টুকরো খবর |
নাগরির আদিবাসীদের পাশে কংগ্রেস, বিজেপি |
নিজস্ব সংবাদদাতা • রাঁচি |
ঝাড়খণ্ডের নাগরিতে জমি অধিগ্রহণ-বিরোধী আন্দোলনকে সমর্থন জানাল কংগ্রেস ও বিজেপিও। নাগরির আদিবাসী কৃষকদের পাশে আগেই দাঁড়িয়েছিল রাজ্যে জোট সরকারের দুই শরিক জেএমএম এবং আজসু। অর্জুন মুন্ডা সরকার এ বার রীতিমতো বিপাকে পড়ল বলে মনে করা হচ্ছে। ঝাড়খণ্ডের আদিবাসী ভোটের কথা মাথায় রেখেই রাজনৈতিক দলগুলি এই পদক্ষেপ করেছে বলে ধারণা রাজ্যের তথ্যাভিজ্ঞ শিবিরের। সরকারের তিন শরিক বিজেপি, জেএমএম ও আজসু কৃষকদের পাশে দাঁড়ানোয় রাজনৈতিক ভাবে অস্বস্তিতে পড়েছেন মুখ্যমন্ত্রী অর্জুন মুন্ডা। নাগরির অধিগৃহীত ২২৭ একর জমি ফিরিয়ে দেওয়ার দাবিতে ১০ জুলাই অনশনে বসার কথা বিরোধী দল জেভিএমের প্রধান বাবুলাল মরান্ডির। তার আগে আজই রাজভবনের সামনে ধর্নায় বসে পড়ে কংগ্রেস। প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি প্রদীপ বালমুচু জানিয়েছেন, তাঁরা নাগরির কৃষকদের পাশেই আছেন। রাজ্য বিজেপি-র সভাপতি দীনেশানন্দ গোস্বামীও আজ বলেন, “নাগরিতে কৃষকদের স্বার্থ রক্ষা করেই কাজ করতে হবে।” বস্তুত নাগরির ২২৭ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছিল ১৯৫৭-’৫৮ সালের অবিভক্ত বিহারে। অধিগ্রহণের বিরুদ্ধে মামলা হলেও তেমন আন্দোলন হয়েছে বলে মনে করতে পারছেন না ঝাড়খণ্ড প্রশাসনের পদস্থ কর্তাদের অনেকেই। প্রশাসনের একাংশের বক্তব্য, আদিবাসীদের জমি সুরক্ষার আইনি রক্ষাকবচ ‘ছোটনাগপুর টেন্যান্সি অ্যাক্ট’ (সিএনটি) ইংরেজ আমলে তৈরি। কিন্তু স্বাধীনতার পর সিএনটি কার্যকর করার দাবি নিয়ে কোনও দলই সে ভাবে সরব হয়নি। বরং ওই আইনকে অগ্রাহ্য করে অবাধে আদিবাসীদের জমি কেনা বেচা হয়েছে। সিএনটি আইন উপেক্ষা করে আদিবাসীদের জমি কেনার অভিযোগ রয়েছে অনেক রাজনৈতিক দলের নেতা এবং কর্মীর নামেই।
|
নীতীশের দরবারে কার্তুজ-সহ ধৃত যুবক |
নিজস্ব সংবাদদাতা • পটনা |
মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের জনতা দরবারে ঢোকার মুখে, পুলিশি তল্লাশিতে তাজা কার্তুজ-সহ এক যুবক ধরা পড়ল। তার পকেট থেকে ৬টি কার্তুজ উদ্ধার হয়েছে। আজ মুখ্যমন্ত্রীর জনতা দরবার ছিল। জনতা দরবারে বিভিন্ন জেলার মানুষ তাঁদের নানা রকম সমস্যা নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে আসেন। ওই যুবকের দাবি, তিনি মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে এসেছিলেন। সিওয়ান জেলার ওই যুবকের নাম জিতেশ কুমার সিংহ। তিনি জেলা পরিষদের প্রাক্তন ভাইস-চেয়ারম্যান। নীতীশ কুমারের জনতা দরবারে আজ উপস্থিত ছিলেন ডিজি অভয়ানন্দ-সহ উচ্চপদস্থ কর্তারা। এই ঘটনায় স্বাভাবিক ভাবেই পুলিশি তৎপরতা বেড়ে যায়। পটনার সিনিয়র পুলিশ সুপার অমৃত রাজ ওই যুবককে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সচিবালয় থানায় নিয়ে যান। পটনা থেকে সিওয়ানের পুলিশ সুপারের সঙ্গেও যোগাযোগ করা হয়। ওই যুবকের লাইসেন্স প্রাপ্ত একটি পিস্তল আছে বলে জানা যায়। গাড়িতে পিস্তলটি রেখে ছ’টি গুলি পকেটে নিয়ে তিনি জনতা দরবারে আসেন। ঢোকার মুখে তল্লাশিতে ধরা পরার পরে পুলিশকে তিনি তাঁর অস্ত্র লাইসেন্সের কাগজপত্রও দেখান। প্রাথমিক ভাবে জেরার পরে তিনি বলেন, “লাইসেন্সের কাগজপত্র পরীক্ষা করে দেখা হবে। তারপরেই এই নিয়ে কিছু বলা যাবে।” পুলিশকে জিতেশ জানান, ভুল করে এই কাজ করে ফেলেছেন। এ দিকে, সিওয়ানের পুলিশ সুপার সত্যবীর সিংহ বলেন, “জিতেশ কুমার সিংহ অন্দার থানা এলাকার বাসিন্দা। তাঁর একটি লাইসেন্স-পিস্তল আছে। ২০০৩ সালে তিনি লাইসেন্স পেয়েছেন। তিনি জেলা পরিষদের প্রাক্তন ভাইস-চেয়ারম্যান। তাঁর একটি নার্সিংহোমও আছে।”
|
ক্ষতিগ্রস্ত ধর্মীয় সৌধের তালিকা চাইল সুপ্রিম কোর্ট |
সংবাদসংস্থা • নয়াদিল্লি |
অস্বস্তিতে মোদী সরকার। গুজরাতে ২০০২ সালের দাঙ্গায় মোট কতগুলি ধর্মীয় সৌধ ভাঙা পড়েছিল সে সম্পর্কে সে রাজ্যের সরকারকে সমীক্ষা রিপোর্ট জমা দিতে নির্দেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট। ওই সব ক্ষতিগ্রস্ত সৌধগুলি বানাতে ও সারাতে কত খরচ হতে পারে তার হিসেবও চেয়ে পাঠিয়েছে বিচারপতি কে এস রাধাকৃষ্ণন ও দীপক মিশ্রকে নিয়ে গঠিত বিশেষ বেঞ্চ। ২০০২ সালের দাঙ্গায় ক্ষতিগ্রস্ত বিভিন্ন সৌধগুলি সারিয়ে দেওয়ার জন্য কিছু দিন আগে রাজ্য সরকারকে নির্দেশ দিয়েছিল গুজরাত হাইকোর্ট। সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন জানায় গুজরাত সরকার। সরকারের বক্তব্য, ভাঙা সৌধগুলি নতুন করে গড়ে দেওয়ার বা সারিয়ে দেওয়ার জন্য সরকারি তহবিল থেকে খরচ করা সম্ভব নয়। সে ব্যাপারে আজ সর্বোচ্চ আদালতের বেঞ্চের তরফে পাল্টা প্রশ্ন করা হয়, সরকার যদি ভূমিকম্প কিংবা বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ি সারাতে তহবিল থেকে খরচ করতে পারে, তবে দাঙ্গার ক্ষেত্রে নয় কেন? তার পরই আদালত রাজ্য সরকারকে দাঙ্গায় ক্ষতিগ্রস্ত সৌধ নিয়ে অবিলম্বে সমীক্ষা রিপোর্ট জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। আগামী ৩০ জুলাই এ ব্যাপারে পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য