ধোনির টোটকাতেই সাফল্য, বলছেন মনোজ
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
শ্রীলঙ্কা সফরে সাফল্যের পরে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ দলে তাঁর জায়গা প্রায় নিশ্চিত বলে মনে করছেন অশোক দিন্দা। অন্য দিকে শ্রীলঙ্কা সফরে ভাল খেলেও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সুযোগ পাওয়া নিয়ে অনিশ্চিত মনোজ তিওয়ারি। বুধবার রাতে শহরে পা রেখে দু’রকম কথা শুনিয়ে রাখলেন ভারতীয় দলে বাংলার দুই প্রতিনিধি। তবে দু’জনেই মেনে নিচ্ছেন, মহেন্দ্র সিংহ ধোনির টোটকায় সাফল্য পেয়েছেন। “ধোনি আমাকে বলেছিল শ্রীলঙ্কার পিচে লেগব্রেক বল করতে হবে। ওর পরামর্শ মেনে উইকেট পেয়েছি,” বলেছেন মনোজ। আর দিন্দার বক্তব্য, “আমাকে ডেথ ওভারে বল দিয়ে ধোনি বলেছিল, তুই পারবি। ওর কথায় প্রচণ্ড আত্মবিশ্বাস পেয়েছিলাম।”
|
টোলগে নিয়ে জট
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
টোলগে ওজবেকে নিয়ে জট বেড়েই চলেছে। কেন মোহনবাগান দিবসে টোলগে সবুজ-মেরুন জার্সি পরলেন তা নিয়ে প্রশ্ন তুলে আইএফএ-কে চিঠি দিল ইস্টবেঙ্গল। এ ছাড়াও কেন মোহনবাগান কোচ সন্তোষ কাশ্যপ বলছেন, টোলগেকে নিয়ে লেফট উইং-এ খেলাবেন, তা নিয়েও প্রশ্ন তুলল তারা। চিঠি পেয়ে আইএফএ সচিব উৎপল গঙ্গোপাধ্যায়ের উত্তর, “আপনারা বরাবরই ফুটবলারদের পাশে থেকেছেন। আশা করব, আমাদের অনুরোধ আপনারা বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নেবেন।”
|
কাশ্মীরের লাদাখ হিমালয়ের ২১ হাজার ৭২৫ ফুট উঁচু চামসের কাঙ্গরি পর্বতশৃঙ্গ অভিযান শেষ করে রায়গঞ্জে ফিরলেন স্থানীয় হিমালয়ান মাউন্টেনার্স অ্যান্ড ট্রেকার্স অ্যাসোসিয়েশনের চার সদস্য। বুধবার সকালে তাঁরা শহরে পৌঁছলে উত্তর দিনাজপুর প্রেস ক্লাব ভবনে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। সংগঠনের তরফে জানানো হয়েছে, চার সফল সদস্যের নাম গনেশ সরকার, তরুণ সরকার, অনিন্দ্য সরকার এবং শঙ্কর ধর। ১৬ জুলাই সংগঠনের ১২ সদস্যের একটি দল কাঙ্গরি পর্বতশৃঙ্গ অভিযানের উদ্দেশ্যে রায়গঞ্জ থেকে রওনা হয়। শারীরিক অসুস্থতা ও প্রতিকূল আবহাওয়ার জন্য ৮ জন ফিরে আসেন। বাকি চার জন ২৮ জুলাই শিখরে পৌঁছে সংগঠনের ও ভারতের জাতীয় পতাকা পুঁতে দেন। সংগঠনের সহ সভাপতি অতীন বক্সি বলেন, “অভিযানকারী দলের সমস্ত সদস্য পর্বতশৃঙ্গ অভিযানের জন্য চেষ্টা করলেও তাঁদের মধ্যে চারজন সফল হন। সংগঠনের তরফে আমরা প্রত্যেককে সংবর্ধনা জানিয়েছি।”
|
ছোটবেলা থেকে ১৭ বছর বয়সে প্রথম বিশ্বকাপ জয়, পেলের জীবনের এই অংশটুকু নিয়ে কাহিনিচিত্র তৈরি করতে চলেছেন দুয়ো জেফ ও মিশেল জিমাবালিস্ট। প্রযোজনা করছেন কিম রথ। ইংরেজি ও পর্তুগিজ দু’টি ভাষায় তৈরি হবে ছবিটি। তৈরি করতে লেগেছে দু’মাস। |