জনকে জীবনকৃতি সম্মান মহমেডানের
তিনি চুনী গোস্বামীর মোহনবাগান, পিটার থঙ্গরাজের ইস্টবেঙ্গলকে হারিয়ে ১৯৬৭-তে অপরাজিত লিগ চ্যাম্পিয়ন করেছিলেন মহমেডানকে। তখনকার সবুজ-মেরুনের কোচ প্রয়াত শৈলেন মান্না এক বাক্স মিষ্টি পাঠিয়েছিলেন তাঁকে, কারণ লিগ জয়ী দলের অধিনায়ক ছিলেন তিনি। মুন্নাস্বামী জন ভিক্টর এখনও গড়গড় করে বলে যেতে পারেন পয়তাল্লিশ বছর আগের সুখস্মৃতি।
মহমেডান স্বর্ণযুগের অন্যতম নায়ককে বৃহস্পতিবার লাইফ টাইম অ্যাচিভমেন্ট বা জীবনকৃতি পুরস্কার তুলে দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পরিয়ে দিলেন রাখি। স্মারক, শাল, সাদা কালো উত্তরীয় ছাড়াও ক্লাবের পক্ষ থেকে প্রাক্তন ফুটবলারের হাতে তুলে দেওয়া হল এক লাখ টাকার চেক। মুখ্যমন্ত্রীর হাত থেকে পুরষ্কার নেওয়ার পর আপ্লুত জন বলে দিলেন, “দেশের এক নম্বর আয়রন লেডির কাছ থেকে পুরষ্কার নিয়ে মনে হচ্ছে ফুটবল খেলা সার্থক। বাংলা আমাকে সত্যিই ভোলেনি।”
জনের হাতে চেক তুলে দিচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী। ছবি: শঙ্কর নাগ দাস
বড় অনুষ্ঠান করে প্রাক্তনদের শ্রদ্ধা জানানোর রেওয়াজ তিন প্রধানে চালু হয়েছে গত কয়েক বছর ধরেই। মাত্র পাঁচ দিনের মধ্যে এ বারও জীবন কৃতি সম্মান দেওয়া হল কয়েকজনকে। মুখ্যমন্ত্রীর উপস্থিতি অবশ্য অন্য মাত্রা দিয়ে গেল মহমেডানে। ইফতার পার্টির সঙ্গে ফুটবলকে মিশিয়ে ক্ষুদিরাম অনুশীলন কেন্দ্রে চমকপ্রদ অনুষ্ঠানটি করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুলতান আমেদ, ইকবাল আমেদ, মহম্মদ কামারুদ্দিনরা। মুখ্যমন্ত্রীর হাতে মহমেডানের পক্ষ থেকে স্মারক তুলে দিলেন বেঙ্গল এমটার চেয়ারম্যান ক্লাবের স্পনসর উজ্জ্বল উপাধ্যায়।




First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.