টুকরো খবর |
পরিবহণের উন্নতিতেও হচ্ছে পদক্ষেপ |
নিজস্ব সংবাদদাতা • মেদিনীপুর |
ব্লক সদরের সঙ্গে মহকুমা ও জেলা সদরের যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতিতে পদক্ষেপ শুরু করল প্রশাসন। এ জন্য মহকুমাশাসকদের থেকে নির্দিষ্ট প্রস্তাব চেয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে। মূলত, অফিস শুরু ও শেষের সময় কেমন পরিবহণ ব্যবস্থা থাকলে ব্লক সদরের সঙ্গে মহকুমা ও জেলা সদরের যোগাযোগ বাড়তে পারে, তাই জানতে চাওয়া হয়েছে চিঠিতে। সম্প্রতি অতিরিক্ত জেলাশাসক (সাধারণ) রজতকুমার সাইনি’র দফতর থেকে এই চিঠি পৌঁছেছে ঘাটাল, মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম ও খড়্গপুরের মহকুমাশাসকের কাছে। চিঠি পেয়ে প্রস্তাব পাঠানোর তোড়জোড় শুরু করেছেন মহকুমাশাসকেরা। কেন এই পদক্ষেপ? প্রশাসন সূত্রে খবর, অগস্টের গোড়ায় বেলপাহাড়ি সফরে এসে ঝাড়গ্রামে প্রশাসনিক বৈঠক করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেখানে জেলার পরিবহণ ব্যবস্থার বিষয়টি ওঠে। কী কী সমস্যা রয়েছে, আর কী কী করলে পরিবহণ ব্যবস্থার উন্নতি হতে পারে, ব্লক সদরের সঙ্গে মহকুমা ও জেলা সদরের যোগাযোগ বাড়ানোর জন্য কী কী করণীয়, তা নিয়েও আলোচনা হয়। ওই বৈঠকের সিদ্ধান্ত মতোই মহকুমাশাসকদের কাছ থেকে নির্দিষ্ট প্রস্তাব চেয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে। পাশাপাশি, প্রত্যন্ত গ্রামের মানুষও যাতে শহর ও শহরতলিতে দ্রুত আসতে পারেন, সে জন্যও কিছু পদক্ষেপ করা হচ্ছে বলে পরিবহণ দফতর সূত্রে খবর। পশ্চিম মেদিনীপুরের সব এলাকায় যোগাযোগ ব্যবস্থা সে ভাবে গড়ে ওঠেনি। জেলার বিস্তীর্ণ এলাকায় এখনও পাকা রাস্তা নেই। মোরাম কিংবা মাটির রাস্তা রয়েছে। একাংশ পাকা রাস্তা আবার দীর্ঘদিন ধরে সংস্কার হয়নি। ফলে, আশপাশের গ্রামের মানুষ চরম সমস্যায় পড়েন। এখনও জেলার একাংশ গ্রামে যাতায়াতের জন্য ট্রলি, গরুর গাড়িই ভরসা। এর ফলে, যাতায়াতের ক্ষেত্রে সময় লাগে। সাধারণ মানুষের সমস্যা এড়াতে পাকা রাস্তা নেই, কিন্তু বড় মোরাম রাস্তা রয়েছে, এমন এলাকাতেও অটো-ট্রেকার চালানোর অনুমতি দেওয়া হয়েছে। জেলা প্রশাসনের এক আধিকারিকের আশ্বাস, “পরিবহণ ব্যবস্থা ঢেলে সাজার সব রকম চেষ্টা চলছে। কয়েকটি নতুন রুট নিয়েও আলোচনা চলছে।”
|
ভিজিল্যান্স অফিসারদের মার |
নিজস্ব সংবাদদাতা • খড়্গপুর |
