টুকরো খবর
বন্দুক দেখিয়ে লুঠ ১৩ লক্ষ
সাতসকালে ট্রেন ধরতে যাওয়ার সমময়ে রিকশা থামিয়ে এক আলু ব্যবসায়ীর মাথায় পাইপগান ঠেকিয়ে ৩ দুষ্কৃতী প্রায় ১৩ লক্ষ টাকা ছিনতাই করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। সোমবার ভোর সাড়ে ৫ টা নাগাদ ইংরেজবাজার থানার রথবাড়ি পুলিশ ফাঁড়ির কাছে স্টেশন রোডে এই ঘটনাটি ঘটেছে। ওই ব্যবসায়ীর নাম হাসমত মন্ডল। তিনি বর্ধমানের বাসিন্দা। ঘটনার পরে তিনি ইংরেজবাজার থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন। কিন্তু, রিকশাচালক ঘটনার পরে কোথায় চলে গিয়েছে তা ব্যবসায়ী পুলিশকে জানাতে পারেননি। মালদহের পুলিশ সুপার জয়ন্ত পাল বলেন, “ব্যবসায়ীর অভিযোগ পেয়েই মামলা দায়ের করে তদন্ত শুরু হয়েছে। এলাকায় চিরুণি তল্লাশি চলছে। রিকশা চালকের খোঁজ চলছে।” পাশাপাশি, ওই রিকশা চালক ঘটনার পরে পালিয়ে গেল কেন তাও খুঁজে বার করতে চাইছে পুলিশ। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, বধর্মানের কাটোয়ার আলু ব্যবসায়ী হাসমত মণ্ডল মালদহের বিভিন জায়গায় আলু সরবরাহ করে। দুদিন আগে আলুর বকেয়া টাকা নিয়ে হাসমত মন্ডল মালদহে এসেছিলেন। দুদিনে জেলার বিভিন্ন আলু ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে ওই পরিমাণ টাকা আদায় করেন বলে অভিযোগ। হাসমত মণ্ডল বলেন, “প্রায় ১৩ লক্ষ টাকা তুলে বাড়ি ফেরার জন্য মালদহ টাউন স্টেশনে ইন্টারসিটি এক্সপ্রেস ধরতে সকাল সাড়ে পাঁচটা নাগাদ রবীন্দ্র এভিনিউর একটি হোটেল থেকে রিক্সায় চড়ে রওনা দিয়েছিলাম। রথবাড়ি মোড় পাড় হতেই একটি বাইক আমার রিকশার সামনে দাঁড়ায়। আমার মাথায় ও একজন রিক্সাচালকের মাথায় পাইপগান ঠেকিয়ে আমার টাকা ভর্তি ব্যাগটি ছিনিয়ে নিয়ে পালিয়ে যায়। আমি চিৎকার করলেও কেউ এগিয়ে আসেননি। থানায় অভিযোগ জানানোর তিন ঘণ্টা পর পুলিশ ঘটনাস্থলে এসেছিল।” এই ঘটনায় উদ্বিগ্ন মালদহ মার্চেন্ট চেম্বার অব অ্যসোসিয়েশনের সভাপতি জয়ন্ত কুণ্ডু। তিনি বলেন, “কয়েকদিন আগে সুকান্ত মোড়ের কাছে এক ব্যবসায়ীর কাছ ছেতে আড়াই লক্ষ টাকা ছিনতাই হয়েছে। পুলিশ সেই ছিনতাইয়ের কোনও কিনারা করতে পারেনি। এমন চলতে থাকলে আন্দোলনে নামতে বাধ্য হব।”

হবিবপুরে স্কুল নিয়ে বৈঠক প্রশাসনের

কোন এলাকা থেকেই একজনও ছাত্রছাত্রী নিখোঁজ হওয়ার খবর পুলিশের কাছে নেই। অথচ ছেলেধরা তুলে নিয়ে যাচ্ছে, এই গুজবে হবিবপুর বামনগোলা ও গাজলের বেশ কিছু স্কুলে ছাত্রছাত্রীরা যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছে। সমস্যায় স্কুল কর্তৃপক্ষ। সময়সীমা পেরিয়ে যাওয়ার পরেও স্কুল ইউনিট টেষ্ট পরীক্ষা শুরু করা যাচ্ছে না। কিছু গ্রামের বাসিন্দারা মশাল জ্বেলে তিরধনুক নিয়ে রাত জেগে গ্রামে পাহারা দিচ্ছেন। জনপ্রতিনিধি থেকে শুরু করে স্কুলের শিক্ষকরা গ্রামের বাসিন্দাদের অপহরণের গুজবে কান না দিয়ে ছেলেমেয়েদের স্কুলে পাঠানোর আর্জি জানিয়েছেন। পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে জেলা বিদ্যালয় পরিদশর্ক( মাধ্যামিক) আজ মঙ্গলবার প্রধান শিক্ষকদের নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছেন। গাজলের দোহিল হাইস্কুলের টিচার্স-ইন-চার্জ স্বপন ঝা বলেন, “ছেলেধরা অপহরণের আতঙ্কে গ্রামের বাসিন্দারা তাঁদের ছেলেমেয়েদের স্কুলে পাঠাচ্ছেন না। ১৪০০ ছাত্রছাত্রীর মধ্যে মাত্র ১০০ জন ছাত্রছাত্রী স্কুলে আসছে। ১৫ দিন ধরে এইভাবে চলছে। পরিচালন কমিটিকে জানিয়েছি। গ্রামে গিয়ে অভিভাবকদের বুঝিয়েছি অপহরণ ও ছেলেধরার গল্প সব গুজব। কান দেবেন না। তার পরেও অভিভাবকেরা ছেলমেয়েদের স্কুলে পাঠাচ্ছেন না।” হবিবপুরের বিডিও অভিজিত ঘোষও বিষয়টি শুনেছেন। তিনি বলেন, “ছেলেধরা আতঙ্কে বেশ কয়েকটি স্কুলে ছাত্রছাত্রী যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছে। শিক্ষকদের বলেছি গ্রামে গিয়ে বুঝিয়ে ছাত্রছাত্রীদের স্কুলে আনার চেষ্টা করুন। কিছু অভিভাবক সাড়া দিয়ে ছেলেমেয়েদের স্কুলে পাঠাতে শুরু করেছেন।” হবিবপুরের কানতুর্কা পঞ্চায়েতের নিমবাড়ি গোয়ালবাড়ি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও হবিবপুর পঞ্চায়েতের হবিবপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রী যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছে। হবিবপুর পঞ্চায়েত সমিতির কংগ্রেস সদস্য প্রেমনাথ চৌধুরী বলেন, “গ্রামবাসীদের বোঝাচ্ছি ছেলেধরা বলে কিছু নেই। সব গুজব। আপনারা ছেলে মেয়েদের স্কুলে পাঠান। তবুও সবাইকে স্কুলে আনতে পারছি না।” জেলা বিদ্যালয় পরিদশর্ক (মাধ্যমিক) পাথর্সারথি ঝা নিজেও উদ্বিগ্ন। তিনি বলেন, “গুজবে কয়েকটি স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা স্কুলে যাচ্ছে না, তা শুনেই কয়েকটি স্কুলের প্রধান শিক্ষকদের নিয়ে মঙ্গলবার জরুরি বৈঠক ডাকা হয়েছে।”