হয়েছে। গত ৮ ফেব্রুয়ারি গুজরাত হাইকোর্ট স্পষ্ট জানায় দাঙ্গায় ক্ষতিগ্রস্ত ধর্মীয় সৌধগুলি সারানোর ব্যাপারে রাজ্য সরকার ‘অবহেলা’ করেছে। ইসলামিক রিলিফ কমিটি অফ গুজরাত নামে এক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন আদালতকে জানায় কম করে ৫৩৫টি সৌধ ক্ষতিগ্রস্ত হয় দাঙ্গায়। তার ভিত্তিতেই সৌধগুলি সারাতে সরকারকে নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট।
|
বেস্ট বেকারি মামলার পাঁচ অভিযুক্ত বেকসুর খালাস |
সংবাদসংস্থা • মুম্বই |
বেস্ট বেকারি মামলায় পাঁচ অভিযুক্তকে বেকসুর খালাস করল বম্বে হাইকোর্ট। তবে বাকি চার অভিযুক্তের যাবজ্জীবন বহাল রাখা হয়েছে। আজ রায় ঘোষণা করে বিচারপতি ভি এম কাঁন্দে এবং পি ডি কোড়ের ডিভিশন বেঞ্চ বলে, প্রমাণের অভাবেই রাজুভাই বরিয়া, পঙ্কজ গোয়াসভি, জগদীশ রাজপুত, সুরেশ ওরফে লালো দেবজিভাই ভাসভা এবং শৈলেশ তাদভিকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। এ দিন কোর্টে সাক্ষ্য দেন বেস্ট বেকারি কাণ্ডে জখম চার প্রত্যক্ষদর্শী। তাঁরা সঞ্জয় ঠক্কর, বাহাদুর সিংহ চহ্বাণ, সানাভাই বরিয়া এবং দীনেশ রাজভরকে চিহ্নিত করে জানান, ঘটনার সময় তরোয়াল-সহ বিভিন্ন অস্ত্র নিয়ে তারা ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিল। এর পরেই ওই চার জনের যাবজ্জীবন বহাল রাখে বম্বে হাইকোর্ট। ২০০২ সালের ১ মার্চ বডোদরার বেস্ট বেকারিতে হামলা চালায় এক দল সশস্ত্র দুষ্কৃতী। আগুন লাগিয়ে লুটপাট চালানো হয় বেকারিতে। এই ঘটনায় নিহত হন ১৪ জন। ২০০৬ সালে মুম্বইয়ের বিশেষ আদালত অভিযুক্ত ১৭ জনের মধ্যে ন’জনকে যাবজ্জীবন দেয়। এই রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে বম্বে বাইকোর্টের দ্বারস্থ হয় ওই ন’জন। এ দিন বেশ কিছু ‘নাটকও’ হয়। ইয়াসমিন শেখ নামে এক প্রত্যক্ষদর্শী হাইকোর্টে আবেদন করে অভিযোগ করেন, সমাজকর্মী তিস্তা শেতলওয়াড় ‘লোভ দেখিয়ে’ তাঁকে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিতে বাধ্য করেন। তাই তাঁর সাক্ষ্য পুনরায় রেকর্ড করার আবেদন জানান ইয়াসমিন শেখ। তবে কোর্ট জানায়, পরে ইয়াসমিনের আবেদনের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হবে। তিস্তা শেতলওয়াড়ও কোর্টে আবেদন করেছেন, এই ব্যাপারে শুনানির সময় তাঁর কথাও যেন শোনা হয়।
|
জঙ্গি দমনে নতুন বাহিনী গড়ছে বিহার |
নিজস্ব সংবাদদাতা • পটনা |