টিকিট পরীক্ষকদের হাতে ট্রেনযাত্রীদের হেনস্থার অভিযোগ প্রায়ই ওঠে। এ বার রেলেরই ভিজিল্যান্স বিভাগের আধিকারিকদের মারধরের অভিযোগ উঠল ২ টিটি-র বিরুদ্ধে। বৃহস্পতিবার রাতে নয়াদিল্লি থেকে পুরীগামী পুরুষোত্তম এক্সপ্রেসে ওই ঘটনায় জখম হয়ে এক ভিজিল্যান্স
অফিসার খড়্গপুর রেল হাসপাতালে ভর্তি। দক্ষিণ-পূর্ব রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক সৌমিত্র মজুমদার বলেন, “অভিযুক্ত টিটিদের সাসপেন্ড করা হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে।” রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার রেলের ভিজিল্যান্সের ৩ সদস্যের একটি দল বোকারো থেকে পুরুষোত্তম এক্সপ্রেসে উঠেছিল। ট্রেনে ওঠার খানিক্ষণ পরেই তিন ভিজিল্যান্স অফিসার সুভাষচন্দ্র পন্ডা, কুন্তল মণ্ডল ও শুভেন্দু চৌধুরীর সঙ্গে বচসা বাধে কর্তব্যরত দুই টিটি সূর্যকান্ত কুমার ও সত্যপ্রকাশ কৃষ্ণের। রেল সূত্রের খবর, টিটিদের কাছে বাড়তি টাকা রয়েছে কি না, তা জানতে চাওয়া নিয়েই গোলমালের সূত্রপাত। রাতে ট্রেনটি খড়্গপুরে এলে ওই দুই টিটি জনা পনেরো যুবককে জড়ো করে ভিজিল্যান্স অফিসারদের ট্রেন থেকে নামিয়ে মারধর করেন বলে অভিযোগ। তিন জনই অল্পবিস্তর জখম হন। আঘাত বেশি ছিল শুভেন্দুবাবুর। এ ব্যাপারে খড়্গপুরে রেল পুলিশের কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়েছে। ওই যুবকদের পরিচয় কী, কোত্থেকেই বা তারা এসেছিল তা খতিয়ে দেখছে রেল পুলিশ। অভিযুক্ত দুই টিটি শুক্রবার এ ব্যাপারে কোনও মন্তব্য করতে চাননি।
|
কোলাঘাটে উদ্ধার রেলের তার, ধৃত ৬ |
নিজস্ব সংবাদদাতা • খড়্গপুর |
|
ছবি: রামপ্রসাদ সাউ |
রেলের ডিপো থেকে খোওয়া যাওয়া তার বোঝাই একটি লরিকে আটক করেছে রেল পুলিশ। উদ্ধার হয়েছে প্রায় ৬ লক্ষ টাকার কপার তার। ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে ৬ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আরও ৭ জন অভিযুক্ত পালিয়ে গিয়েছে। তাঁদের খোঁজে তল্লাশি শুরু হয়েছে। ঘটনার সঙ্গে কোনও চক্র জড়িয়ে রয়েছে বলে মনে করছে রেল পুলিশ। খড়্গপুরের রেলওয়ে পুলিশ সুপার দেবাশিষ বড়াল বলেন,“ একটি লরি থেকেই খোওয়া যাওয়া তার মিলেছে। ৬ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তদন্ত শুরু হয়েছে।” পশ্চিম মেদিনীপুরের গিধনিতে রেলের একটি ডিপো রয়েছে। এখানে ওভারহেড তার মজুত থাকে। বৃহস্পতিবার রাতে এই ডিপো থেকেই একগুচ্ছ কপার তার চুরি হয়ে যায়। খোওয়া যাওয়া তারের বাজারমূল্য প্রায় ৬ লক্ষ টাকা। শুক্রবার ভোরে বিষয়টি জানতে পেরেই তল্লাশি শুরু করে রেল পুলিশ। রেল- কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, প্রাথমিক