চন্দ্রগুপ্ত নাটকের মহড়া।-নিজস্ব চিত্র। |
আগামী ২৭ জুলাই বহরমপুর রবীন্দ্রসদনে শুরু হতে চলেছে ‘দুই বাংলার রবীন্দ্র নাট্যোৎসব’। আট দিন ব্যাপী ওই নাট্যোৎসব শেষ হবে ৩ অগস্ট। নাট্যোৎসবের উদ্বোধন করবেন ‘ঢাকা থিয়েটার আর্ট ইউনিট’-এর পরিচালক মহম্মদ আব্দুল বারি। উদ্বোধনী সন্ধ্যায় ‘ডাকঘর’ ও পরের দিন ‘শেষরক্ষা’ মঞ্চস্থ হবে। নাটক দু’টি ‘দুই বাংলার রবীন্দ্র নাট্যোৎসব-এর আয়োজক সংস্থা ঋত্বিকের প্রযোজনা। ‘ঋত্বিক’-এর সম্পাদক মোহিতবন্ধু অধিকারী বলেন, “উৎসবের দ্বিতীয় দিন ২৮ জুলাই দুপুরে রবীন্দ্রসদনে রয়েছে সেমিনার। বিষয়, দুই বাংলার রবীন্দ্র নাট্যচর্চা। বক্তাও বাংলার ঢাকা থিয়েটার আর্ট ইউনিটের পরিচালক মহম্মদ আব্দুল বারি এবং নাট্যসমালোচক নৃপেন্দ্রনাথ সাহা।” ২৯ জুলাই কলকাতার দৃশ্যপট মঞ্চস্থ করবে নাটক ‘চারু’। ৩০ জুলাই রয়েছে নাট্যসংস্থা শোহনের প্রযোজনা ‘মানভঞ্জ’, সামনের ৩১ জুলাই অনীক মঞ্চস্থ করবে ‘তপতী’। আগামী ১ অগস্ট রয়েছে সংস্কৃতির প্রযোজনা ‘সে’, ২ অগস্ট মঞ্চস্থ হবে রঙ্গকর্মীর ‘মানসী’। আগামী ৩ অগস্ট সমাপ্তি সন্ধ্যায় মঞ্চস্থ হবে ঢাকার মহাকাল নাট্যসম্প্রদারে প্রযোজনা ‘নিশিমন বিসর্জন’।
|
দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের সার্ধশত জন্মোৎসব পালনে দু’ দিনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে কৃষ্ণনগরের ‘দ্বিজেন্দ্র পাঠাগার’। পাঠাগারের নিজস্ব প্রাঙ্গণ দ্বিজেন্দ্র জন্মভিটেয় দু’ দিনের ওই অনুষ্ঠানের উদ্বোধন হবে শুক্রবার। কবির জন্মদিন ৪ শ্রাবণ সকালে। এবারের দ্বিজেন্দ্র পুরস্কার দেওয়া হবে বিশিষ্ট নাট্যব্যক্তিত্ব মনোজ মিত্রকে। অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসাবে থাকছেন গবেষক ও সাহিত্যিক সুধীর চক্রবর্তী-সহ গুণীজনেরা। দুপুর দুটো পুরস্কার প্রদান, সন্ধায় রয়েছে কবি সম্মেলন। পর দিন কৃষ্ণনগর রবীন্দ্রভবনে মঞ্চস্থ হবে দিজেন্দ্রলাল রায়ের নাটক ‘চন্দ্রগুপ্ত’। পরিবেশনায় ‘কৃষ্ণনগর রূপ কথা’।
|
কিশলয়ের অনুষ্ঠান কৃষ্ণনগরে। নিজস্ব চিত্র। |
শনিবার কৃষ্ণনগরের রবীন্দ্রভবনে চতুর্থ বার্ষিক প্রতিষ্ঠা দিবস পালন করল শিশু-স্কুল ‘কিশলয়’। স্কুলের কচিকাঁচাদের পাশাপাশি শহরের প্রতিষ্ঠিত শিল্পীরাও অনুষ্ঠানে আবৃত্তি, গান-নাচ পরিবেশন করেন। খুদে পড়ুয়ারা মঞ্চস্থ করে একটি নাটক। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের উদ্যানপালন ও খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ দফতরের মন্ত্রী উজ্জ্বল বিশ্বাস ও জেলার প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের সভাপতি অর্চনা ঘোষ সরকার।
|
রবিবার সন্ধ্যায় নবদ্বীপ সাধারণ গ্রন্থাগার মঞ্চে সুর-তাল-ছন্দে বর্ষাবরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। মধ্য শ্রীরামপুর কলাকেন্দ্রের আয়োজনে ওই অনুষ্ঠানটি উপশাস্ত্রীয় এবং শাস্ত্রীয় পর্বে ভাগ করা হয়। শাস্ত্রীয় সংগীত পরিবেশন করেন প্রত্যুষা বসু ও মদন কর্মকার। দুই তবলা-শিল্পী চঞ্চল বিশ্বাস ও সমীর আচার্য দ্বৈত তবলা-লহরা পরিবেশন করেন। বাঁশি শোনান গোরাচাঁদ বাগ। ছিল রবীন্দ্রসংগীত ও নজরুলগীতিও। |