টুকরো খবর
পূজারাই রাহুলের
স্বাভাবিক বিকল্প

হার মেনে নেওয়া সোজা নয়। হেরে গেলে কেউ ব্যাপারটা মাথায় রাখতে চায় না, আবার কেউ ভেতরে ভেতরে গুমরোতে থাকে। ক্রিকেটার ও কোচ হিসেবে যে কোনও হারেই আমার ঠান্ডা, ফাঁকা একটা অনুভূতি হয়, যেটা মেনে নিতে একটু সময় লাগে। বেঙ্গালুরুতে ২০০৫ সালে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে টেস্টে আমরা হেরেছিলাম, ওরা সিরিজ ড্র করেছিল। সেই হার মেনে নিতে টিমের তিন দিন লেগেছিল। একজন বলেছিল, মনে হচ্ছে প্রিয়জন বিয়োগ হয়েছে। এই সময়টায় কাগজ পড়া বা টিভি দেখা উচিত নয়। ইন্টারনেট থেকে দূরে থাকুন। দেশে আপনাকে কড়াইয়ে সেদ্ধ করা হলেও, সেটা নিয়ে ভাবা বন্ধ করুন। আশা করছি নিউজিল্যান্ড টিমের সবাই এটা মাথায় রাখছে। অশ্বিন ও ওঝা অসাধারণ, কিন্তু ওদের সামলানোর জন্য ইতিবাচক ভাবে না ভাবলে ব্যাকফুটে চলে যেতে হবে টেস্ট শুরুর আগেই। ভারতের জন্য প্রথম টেস্টটা দারুণ গেল। পূজারাকে রাহুলের স্বাভাবিক বিকল্প মনে হচ্ছে। দু’জনকে দেখতেও কিছুটা এক রকম। বিরাটও মানিয়ে গিয়েছে লক্ষ্মণের জায়গায়। স্লিপ ক্যাচিংয়ে ওকে স্মার্ট লাগল। ধোনি ভাল ক্যাপ্টেন্সি করেছে। অশ্বিনের ক্ষেত্রে শুধু বোলিং নয়, ওর ব্যাটিংটাও দারুণ কাজে দিচ্ছে। গত চারটে টেস্টে অশ্বিন আর ওঝা মিলে ৬০টা উইকেট নিয়েছে! ব্যাটিংয়ে ব্যাপারটা হলে কী হত? আমার কাছে এটা প্রথম চারটে টেস্টে চারটে ডাবল সেঞ্চুরি জুটির সমান।

আর্মস্ট্রং এখনও আমার নায়ক, বললেন যুবরাজ
আমি অর্জুন হতে চাই না। একলব্যই থাকতে চাই। বক্তা রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়ের হাত থেকে আজ অর্জুন পুরস্কার নেওয়া দমদম নাগেরবাজারের শ্যুটার জয়দীপ কর্মকার। লন্ডনে তিনি এক চুলের জন্য ব্রোঞ্জ ফস্কেছেন। বললেন “পুরস্কার নিয়ে মনে হচ্ছে, এটা আমার পরিশ্রমের সম্মান শুধু। বরং রাষ্ট্রপতি ভবনটা আমাকে বেশি আকৃষ্ট করেছে। বিশাল হলটাকে মিউজিয়াম মনে হচ্ছিল। আরও ভাল লাগল বাঙালি প্রেসিডেন্টের হাত থেকে বাঙালি ক্রীড়াবিদ হিসেবে পুরস্কার নিয়ে।” জয়দীপের পাশাপাশি আর এক বাঙ্গালি টেবল টেনিস কোচ, ভবানী মুখোপাধ্যায় পেলেন দ্রোণাচার্য পুরস্কার। অর্জুন পুরস্কার নিয়ে এ দিন যুবরাজ সিংহ বলে গেলেন, “ল্যান্স আর্মস্ট্রংকে নিয়ে যাই হোক না কেন, ও চিরকাল আমার নায়ক, আমার অনুপ্রেরণা থাকবে।” এ দিন খেলরত্ন পুরস্কার পেলেন শু্যটার বিজয় কুমার এবং কুস্তিগির যোগেশ্বর দত্ত।

আইপিএলে নেই ডিএলএফ
আইপিএল সিক্সের আগেই সরে যেতে চলেছে টুর্নামেন্টের প্রধান স্পনসর ডিএলএফ। ২০০৮ সালে দুশো কোটি টাকারও বেশি মূল্যে পাঁচ বছরের জন্য স্বত্ত্ব পায় ডিএলএফ। তবে ষষ্ঠ বছর থেকে বোর্ড স্পনসরশিপের টাকা চারগুণ বাড়িয়ে দিতে চাইছে বলে সরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ডিএলএফ।




First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.