তদন্তে মনে হচ্ছে, রাত ১ টা থেকে ৩ টের মধ্যে দুস্কৃতি দল ডিপোয় ঢুকে এই সব তার চুরি করেছে। খড়্গপুর ও তার আশপাশের সংশ্লিষ্ট সকল থানাকে বিষয়টি জানানো হয়। শুক্রবার ভোর থেকে ৬ নম্বর জাতীয় সড়কেও বাড়তি নজরদারি শুরু হয়। পরে এক সূত্রে খবর পেয়ে পূর্ব মেদিনীপুরের কোলাঘাট সেতুর কাছে একটি লরিকে আটক করে রেল পুলিশ। এই লরিতে ১৩ জন যুবক ছিলেন। রেল পুলিশের কর্মীরা এক সময় লরিটিকে ঘিরে নেয়। পরিস্থিতি দেখে ৭ জন লরি থেকে নেমে অন্যত্র চম্পট দেয়। তবে ৬ জনকে অবশ্য হাতেনাতে ধরে ফেলা হয়। পরে লরিটিকে খড়্গপুরে নিয়ে আসা হয়। ঘটনার সঙ্গে কারা জড়িত, লরিটিই বা কোথায় যাচ্ছিল, তদন্তে নেমে সে সবই খতিয়ে দেখছে রেল পুলিশ।
|
ঘরছাড়ার সংখ্যায় অস্বস্তিতে কংগ্রেস |
নিজস্ব সংবাদদাতা • মোহনপুর |
ঘরছাড়া কংগ্রেস কর্মীদের ঘরে সংখ্যা নিয়ে অস্বস্তিতে পড়ল কংগ্রেস। ঘরছাড়াদের ফেরানোর লক্ষ্যে শান্তি বৈঠকের পরে বৃহস্পতিবার প্রথম দফায় ঘরে ফিরে ছিলেন ১২ জন সমর্থক। দ্বিতীয় দফায় শুক্রবার ফেরার কথা ছিল আরও ১৬ জনের। মোহনপুর থানার আইসি জায়ফুল মল্লিক জানান, কংগ্রেস নেতারা শুক্রবার সকালে মাত্র ৬ জনকে থানায় হাজির করান। বাকিদের থানায় হাজির করাতে পারেননি কংগ্রেস নেতারা। তৃণমূলের তরফে এর আগে অভিযোগ করা হয়েছিল, ঘরছাড়া তালিকাভুক্ত কংগ্রেসকর্মীদের অনেকেই বাড়িতে বা কর্মস্থলে রয়েছেন। তা সত্ত্বেও তাদের নাম দিয়ে এলাকার বাইরে সহানুভূতি চাইছে কংগ্রেস। আইসিও এ দিন বলেন, “তদন্তে দেখা গিয়েছে, কংগ্রেসের দাবি পুরোটা সত্য নয়। ঘরছাড়া নয়, এমন অনেকের নাম এই তালিকায় দিয়েছে কংগ্রেস।” কংগ্রেসের মোহনপুর ব্লক সভাপতি পরেশ জানা অবশ্য বলেন, “পুলিশ ও তৃণমূলের দাবি সঠিক নয়। তালিকাভুক্তদের অনেকেই প্রশাসনের সাহায্য নিয়ে বা ব্যক্তিগত উদ্যোগে বাড়ি ফিরেছেন। এ দিন যাঁদের বাড়ি ফেরার কথা তাঁরা সকলেই ফিরেছেন।”
|
মারধরের নালিশ |
নিজস্ব সংবাদদাতা • মেদিনীপুর |
|
ডেবরায় আহত তৃণমূল সমর্থক |
এক তৃণমূল সমর্থককে মারধরের অভিযোগ উঠল দলেরই কয়েকজনের বিরুদ্ধে। ঘটনায় উত্তেজনা ছড়িয়েছে ডেবরার ভবানীপুর অঞ্চলে। প্রহৃতের নাম অশোক সামন্ত। তাঁকে মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জেরেই ওই ব্যক্তি প্রহৃত হয়েছেন বলে অভিযোগ। অভিযোগ উঠেছে ডেবরার তৃণমূল বিধায়ক রাধাকান্ত মাইতির অনুগামীদের বিরুদ্ধে। বিধায়কের অবশ্য দাবি, ওই ব্যক্তি তৃণমূলের সমর্থনই নন, সিপিএম কর্মী। তিনি বলেন,“ ওই ব্যক্তি ২০০৯ সালে সিপিএমের হয়ে এক স্কুল নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছিলেন। স্থানীয় গোলমাল থেকে কেউ ওঁকে মারধর করে থাকতে পারে। তবে ঘটনার সঙ্গে দলের কোনও সম্পর্ক নেই।” বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বাড়ি থেকে বেরিয়ে অশোকবাবু যখন স্থানীয় বাজারে আসেন, তখনই কয়েকজন তাঁকে মারধর করেন বলে অভিযোগ। তৃণমূলের ডেবরা ব্লক সভাপতি রতন দে বলেন, “এমন ঘটনা ঘটেছে বলে শুনেছি। ঠিক কী হয়েছে, খোঁজ নিয়ে দেখছি।”
|
বাইকের ধাক্কায় মৃত |
নিজস্ব সংবাদদাতা • চন্দ্রকোনা রোড |
মোটর সাইকেলের ধাক্কায় মৃত্যু হল এক সাইকেল আরোহীর। শুক্রবার সকালে মেদিনীপুর-রানিগঞ্জ রাস্তায় চন্দ্রকোনা রোডের কুবাই স্টেশন সংলগ্ন সাতবাঁকুড়ায় দুর্ঘটনাটি ঘটে। মৃতের নাম রাসবিহারী ঘোষ (৫৫)। বাড়ি চন্দ্রকোনা রোডের বড়াকুড়া গ্রামে। বাইক আরোহীও গুরুতর জখম অবস্থায় মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজে চিকিৎসাধীন। তবে তাঁর নাম-পরিচয় জানা যায়নি। পুলিশ জানিয়েছে, রাসবিহারীবাবু এ দিন সকালে বাড়ির কাজে সাইকেলে চেপে চন্দ্রকোনা রোডে যাচ্ছিলেন। পথে মেদিনীপুরগামী ওই মোটর সাইকেল আরোহী নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ধাক্কা মারে। ঘটনাস্থলেই মারা যান তিনি। পুলিশ মোটর সাইকেলটি উদ্ধার করেছে।
|
বেকারি হকারদের ধর্মঘট খড়্গপুরে |
নিজস্ব সংবাদদাতা • খড়্গপুর |
বৃহস্পতিবার তৃতীয় দিনে পড়ল খড়্গপুরে বেকারি হকারদের ধর্মঘট। বেকারি সামগ্রীর ৪০ শতাংশ মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে মঙ্গলবার থেকে এই ধর্মঘট শুরু হয়েছে। খড়্গপুর বেকারি হকার্স অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক ভুট্টো খান জানান, এই মূল্যবৃদ্ধির ফলে পাউরুটি, বিস্কুট বিক্রির ক্ষেত্রে হকারদের সমস্যা হবে। বিষয়টি নিয়ে মালিকপক্ষ বৈঠকে বসতেও নারাজ। প্রসঙ্গত, খড়্গপুরের ২২টি বেকারিতে প্রায় ৩০০ জন হকার কাজ করেন, যাঁরা বেকারি কারখানা থেকে দোকানে দোকানে বেকারির নানা জিনিস সরবরাহ করেন। বর্তমানে ২০টি বেকারির হকাররা ধর্মঘটে সামিল হয়েছেন বলে সংগঠনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
|
তৃণমূলকর্মীর মৃত্যু, জেল |
নিজস্ব সংবাদদাতা • চন্দ্রকোনা |
তৃণমূলকর্মী রতন ওরফে হাবল পাখিরার রহস্যজনক মৃত্যুর ঘটনায় ধৃত আনন্দ মণ্ডলকে ১৪ দিনের জেল হেফাজতে পাঠাল আদালত। বৃহস্পতিবার মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ থেকে ছাড়া পাওয়ার পরেই তাঁকে ঘাটাল আদালতে হাজির করে চন্দ্রকোনা থানার পুলিশ।
