|
|
|
|
|
|
|
নানা রকম... |
|
অসাধারণ |
শিখা বসু |
সম্প্রতি শিশিরমঞ্চে ‘রবিপূরবী’র অনুষ্ঠানে অভিরূপ গুহঠাকুরতা শোনালেন ‘আজি গোধূলিলগনে’। তবে রাজেশ্বর ভট্টাচার্যের চয়নে ছিল না কোনও বর্ষার গান। শুরুতেই রবিপূরবীর সমবেত ‘এসো শ্যামল সুন্দর’ শ্রোতাদের মুগ্ধ করে।
শিখা দত্তর গানগুলি এ দিনের অনুষ্ঠানে অন্য মাত্রা এনে দেয়। তাঁর নির্বাচনে ছিল ‘এসো গো জ্বেলে দিয়ে যাও’, পিলু রাগে নিবদ্ধ ‘ওগো তুমি পঞ্চদশী’। অসাধারণ পরিবেশন। সঠিক স্বরক্ষেপন, নিখুঁত উচ্চারণ। পরে ‘নাট্য-গীতি-কাব্য’ সকলেরই প্রশংসা পায়। সব শেষে ছিল ঈশিতা দাশ অধিকারির পাঠ। এ দিন সংবর্ধনা জানানো হয় সুমিত্রা সেন ও জয় গোস্বামীকে।
|
গুরুবন্দনা |
আশিস চট্টোপাধ্যায় |
কামারহাটির নজরুল মঞ্চে রেওয়াজ কেন্দ্রর শিক্ষক এবং ছাত্রছাত্রীরা প্রবীণ কণ্ঠশিল্পী অরুণ ভাদুড়িকে গুরুপ্রণাম জানালেন। আদ্যাপীঠের মহারাজ জ্যোতির্জয়ানন্দ দীপ জ্বালিয়ে অনুষ্ঠানের সূচনা করেন। এর পর কেন্দ্রের সকল ছাত্রছাত্রী দু’টি গান পরিবেশন করেন। প্রথমটির রচয়িতা অরুণ ভাদুড়ি। দ্বিতীয়টির রচয়িতা শিক্ষক অশোক ঘোষ। এর পর সরস্বতী স্তোত্র। গুরুবন্দনার সঙ্গে নৃত্যের মাধ্যমে গুরুপ্রণাম করা হয়। অরুণ ভাদুড়ি রচিত আটটি বন্দিশ ভৈরো, জৌনপুরী, ইমন, বিহগ, মালকোষ, বাগেশ্রী, সরস্বতী হংসধ্বনি সমবেত কণ্ঠে গাওয়ার পর একক কণ্ঠে শোনা যায় মীরার ভজন ও রাগাশ্রয়ী বাংলা গান। সব শেষে অরুণ ভাদুড়ি মারুবেহাগ রাগে খেয়াল শোনান। সুষ্ঠু এবং বলিষ্ঠ পরিবেশনা। তবলা সহযোগিতা করেন শিল্পী-পুত্র শমীক লাহিড়ি। হারমোনিয়ামে শিষ্য অশোককুমার ঘোষ। দু’জনেই নিষ্ঠাবান ছিলেন। চন্দ্রমৌলি বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঞ্চালনা সুখপ্রদ। |
|
|
|
|
|