দক্ষিণ-পূর্ব রেলের বাগনানের পরের স্টেশন ঘোড়াঘাটা। বর্তমানে রোজ ৬-৭ হাজার যাত্রী যাতায়াত করেন এই স্টেশন দিয়ে। কিন্তু দুঃখের বিষয় আজও ঘোড়াঘাটা স্টেশন অন্যান্য স্টেশনের মতো মর্যাদা পাওয়ার সুযোগ হল না। ১২ বগির লোকাল ট্রেন বিনা যাত্রী শেডে দাঁড়াচ্ছে। রোদ-বৃষ্টি মাথায় নিয়ে যাতায়াত করছেন যাত্রীরা। রাজ্য সরকার এবং রেল কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন, স্টেশনের প্রবেশমুখে টিকিট-ঘর, বাথরুম, পাখাযুক্ত যাত্রীশেড, সুলভ শৌচালয় হলে যাত্রীরা স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করবেন।
কৃষ্ণা চক্রবর্তী। ঘোড়াঘাটা, বাগনান।
|
হাওড়ার মুন্সিরহাট থেকে মাজু-জালালসি-পানপুর হয়ে হরিদাদপুর পর্যন্ত দীর্ঘ ১৩ কিলোমিটার রাস্তায় আগে বাস চলত। কয়েক বছর আগে তা বন্ধ হয়ে যায়। ট্রেকারে চড়ে মানুষকে যাতায়াত করতে হয়। এই রুটে বাস বা মিনিবাস চালু করা হোক। এ ব্যাপারে পরিবহণ দফতরের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
গোপীকান্ত মেথুর। মুন্সিরহাট, হাওড়া।
|
আমতার সন্তোষনগরে মান্দারিয়া খালের উপরে পাকা সেতুটি বিপজ্জনক ঘোষণা হয়েছে বেশ কয়েক বছর হয়ে গেল। ওই সেতু দিয়ে মানুষ ছাড়া ভারী যান চলাচল একেবারেই নিষিদ্ধ। তবু, প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে যাত্রীবাহী ট্রেকার ও অটো চলে। চলে মোটরভ্যানও। এ জন্য যে কোনও সময়ে বিপদ ঘটতে পারে। অবিলম্বে সন্তোষনগরে পাকা সেতুর দরকার।
দীপঙ্কর মান্না। আমতা, হাওড়া।
|
হাওড়ার দক্ষিণ দুইল্যা এবং তার কাছাকাছি গ্রামগুলিতে জনসংখ্যা প্রচুর বেড়েছে। অথচ, মিনিট কয়েকের মধ্যে খাম কেনা বা চিঠি ডাকবাক্সে ফেলার কোনও ব্যবস্থাই নেই। আজ যোগাযোগ ব্যবস্থার যে উন্নতি হয়েছে, সেখানে এই অবস্থার কথা ভাবে যায় না। তাই দক্ষিণ দুইল্যায় ডাকঘর চাই।
জয়ন্ত মুখোপাধ্যায়। আন্দুল, হাওড়া। |