গত রবিবার রাতে চন্দ্রকোনার পলাশচাবড়ি লাগোয়া রামপুরের বাসিন্দা আনন্দ মণ্ডল তৃণমূলকর্মী রতনবাবুকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যান। রতন পাখিরারও বাড়ি রামপুর গ্রামে। পরদিন পলাশচাবড়ি সেতুর নীচে রতনবাবুর মৃতদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। ওই দিনই মৃতের দাদা বাবলু পাখিরা থানায় লিখিত অভিযোগ জানান। তাতে সরাসরি অভিযোগ না করলেও বাড়ি থেকে আনন্দ মণ্ডলই যে রতনবাবুকে ডেকে নিয়ে গিয়েছিলেন, তার উল্লেখ ছিল। এরপরে পুলিশ অনিচ্ছাকৃত খুনের মামলা রুজু করে।
|
ঘেরাও পুলিশ, তৃণমূলের নামে নালিশ |
নিজস্ব সংবাদদাতা • মোহনপুর |
পুলিশকে ঘেরাও করে হেনস্থার অভিযোগে মোহনপুরের বোড়াই গ্রামের তিন তৃণমূল নেতা-সহ কয়েকজন দলীয় কর্মী-সমর্থকদের বিরুদ্ধে মামলা রুজু করল পুলিশ। শ্বশুরের বিরুদ্ধে খাবারে বিষ মিশিয়ে দেওয়ার অভিযোগ নিয়ে বৃহস্পতিবার রাতে থানায় যান বোড়াই গ্রামের চায়না রাউত। কিন্তু অভিযোগপত্র না নিয়ে তাঁকে থানায় বসিয়ে রাখা হয় বলে অভিযোগ। পরে ওই ঘটনারই তদন্তে গ্রামে পুলিশ গেলে তাদের ঘিরে বিক্ষোভ দেখান স্থানীয় তৃণমূল নেতা-কর্মীরা। শেষমেশ তৃণমূল ব্লক নেতাদের হস্তক্ষেপে ঘেরাও-মুক্ত হয়ে থানায় ফেরেন পুলিশকর্মীরা। আইসি জাফরুল মল্লিক বলেন, “খাবারে বিষ দেওয়ার অভিযোগ যদি সত্যিও হয়, তা কেউ খায়নি। পুরোটাই পারিবারিক বিবাদ। ওই বধূকে পদ্ধতিমাফিক অভিযোগপত্র দিতে বলা হয়েছিল। পুলিশ তদন্তে গ্রামেও গিয়েছিল। তারপরেও বিক্ষোভ দেখানোর যুক্তি নেই। কয়েকজন তৃণমূল নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।”
|
প্রয়াত সঙ্গীতশিল্পী |
নিজস্ব সংবাদদাতা • খড়্গপুর |
সম্প্রতি প্রয়াত হলেন খড়্গপুরের বিশিষ্ট সঙ্গীতজ্ঞ ভবতোষ বশিষ্ঠ। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথেই মারা যান তিনি। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮০ বছর। আসানসোলে আদি বাড়ি হলেও খড়্গপুরের সাউথ সাইড প্রাথমিক বিদ্যালয়েই থাকতেন অকৃতদার এই ব্যক্তি। সঙ্গীত ছাড়াও সেতার, এসরাজ, গিটার, জলতরঙ্গ ও তবলা বাজানোতেও তিনি পারদর্শী ছিলেন।
|
সমবায়ে তৃণমূল |
নিজস্ব সংবাদদাতা • মোহনপুর |
শুক্রবার মোহনপুর ব্লকের গোটষণ্ডা সমবায় কৃষি উন্নয়ন সমিতির পরিচালন সমিতির ছ’টি আসনে নির্বাচন হয়। গতবার সবআসনে জয়ী হন তৃণমূল প্রভাবিতরা। এ বারেও ছ’টি আসনেই জেতে তৃণমূল। |
|