জঙ্গি মোকাবিলায় বিহার পুলিশ এবার নতুন একটি বাহিনী তৈরির পরিকল্পনা করছে। এর কাজ হবে মূলত মাওবাদী এবং সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপের মোকাবিলা করা। এই বাহিনীর জন্য কেন্দ্রীয় সরকার ইতিমধ্যেই ৭০ কোটি টাকা অনুমোদন করেছে বলে জানা গিয়েছে। এই বাহিনী কেমন হবে তা নিয়ে একটি পরিকল্পনাও করা হয়েছে। তবে স্বাধীন ভাবে এই বাহিনী কাজ করবে, না স্পেশাল টাস্ক ফোর্সের (এসটিএফ) অধীনে থাকবে, তা নিয়ে এখনও কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি। এর নাম কী হবে সেটাও আলোচনার পর্যায়ে। তবে অন্ধ্রপ্রদেশের গ্রে-হাউন্ডের ধাঁচে এই বাহিনী গড়ে তোলা হতে পারে বলে পুলিশের এক কর্তা জানিয়েছেন। ঝাড়খণ্ড এবং ওড়িশার সঙ্গে বিহারের একটা অবস্থানগত পার্থক্য আছে। এই রাজ্যটির বেশ কয়েকটি জেলায় ভারত-নেপাল সীমান্ত লাগোয়া। ফলে মাওবাদী এবং জঙ্গিদের অবাধ প্রবেশের সুযোগ রয়েছে। পুলিশের এক কর্তার কথায়, “জঙ্গিরা এই রাজ্য দিয়ে প্রবেশ করে সারা দেশেই সন্ত্রাস মূলক কাজ করছে।” ইতিমধ্যেই ঝাড়খণ্ড এবং ওড়িশায় এই ধরনের সন্ত্রাস মোকাবিলার জন্য বিশেষ বাহিনী রয়েছে। কিন্ত বিহারে এখনও তেমন কোনও বাহিনী গড়ে তোলা হয়নি। পুলিশের এক কর্তা বলেন, “এই বাহিনীকে অন্ধ্রপ্রদেশের গ্রে-হাউন্ড বাহিনীর ধাঁচে গড়ে তোলার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। জঙ্গি মোকাবিলায় বিশেষ প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে তাঁদের। হাতে থাকবে আধুনিক অস্ত্রও”।
|
বরাকের কাটিগড়ায় দিনভর কার্ফু শিথিল |
নিজস্ব সংবাদদাতা • শিলচর |
আজ ন’ঘন্টার জন্য বরাকের কাটিগড়া থানা এলাকায় কার্ফু শিথিল করা হল। বরাক বন্ধ ঘিরে দু’পক্ষের সংঘর্ষের পর গত বুধবার বেলা দু’টোয় কার্ফু জারির পর এই প্রথম এতক্ষণ ছাড় পেলেন এলাকাবাসী। কাছাড়ের পুলিশ সুপার দিগন্ত বরা জানিয়েছেন, এই ন’ঘন্টায় কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। ফলে কাল আরও বেশি সময়ের জন্য কার্ফু শিথিল করা হতে পারে। তবে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে নৈশ কার্ফু আরও ক’দিন বলবৎ থাকবে।
সকালে সরকারি ঘোষণার মাধ্যমে ন’ঘন্টার জন্য কার্ফু তুলে নেওয়া হলে সব শ্রেণির মানুষ খাদ্যপণ্য সংগ্রহে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। ব্যবসায়ীরা দোকানপাট খুলে বসেন। গুজবের দরুন অনেক সময় ক্রেতা-বিক্রেতাকে বিভ্রান্ত হতে হয়েছে। শেষ পর্যন্ত অবশ্য গুজব আর গুরুত্ব পায়নি। উত্তেজনার রেশ ক্রমে মিলিয়ে যায়। মহিলা কংগ্রেসের সর্ব ভারতীয় সম্পাদক তথা শিলচরের বিধায়ক সুস্মিতা দেব কাটিগড়া