নারীপাচার রুখতে সচেতনতা শিবির
কখনও কাজের টোপ, কখনও বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে কিশোরীদের ভিন রাজ্যে পাচারের একটি সক্রিয় হয়ে উঠেছে দক্ষিণ দিনাজপুরে। সম্প্রতি কয়েকটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সমীক্ষায় জানা গিয়েছে, প্রতি বছর ওই জেলা থেকে গড়ে ১০০ জন মহিলা নিখোঁজ হচ্ছেন। এর মধ্যে অধিকাংশ কিশোরী। তাঁদের ভিন রাজ্যে পাচার করে দেওয়া হচ্ছে বলে পুলিশ। এই অবস্থায়,পুলিশ এবং স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার কর্মীরা যৌথ কর্মসূচি নিয়ে নারী পাচার প্রতিরোধে অভিযানে নামার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সোমবার বালুরঘাট সুবর্ণতট সভাকক্ষে একটি সচেতনতা শিবিরের আয়োজন করে জেলা পুলিশ। সেখানে স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার কর্মীরাও উপস্থিত ছিলেন। জেলার আটটি থানার পুলিশ অফিসার ও কর্মীরাও ওই শিবিরে উপস্থিত ছিলেন। দক্ষিণ দিনাজপুরের পুলিশ সুপার চিরন্তন নাগ বলেন, “সীমান্তবর্তী গ্রামগুলির গরিব ঘরের ছেলেমেয়েরা পাচারচক্রের শিকার হচ্ছে। অনেক ক্ষেত্রে ভিন রাজ্যে গিয়ে নিখোঁজ হয়ে পড়া ছেলেমেয়েদের পরিবারের তরফে থানায় সময় মতো অভিযোগ করা হয় না। থানা ভিত্তিক সচেতনতা শিবিরের মাধ্যমে মানুষকে এ ব্যাপারে সচেতনের লক্ষ্যে কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার কর্মীরা পুলিশকে সহায়তা করবেন।” সমীক্ষা থেকে জানা গিয়েছে, প্রতি বছর গড়ে প্রায় পাঁচ হাজার মানুষ এই জেলা থেকে ভিন রাজ্যে কাজের সন্ধানে যান। এদের মধ্যে প্রায় ১৩ শতাংশের খোঁজ মেলে না। অধিকাংশ ক্ষেত্রে স্থানীয় থানায় তাদের নিখোঁজের অভিযোগ হয় না। ফলে বিষয়টি নিয়ে পুলিশের তরফেও কোনও তদন্ত হয় না। একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সমীক্ষা অনুযায়ী, গত ২০০৯ সালে জেলা থেকে প্রায় ৬ হাজার মানুষ ভিন রাজ্যে যান। তার মধ্যে নারী ও পুরুষ মিলিয়ে নিখোঁজের সংখ্যা একশোর বেশি। ২০১০ সালে ভিন রাজ্যে যাওয়া ৬৮০০ জনের মধ্যে ৮৫ জন নিখোঁজ রয়েছেন। ২০১১ সালে ৯৭০০ জনের মধ্যে নিখোঁজের সংখ্যা ৯০ জন। ২০১২ সালের জুলাই পর্যন্ত ২০ জন নিখোঁজ রয়েছেন। গত দু’বছরে দক্ষিণ দিনাজপুরের বিভিন্ন থানা এলাকায় দায়ের হওয়া নিখোঁজ মহিলা ও কিশোরীর সংখ্যা প্রায় ৩০০ জন। এরমধ্যে ৭০ জনকে স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সহায়তায় পুলিশ উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছে। নারী ও শিশু পাচার প্রতিরোধের কাজে যুক্ত স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার এক প্রতিনিধি সূরজ দাস জানান, আড়কাঠিদের মাধ্যমে নারী পাচার সক্রিয় হয়ে উঠেছে। তিনি বলেন, “গরিব পরিবারের পরিচিতরাই নানা টোপ দিয়ে কিশোর ও কিশোরীদের ভিন রাজ্যে নিয়ে গিয়ে বিক্রি করে দিচ্ছেন।”

নাবালিকার বিয়ে রুখল পুলিশ
পুলিশ উদ্যোগী হয়ে নাবালিকার বিয়ে আটকাল। সোমবার উত্তর দিনাজপুরের হেমতাবাদে ঘটনাটি ঘটেছে। সাঁতরাগঞ্জ এলাকার বাসিন্দা কৃষক পরিবারের নাবালিকা ১৩ বছরের মেয়ে সুমি বর্মনের সঙ্গে রায়গঞ্জের বিলপাড়ার বাসিন্দা দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্র চিন্ময় বর্মনের বিয়ে ঠিক হয়েছে বলে খবর পায় হেমতাবাদ থানার পুলিশ। সোমবারই বিয়ের দিন ঠিক ছিল বলে পুলিশ জানতে পারে। রবিবার পাত্র-পাত্রীর অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলে সোমবার বিকেলে তাদের থানায় আসতে বলে হেমতাবাদ থানার ওসি অভিজিৎ দত্ত। এ দিন বিকালে চেনা পরিচিতদের নিয়ে পাত্র এবং পাত্রী উভয় পক্ষের অভিভাবকেরাই থানায় যান। নাবালিকা মেয়ের বিয়ে দেওয়ার যে আইনত অবৈধ তা বোঝালে উভয়পক্ষই নিজেদের ভুল বুঝতে পারে। তবে সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী সুমির বাবা মহেশবাবু প্রশ্ন তোলেন পাত্র দেখে তাদের পছন্দ হয়েছিল। কিন্তু বয়সের বাধায় তা আটকে যাওয়ায় মেয়ের বিয়ের বিষয়টি পরবর্তীতে কী হবে? উভয়পক্ষকে নিয়ে আলোচনায় ঠিক হয় মেয়ের ১৮ বছর হলে সুমির সঙ্গে চিন্ময়ের বিয়ে দিতে পরিবারের লোকেরা রাজি। তারা অপেক্ষা করবেন। চিন্ময় দিনমজুর পরিবারের ছেলে। এই প্রস্তাব মেনে নেন তার বাবা পবিত্রবাবুও। হেমতাবাদ থানার ওসি অভিজিৎ দত্ত বলেন, “নাবালিকার বিয়ে হচ্ছে বলে খবর পাই। তখনই উভয় পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করে তা বন্ধ করার ব্যবস্থা করি। এ দিন উভয়পক্ষকে নিয়ে আলোচনায় বসা হয়েছিল। পাত্রীর উপযুক্ত বয়স হলে তার পরেই বিয়ে হবে বলে উভয়পক্ষই সহমত হয়েছেন।”

