ঝাড়খণ্ড থেকে পাওনা ৪০০০ কোটি, ডিভিসি নাজেহাল |
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা ও রাঁচি |
বিদ্যুৎ বিক্রি করে ঝাড়খণ্ড রাজ্য বিদ্যুৎ পর্ষদের কাছে ডিভিসি-র পাওনা দাঁড়িয়েছে প্রায় ৪০০০ কোটি টাকা। আর সেই টাকা পর্ষদ কর্তৃপক্ষ মেটাচ্ছেন না বলে অভিযোগ ডিভিসির। সংস্থার দাবি, পাওনা টাকা না পাওয়ায় তারা প্রবল আর্থিক সঙ্কটের মধ্যে পড়েছে। সম্প্রতি ডিভিসি-র তরফে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২০০১ থেকে পাওনা জমতে-জমতে এখন ৪ হাজার কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। এমনকী এখনও ঝাড়খণ্ড বিদ্যুৎ পর্ষদের কাছে প্রতি মাসে যে ১৪০-১৪৫ কোটি টাকা করে বিল হচ্ছে, বড়জোর তার অর্ধেক পাওয়া যাচ্ছে। ডিভিসির-এক কর্তা বলেন, “ঝাড়খণ্ড সরকারকে বারবার এই সমস্যার কথা বলেও কোনও লাভ হয়নি। সরকারের পক্ষ থেকে পরিষ্কার জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, নিজেদের উদ্যোগে পর্ষদের কাছ থেকে টাকা আদায় করে নিতে। যা কার্যত অসম্ভব।” বকেয়া প্রসঙ্গে ঝাড়খণ্ড রাজ্য বিদ্যুৎ পর্ষদের চেয়ারম্যান এস এন বর্মা বলেন, “ডিভিসি তো এখনও পর্যন্ত ঠিকঠাক হিসেবই দিতে পারেনি।” তাঁর দাবি, ডিভিসি কর্তৃপক্ষ সুপ্রিম কোর্টেও গিয়েছিলেন। কিন্তু নির্দিষ্ট কোনও হিসেব এখনও পেশ করতে পারেননি। এখন টাকা বকেয়া রয়েছে বললে কিছু করার নেই।
|
সাধারণের ব্যবহারের জন্য এ বার ‘মানি অন মোবাইল’ পরিষেবা চালু করল মাই মোবাইল পেমেন্টস। সংস্থার দাবি, এর সাহায্যে গ্রাহক সহজেই নিজের মোবাইল থেকে গ্যাস বা বিদ্যুতের বিল মেটানো, রেল বা বিমানের টিকিট কাটা, প্রিপেড মোবাইল রিচার্জ বা পোস্ট পেড মোবাইলের বিল দেওয়া, ডিটিএইচ-এর খরচ দেওয়ার কাজ করতে পারবেন। এ জন্য কোনও সংস্থার বিপণি থেকে মোবাইলে টাকা ভরিয়ে নিলেই চলবে। ন্যূনতম ২০ টাকা ভরাতে হবে। তাদের দাবি, যে কোনও সংস্থার এই পরিষেবাগুলি পেতেই তাদের ‘মানি অন মোবাইল’ ব্যবস্থা কাজ করবে। ২০১০ সালে শুধুমাত্র সংস্থার জন্য পরিষেবা চালু করেছিল মাই মোবাইল। পরে গত বছর সাধারণের জন্য তা খুলে দিতে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের অনুমতি পায় সংস্থা।
|
অনেক টিএমটি বার-ই ব্যুরো অফ ইন্ডিয়ান স্ট্যান্ডার্ডস (বিআইএস)-এর নিয়ম মেনে তৈরি নয়। এ কথা জানাল সুল স্টিল। তাদের দাবি, সংস্থার নিজস্ব পরীক্ষা কেন্দ্রে গ্রাহকদের আনা বহু সংস্থার টিএমটি বার মান নির্ধারণের পরীক্ষায় খারাপ ফল করেছে। তবে অনেক সংস্থাই আবার ভাল ফল করেছে বলেও জানিয়েছে সুল স্টিল। |