সমর্থন করে, যতক্ষণ তা কংগ্রেসকে কামড়ে দিচ্ছে, কংগ্রেস বাক্স্বাধীনতা ভালবাসে, যতক্ষণ তা সিপিএম-কে ল্যাং মারছে, সিপিএম বাক্স্বাধীনতা বলতে মুচ্ছো যায়, যদি তা তৃণমূলকে কাদা ছেটায়, আর তৃণমূল ফেসবুকে মুক্ত-সাঁতার প্রচার করে, যতক্ষণ না কোনও কার্টুন তাকেই চোবানি দিচ্ছে। এই ভণ্ড সিনারিকে আরও উলঙ্গ করলেন অসীম ত্রিবেদী, যাঁর তৈরি কার্টুন দেখে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগ এনে গ্রেফতার করা হল। তাঁর আঁকায় অশোকস্তম্ভে সিংহের বদলে থাকে নেকড়ে, পার্লামেন্ট হয়ে যায় কমোড, কাসভ কুকুর হয়ে ভারতীয় সংবিধানের ওপর হিসি করে, ভারতমাতাকে গণধর্ষণ করতে উদ্যত হয় নেতা, ব্যুরোক্র্যাট, ভ্রষ্টাচারী। ‘মাত্রা থাকা দরকার, জাতীয় চিহ্ন-টিহ্ন নিয়ে ফাজলামো!’ চিল্লাচ্ছেন যাঁরা, জানুন, ব্রিটেনের খবরকাগজে রানি এলিজাবেথ-কে দেখানো হয় ‘মেড ইন চায়না’ লেখা বাক্স থেকে লাফিয়ে বেরচ্ছেন, প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন-কে আঁকা হয় মাথা-মুখের ওপর কন্ডোম পরা অবস্থায়, আর ১৯৮৪-তে আমেরিকায় এক নাগরিক যখন রেগান-প্রশাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে জাতীয় পতাকা পুড়িয়েছিলেন, আদালত বলেছিল, এটা তাঁর বাক্স্বাধীনতার (সিম্বলিক স্পিচ-এর) অঙ্গ, গায়ের জোরে নাগরিককে দেশের প্রতি দায়বদ্ধ করা যায় না।

এমনিতেই এই দেশে মোড়ে মোড়ে খাওয়ার দোকানে এখন ফুলকপির বিরিয়ানি আর পুঁইশাক-কাবাবের ছড়াছড়ি, এ বার মাংসের রাজা ম্যাকডোনাল্ডস ঘোষণা করল, ভারতে আগামী বছর তারা খুলবে দুটো সম্পূর্ণ নিরামিষ দোকান। যদিও সারা বিশ্বে ম্যাকডোনাল্ডসের দোকানপাটের শতকরা এক ভাগেরও কম মিটমিট করছে এখানে, তবু বেচারাদের ব্যবসায় মন্দা, তাই লোকাল সংস্কৃতির আঁচল ধরার হিড়িক। এখনই এখানে দিব্যি বিকোয় ম্যাক-আলু টিক্কি বার্গার, ম্যাক-স্পাইসি পনির, কিন্তু অমৃতসর আর কাশ্মীরি শহর কাটরা-র ওই দোকান দুটো হবে কট্টর সব্জিভুক, বোধহয় ‘পিগম্যালিয়ন’ বইটা নিয়েও ঢুকতে দেবে না (গোড়ায় ‘পিগ’ আছে)! বছর দশেক আগে মার্কিন হিন্দুরা এই সংস্থার বহু রেস্তোরাঁ ভাঙচুর করেছিল, এর লোগো হাসিমুখ জোকার ‘রোনাল্ড ম্যাকডোনাল্ড’-এর গায়ে গোবর মাখিয়েছিল, মামলা তো করেছিলই, কারণ তারা জেনেছিল, আলুভাজাতেও এই দোকান অল্প গরুর মাংসের সুরুয়া দেয়। ভারতে সে সব দেয় না, তবু এখানে যে হারে মৌলবাদ ও নিরামিষ-ভোজন লাফিয়ে বাড়ছে (দুটোর মধ্যে কোনও সম্পর্ক নেই, বলা থাক), ম্যাক-স্ট্র্যাটেজি বেশ নিরাপদ-কাম-ফ্যাশনদুরস্ত হবে।
তাঁতির বাড়ি ব্যাঙের বাসা, ব্যাঙের নামটি কোলা
আধুলি সে ভল্টে গোঁজে, দরজা ঈষৎ খোলা
তাইরে নাইরে মাথায় ওঠে, ভল্ট খেয়ে যায় কোণে
এক আধুলি দিনের মধ্যে চৌরাশি বার গোনে
 
কৃপণ হল এমন এক জন পুঁজিবাদী, যে পাগল হয়ে গেছে। আর পুঁজিবাদী এমন এক জন কিপটে, যার বোধবুদ্ধি টনটনে।
কার্ল মার্ক্স
এক জন কৃপণ, তার যা নেই তা থেকে তো বঞ্চিত বটেই, যা আছে তা থেকেও বঞ্চিত।
পাবিলিয়াস সাইরাস
ফ্রয়েড নাকি বলেছিলেন, কে কৃপণ হবে, নির্ভর করছে তার শৈশবের টয়লেট ট্রেনিং-এর ওপর। কিছু শিশু কিছুতেই মল ত্যাগ করতে চায় না। ওর জিনিস, ও ত্যাগ করবে কেন? মুখ-টুখ লাল করে প্রাণপণ আটকে রাখে। বড় হয়ে ওই ‘জিনিস জমানো’র প্রবণতার চোটেই মল-এ গিয়ে ফ্রি ঠান্ডা হাওয়া খায়, বিস্কুটও কেনে না। কিছু মনস্তত্ত্ববিদ বলেছেন, ধুর, ফ্রয়েডের কালে সবে ইন্ডোর প্লাম্বিং চালু হচ্ছে, বাড়িতে বাথরুম-ফাথরুম থাকত না, পরিবারও বিশাল হত, সবাইকে বেগ চেপে রাখা প্র্যাকটিস করতে হত।




প্রঃ আচ্ছা গর্গরেফ, আলোকিত করুন, কিপটে হওয়ার সবচেয়ে বড় সুবিধে কী?
গর্গরেফ: বিয়ে করার দরকার হয় না, ডবকা একখানি ব্যাংক-স্টেটমেন্ট দেখলেই অর্গ্যাজ্ম ঘটে।
প্রঃ আর অসুবিধে?
গর্গরেফ: কিপটে কখনও লিখতে পারে না ‘রতিরঙ্গরত রাজারাজড়া’। লেখে: ‘বতিবঙ্গবত বাজাবাজডা’। অতগুলো ফুটকি খরচা করবে না যে!

ব্যাঙ্গের আধুলি
১ যে আধুলি পেলে ব্যঙ্গ করা হয়।
২ ব্যঙ্গ করলে যে আধুলি পাওয়া যায়।




First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.