অস্বাভাবিক মৃত্যু
সোমবার সন্ধ্যায় কোচবিহার জেলা হাসপাতালে এক কিশোরীর অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে। অভিযোগ, কোচবিহারের পুঁটিমারী-ফুলেশ্বরী এলাকার বাসিন্দা ওই কিশোরীর বাবাকে হেনস্থা করেছেন স্থানীয় এক তৃণমূল নেতা ও তাঁর সঙ্গীরা। ওই কিশোরীকে সম্প্রতি এক যুবকের সঙ্গে কথা বলতে দেখে তাঁদের আটকে রেখে সালিশি সভা বসানো হয় বলে অভিযোগ। সেই সময় ওই কিশোরী বাবার কাছ থেকে কয়েক হাজার টাকা দাবি করা হয়। তার পরে তাঁকে মারধরও করা হয় বলে অভিযোগ। এর পরেই ওই কিশোরী বিষ খায় স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে। ফরওয়ার্ড ব্লকের জেলা সম্পাদক উদয়ন গুহ বলেন, “সামান্য একটা ঘটনাকে সামনে রেখে এলাকার কিছু তৃণমূল নেতা বাড়ির ওই কিশোরীর পরিচিত ছেলেটির বাড়ির লোকেদের থেকে টাকা আদায় করে। পরে চক্রান্ত করে আমাদের ওই সমর্থককে মেয়ের বিয়ের টাকা দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে মারধর করা হয়। পুলিশে অভিযোগ করেও লাভ হয়নি।” তৃণমূল কংগ্রসের জেলা সভাপতি রবীন্দ্রনাথ ঘোষ অভিযোগ পুরোপুরি ভিত্তিহীন বলে উড়িয়ে দিয়েছেন। তিনি বলেন, “দলের কেউ ওই ঘটনায় জড়িত নন। জেলা পুলিশ সুপার প্রণব দাস বলেন, “ঘটনার তদন্ত চলছে।”

পদ-বিতর্ক
রাজ্য মহিলা কমিশনের চেয়ারপার্সনের স্টিকার গাড়িতে সেঁটে বিতর্কে গনিখান চৌধুরির ভাগ্নী শাহনওয়াজ কাদরি। তৃণমূল কংগ্রেস নেত্রী ও মহিলা কমিশনের ভাইস চেয়ারপার্সন শাহনওয়াজ কাদরি বেশ কিছুদিন ধরেই নিজের গাড়িতে মহিলা কমিশনের চেয়ারপার্সনের স্টিকার লাগিয়ে ঘুরছিলেন। সোমবার দুপুরে জেলা পুলিশ সুপারের অফিসের সামনে নিজেই চেয়ারপার্সনের স্টিকার খুলে চেয়ারপার্সনের আগে ভাইস কথাটি লেখেন তিনি। পরে তিনি বলেন, “আমি মহিলা কমিশনের ভাইস চেয়ারপার্সন। কে আমার গাড়িতে এই স্টিকার লিখেছে জানি না। আমি নিজে হাতে কেটে দিলাম।”

যানজট মেটাতে দল
ইসলামপুর শহরের যানজট সমস্যা মেটাতে ১০ জনের একটি স্বেচ্ছাসেবক দল তৈরি করা হল। গড়া হয়েছে নতুন কমিটিও। যানজট এড়াতে সোমবার মহকুমা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন ও পুরসভার যৌথ উদ্যোগে সর্বদলীয় নেতাদের নিয়ে বৈঠক হয়। ছিলেন ইসলামপুরের এসডিপিও সুবিমল পাল, এসডিও সমনজিৎ সেনগুপ্ত, ইসলামপুর পুরসভার চেয়ারম্যান কানাইয়া লাল অগ্রবাল সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা। এদিনের বৈঠকে ৩১ নম্বর জাতীয় সড়ক সংস্কারের বিষয়টিও উঠে আসে। দুর্ঘটনা এড়াতে পুলিশের পক্ষ থেকে পুরসভা, প্রশাসনকে সড়ক সংস্কারের উদ্যোগী হওয়ার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। বৈঠকে ঠিক হয়েছে, পুরসভার পক্ষ থেকে ১০ জনের ওই সেবক দল ও ট্রাফিক পুলিশের ১০ জন কনস্টেবল ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণের জন্য রাস্তায় থাকবেন।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.