|
|
|
|
|
|
|
খেয়াল রাখুন |
|
বাংলাদেশে বিভিন্ন ধরনের পেশাদারি পাঠ্যক্রম চালু করতে সেখানকার পিনাকেল-এর সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধল বহুজাতিক সেন্টাম লার্নিং। সে জন্য ঢাকায় সেন্টাম পিনাকেল সেন্টার নামে প্রতিষ্ঠানও গড়ে তুলেছে সংস্থা। ব্যাঙ্কিং অ্যান্ড ফিনান্স, মোবাইল সারানো, স্পোকেন ইংলিশ, হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট, সফট স্কিল ডেভেলপমেন্ট, হার্ডওয়্যার অ্যান্ড নেটওয়ার্কিং-সহ বিভিন্ন বিষয়ের সার্টিফিকেট এবং ডিপ্লোমা পাঠ্যক্রম করাবে তারা। এখানে গবেষণাগারে হাতে কলমে কাজ শেখা ছাড়াও, পরীক্ষা, প্রজেক্ট এবং সেমিনারের ব্যবস্থা রয়েছে।
|
জর্জ স্কুল অফ কম্পিটিটিভ এগ্জামিনেশনে ব্যাঙ্ক, রেল, পিএসসি, এসএসসি, প্রাইমারি স্কুল শিক্ষক, স্কুল সার্ভিস কমিশন আয়োজিত পরীক্ষার প্রস্তুতি প্রশিক্ষণের নয়া মরসুম চালু হতে চলেছে। বিস্তারিত তথ্য জানার জন্য যোগাযোগ করুন ৯৮৩০২-৭৭১০০ নম্বরে।
|
বি এসসি নার্সিং-সহ আরও চারটি পেশাদারি কোর্সে ভর্তি হতে রাজ্য জয়েন্ট এন্ট্রান্স বোর্ড আয়োজিত ভর্তির প্রবেশিকা পরীক্ষা ‘জেনপার’ ও রাজ্যের বিভিন্ন পলিটেকনিক কলেজে নিম্নোক্ত ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার জন্য আয়োজিত ‘জেক্সপো’ পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য ‘মাস্টারজি ইনস্টিটিউট’-এ চালু হল নয়া মরসুম। ভর্তি চলছে। ডাকযোগে প্রশিক্ষণের সুবিধাও থাকছে। বিস্তারিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন ৯১৬৩২-৯৮৫৬৬ নম্বরে।
|
বেঙ্গল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড সায়েন্স ইউনিভার্সিটি (বেসু) এবং ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ সেকেন্ডারি স্টিল টেকনোলজির যৌথ উদ্যোগে শুরু হতে চলেছে দু’টি কারিগরি প্রশিক্ষণের নতুন মরসুম। এগুলি হল স্টিল মেকিং এবং রোলিং টেকনোলজি। দু’টি পাঠ্যক্রমই দেড় বছরের (তিন সেমেস্টারে বিভক্ত)। দ্বাদশ স্তরের বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্রছাত্রীরা, বিজ্ঞানে স্নাতক বা স্নাতকোত্তর অথবা মেকানিক্যাল বা মেটালার্জিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং-এ ডিপ্লোমাধারীরা ভর্তির সুযোগ পাবেন। কর্মরতরা অগ্রাধিকার পাবেন। দু’টি কোর্সেই আবেদনপত্র নেওয়া হচ্ছে। ক্লাস শুরু নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে। হাতে কলমে কাজ শেখার সুযোগ রয়েছে। ফোন: ২৬৬৮-৫৩০৩, ২৬৬৮-৭২৫৯ নম্বরে। ওয়েবসাইট: www.nisst.org।
|
কলকাতার অ্যাপেক্স শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটিতে শুরু হচ্ছে প্রধান শিক্ষক নিযুক্তির জন্য যে পরীক্ষা নেওয়া হয়, তার প্রস্তুতি। বিস্তারিত তথ্যের জন্য ফোন করতে পারেন ৯৮৩০১-৫৯০৮০ নম্বরে। |
|
আপনার প্রশ্ন
বিশেষজ্ঞের উত্তর |
|
|
|
প্রশ্ন: বিজ্ঞান শাখায় উচ্চমাধ্যমিক পাশ করেছি। ইঞ্জিনিয়ারিং জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষায় মেধা তালিকায় চল্লিশ হাজারেরও বেশি স্থান পেয়েছি। তাই ইঞ্জিনিয়ারিং না পড়ে সাধারণ কলেজে পদার্থবিজ্ঞানে স্নাতক স্তরে ভর্তি হই। পরের বার জয়েন্ট দেব না কি পদার্থবিজ্ঞানে সাম্মানিক স্নাতক স্তরে পড়ব-এই ধন্ধে রয়েছি। কী করব? ইলেকট্রনিক্স নিয়ে ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ভর্তি না হয়ে কি ভুল করেছি?
সৌমিত্র দাস, উত্তরপাড়া
উত্তর: ইঞ্জিনিয়ারিং পড়লেই চাকরি, এ কথা আজকের দিনে আর মোটেই প্রযোজ্য নয়। সব কিছুই নির্ভর করে প্রার্থী কোন ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়ছে, সেখানকার শিক্ষার পরিবেশ কেমন, শিক্ষকদের মান কেমন, নিয়োগকর্তারা নিয়মিত ভাবে সেই কলেজে আসেন কি না, এলে কোন কোন সংস্থা থেকে আসেন ইত্যাদির উপর। এ বারের কাউন্সেলিংয়ের তৃতীয় দফার আসন বণ্টনের পরও প্রায় ১৩ হাজার আসন খালি ছিল। যার মধ্যে অধিকাংশ বেসরকারি কলেজ। কিছু কিছু কলেজে তো ৬০%, ৭০%, এমনকী ৮০% আসনও খালি থেকেছে কাউন্সেলিং -এর পর। এটা পরিষ্কার যে, ছাত্ররা কলেজে ভর্তির উপর গুরুত্ব দিয়েছে ভীষণ ভাবে। পছন্দের কলেজ ও শাখা না পেলে ভর্তিই হয়নি। উল্লেখ্য, তোমার যা স্থান রয়েছে মেধা তালিকায়, চাহিদাপূর্ণ কলেজগুলিতে ভর্তির সম্ভাবনা ক্ষীণ, সেটা বাস্তব। যে কলেজগুলির প্রতি ছাত্রছাত্রীদের নজর বেশি, সেখানে ইলেকট্রনিক্স পড়ার সুযোগ মেলাটা সত্যিই দুষ্কর। তবে ফিজিক্স বা পদার্থবিজ্ঞান নিয়ে পড়েও ভবিষ্যতে ইলেকট্রনিক্স ক্ষেত্রে পা রাখতে কোনও অসুবিধা নেই। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে রেডিও ফিজিক্স অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স, অপটিক্স অ্যান্ড অটো ইলেকট্রনিক্স-সহ বেশ কয়েকটি বিষয়ে পোস্ট বিএসসি বি-টেক করতে পার। আই আই টি-তেও এম এসসি-সহ অনেকগুলি বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি পড়া যায় ‘জ্যাম’ নামক প্রবেশিকা পরীক্ষা দিয়ে। এই কারণে জয়েন্টে পছন্দের কলেজ বা শাখা না পেয়ে হতাশ হওয়ার কোনও কারণ নেই। পদার্থবিজ্ঞান নিয়ে সাম্মানিক স্নাতক হওয়ার পর উচ্চশিক্ষার প্রচুর সুযোগ রয়েছে। |
|
|
|
|
|