ব্যাঙ্ক ধর্মঘটে নাকাল গ্রাহক |
ব্যাঙ্ক ধর্মঘটের দ্বিতীয় দিনে বন্ধ এটিএম। মেদিনীপুর শহরে তোলা ছবি। |
বৃহস্পতিবার শেষ হল দু’দিনের ব্যাঙ্ক ধর্মঘট। দ্বিতীয় দিনেও পশ্চিমবঙ্গে প্রায় সব ব্যাঙ্কই বন্ধ থাকায় ভোগান্তিতে পড়েন গ্রাহকেরা। যদিও অন্য অনেক রাজ্যে, বিশেষ করে কিছু বেসরকারি ব্যাঙ্কে কাজকর্ম হয়েছে। ধর্মঘটী সংগঠন ইউনাইটেড ফোরাম অফ ব্যাঙ্ক ইউনিয়ন্সের আহ্বায়ক গৌতম বসুর দাবি, “ধর্মঘট পুরোপুরি সফল।” তবে বহু রাজ্যে দ্বিতীয় দিনে এটিএমের দরজা খোলা থাকলেও অধিকাংশ ক্ষেত্রেই টাকা ছিল না। কারণ টাকা ভরা যায়নি। যদিও প্রথম দিন পশ্চিমবঙ্গে না হলেও, অন্য অনেক রাজ্যেই এটিএম পরিষেবা চালু ছিল আগের দিনই কর্তৃপক্ষ তাতে টাকা ভরে রাখায়। বৃহস্পতিবার বিশেষ করে ব্যাহত হয়েছে চেক ক্লিয়ারিং ব্যবস্থা। ফলে আমজনতার সঙ্গে বিপাকে পড়েন ব্যবসায়ীরাও। এ দিন স্টেট ব্যাঙ্কের চেয়ারম্যান প্রতীপ চোধুরী কলকাতায় ফিকির এক অনুষ্ঠান শেষে বলেন, “ধর্মঘট করে সমস্যার সমাধান হবে না। টানা দু’দিন ধর্মঘটে ব্যাঙ্কিং শিল্পের প্রভুত ক্ষতি হয়েছে।” ব্যাঙ্কিংয়ে সংস্কার আনতে কেন্দ্রের উদ্যোগের বিরোধিতা করতেই এই ধর্মঘটের ডাক দেওয়া হয়।
|
কেন্দ্রকে ভর্তুকি কমিয়ে লগ্নি বাড়াতে বলল আরবিআই |
অর্থনীতির চাকাকে দ্রুত এগিয়ে নিয়ে যেতে কেন্দ্রীয় সরকারকে খরচ কমানোর পথেই হাঁটতে বলল ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। এ জন্য ভর্তুকি ছাঁটাইয়েরই পরামর্শ দিয়েছে শীর্ষ ব্যাঙ্ক। ৩০ জুন শেষ হওয়া ২০১১-’১২ অর্থবর্ষের জন্য (রিজার্ভ ব্যাঙ্কের অর্থবর্ষ জুলাই থেকে জুন) বৃহস্পতিবার প্রকাশিত বার্ষিক রিপোর্টে তারা বলেছে, সরাসরি আর্থিক অনুদান প্যাকেজ চালু করার থেকে ব্যয়সঙ্কোচই সরকারের পক্ষে সুবিধাজনক। কারণ, কেন্দ্রের হাতে পুঁজি নেহাতই কম। ভর্তুকি কমিয়ে যে উদ্বৃত্ত অর্থ হাতে আসবে, তা দিয়েই সরকারি লগ্নি বাড়াতে বলেছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। মূল্যবৃদ্ধিকে বাগে আনতেই সুদ কমানো যাচ্ছে না বলে কবুল করেছে শীর্ষ ব্যাঙ্ক। এর জেরেই আর্থিক বৃদ্ধি কমছে। কিন্তু জিনিসপত্রের দাম স্থিতিশীল রাখতে এ ছাড়া পথ নেই বলেও মন্তব্য করেছে আরবিআই।
|
এ বার বাড়তি এলপিজি সংযোগ ছাড়ার নির্দেশ |
একটি পরিবারে রান্নার গ্যাসের একের বেশি সংযোগ থাকলে, অবিলম্বে তা ছাড়তে হবে গ্রাহককে। তা না হলে, একই নামে বা বিভিন্ন নামে, অথচ একই ঠিকানার ওই বাড়তি সংযোগ তো আটকে দেওয়া হবেই। পুরোপুরি বন্ধ করা হবে সিলিন্ডার সরবরাহও। আইওসি সূত্রের খবর, ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ওই বাড়তি বা একাধিক সংযোগ ছাড়ার সময়সীমাও বেঁধে দিয়েছে আইওসি, বিপিসিএল ও এইচপিসিএল। চিঠিও পাঠানো হচ্ছে গ্রাহকদের। পঞ্জাব ও চণ্ডীগড়ে ইতিমধ্যেই যথাক্রমে প্রায় ৫ লক্ষ ও ১.০৮ লক্ষ সংযোগ আটকেছে তারা।
|
ভারতে ব্যবসা বাড়াতে মার্কিন বিনোদন সংস্থা ওয়াল্ট ডিজনির ১,০০০ কোটি টাকার লগ্নি প্রস্তাবে সায় দিল কেন্দ্র। সায় পেল ২৬০ কোটি টাকার আরও ৯টি প্রত্যক্ষ বিদেশি লগ্নি প্রস্তাব। |