|
|
|
|
জেলা বসিরহাট |
১০টি ব্লক নিয়ে তৈরি হবে বসিরহাট জেলা। ব্লকগুলি হল, বসিরহাট ১ ও ২, সন্দেশখালি ১ ও ২,
মিনাখাঁ, বাদুড়িয়া, হাড়োয়া, স্বরূপনগর, হাসনাবাদ ও হিঙ্গলগঞ্জ। |
|
সুব্রত পাল (সন্দেশখালি ১ ব্লকের বাসিন্দা। সমাজকর্মী) যোগাযোগ ব্যবস্থা খুবই খারাপ। সরাসরি বারাসত কিংবা কলকাতা যাওয়ারও বাস মেলে না। গ্রামের রাস্তাগুলি বেহাল। স্বাস্থ্য, বিদ্যুৎ পরিষেবার উন্নতি দরকার। সেই সঙ্গে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভাল হবে আশা রাখি।
গোপাল সিংহ (সন্দেশখালি ২ ব্লকের বাসিন্দা। প্রধান শিক্ষক) আমরা চাইছিলাম জেলা ভাগ হোক। সুন্দরবনের দ্বীপ এলাকার মানুষ যাতে সমস্ত রকম পরিষেবা পান, তা দেখতে হবে। বিশেষত, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, পানীয় জল, যোগাযোগ ব্যবস্থায় নজর দিতে হবে। একটি স্টেডিয়াম হলে ভাল।
গৌতম বন্দ্যোপাধ্যায় (হিঙ্গলগঞ্জের বাসিন্দা। ব্যবসায়ী) কাজের অভাবে বহু মানুষ প্রতি দিন ভিন রাজ্যে পাড়ি দিচ্ছেন। তাঁদের অবস্থার উন্নতি জরুরি। বাঁধ মেরামতের পাশাপাশি কলকারখানা গড়তে হবে।
অজয় মুখোপাধ্যায় (হাসনাবাদের বাসিন্দা। প্রাক্তন শিক্ষক) বসিরহাট জেলা হওয়ায় খুবই ভাল লাগছে। এ বার শিক্ষা ও স্বাস্থ্য পরিষেবার উন্নতি হলে আরও আনন্দিত হব।” |
|
অজয় বসু (বসিরহাট ১ ব্লকের বাসিন্দা। আইনজীবী) বসিরহাট-কলকাতা রুটে বাস পরিষেবা আরও ভাল হতে হবে। শহরের যানজট কমানোর উদ্যোগ চাই। আর্সেনিক-প্রবণ এলাকায় পরিস্রুত পানীয় জল প্রয়োজন। সীমান্তে পাচার রোধে সচেষ্ট হতে হবে। সেচ-এলাকা বাড়ানো দরকার।
তোফাজ্জেল আলি (হাড়োয়ার বাসিন্দা। প্রাক্তন শিক্ষক) প্রশাসনের দফতরগুলি নিকটবর্তী হবে জেনে ভাল লাগছে। কোটি কোটি টাকার মাছ উৎপাদন হয় এই এলাকায়। সে সব সংরক্ষণের পরিকাঠামো গড়ে তুলতে হবে।
খালেক মোল্লা (মিনাখাঁর বাসিন্দা। মৎস্যজীবী) গরিব মানুষের কর্মসংস্থান বাড়ানোর দিকে নজর দিক সরকার।
স্বপন মণ্ডল (স্বরূপনগরের বাসিন্দা। কৃষিজীবী) কৃষিজীবী মানুষের স্বার্থে ফসল সংরক্ষণের ব্যবস্থা হোক।
কাজি মুর্শিদুল আরেফিন (বসিরহাট ২ ব্লকের বাসিন্দা। কবি) বসিরহাট পৃথক জেলা হবে, অনেক দিনের আশা ছিল। এ বার পুলিশি নজরদারি বাড়লে সীমান্তে অনুপ্রবেশ কমবে আশা করি। জেলা সদর বারাসতে যাতায়াত করে নানা কাজ মেটাতে হত। সেই ঝক্কির হাত থেকে রেহাই পাবেন মানুষ।
শোকর আলি (বাদুড়িয়া ব্লকের বাসিন্দা। প্রধান শিক্ষক) গার্লস কলেজ এবং বিএড কলেজ গড়ে তুলতে হবে।
|
তথ্য: নির্মল বসু। |
|
|
|
|
|