গিয়ে শান্তি ফিরিয়ে আনার জন্য সকলের উদ্দেশে আর্জি জানান। তিনি সোজাসাপটা বলেন, কে কাকে কত নম্বর বিয়ে করলেন, এ নিয়ে সাধারণ মানুষের রুটিরুজিতে আঘাত হানা ঠিক নয়। দাঙ্গাহাঙ্গামা চলতে থাকলে কার্ফু বলবৎ থাকবে। এতে সাধারণ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। তিনি পুলিশ হেফাজতে মৃত আজিজুর রহমানের বাড়িতেও যান।
|
গ্রেনেড হানা প্রধানের বাড়িতে |
নিজস্ব সংবাদদাতা • গুয়াহাটি |
এক পঞ্চায়েত প্রধানের বাড়িতে বিস্ফোরণে মা ও শিশু-সহ তিন ব্যক্তি জখম হলেন। গত কাল রাতে, মণিপুরের পূর্ব ইম্ফলের খুরাই কংপাল লইশরাম লেইকাই গ্রামের পঞ্চায়েত প্রধান ইয়েংদ্রেংবাম জিতেনের বাড়িতে ঘটনাটি ঘটে। পুলিশ জানায়, রাতে খাওয়ার পরে পঞ্চায়েত প্রধানের ভাইয়ের স্ত্রী আশালতা ও তাঁর শিশুকন্যা তানিয়া এবং অপর এক আত্মীয়া রবিতা বারান্দায় বসে গল্প করছিলেন। তখনই অজ্ঞাতপরিচয় জঙ্গিরা বাইরে থেকে গ্রেনেড ছুঁড়ে পালায়। বারান্দার সামনে পড়ে গ্রেনেডটি ফাটে। স্প্লিন্টারের ঘায়ে তিনজনই জখম হন। তাদের জওহরলাল নেহরু হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বাড়ির সামনে থাকা একটি আই ১০ গাড়িও বিস্ফোরণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। জিতেন জানান, কোনও জঙ্গি সংগঠনই তাঁকে তোলা চেয়ে বা অন্য কোনও কারণে হুমকি দেয়নি। তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
|
নিরাপত্তা চেয়ে চিঠি সঞ্জয় জোশীর |
নিজস্ব সংবাদদাতা • নয়াদিল্লি |
ফোনে ক্রমাগত প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হচ্ছে তাঁকে। তাই উপযুক্ত নিরাপত্তা চেয়ে আজ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পি চিদম্বরমকে চিঠি দিলেন বিজেপির প্রাক্তন নেতা সঞ্জয় জোশী। প্রসঙ্গত, নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে বিরোধের ফলে ৮ জুন দলের সদস্যপদ থেকে ইস্তফা দেন তিনি।
|
তৎকালে আজ থেকে নয়া নিয়ম |
তৎকাল টিকিট বিক্রির নিয়ম পাল্টে দিল রেল। আজ, মঙ্গলবার থেকে নয়া নিয়ম কার্যকর হচ্ছে। নতুন ব্যবস্থায় যে-সব কেন্দ্রে একসঙ্গে অসংরক্ষিত (ইউটিএস) টিকিট ও সংরক্ষিত (পিআরএস) টিকিট কাটা যায়, সেখানেই প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে সাড়ে ১০টা পর্যন্ত পরের দিনের ট্রেনের তৎকাল টিকিট মিলবে। ওই সময় অন্য যাত্রীদের টিকিট দেওয়া হবে না। তখন এজেন্ট, এমনকী রেলের এজেন্টরাও টিকিট পাবেন না। তবে ওই নির্দিষ্ট আধ ঘণ্টায় কাউন্টারে যদি তৎকাল টিকিট কেনার যাত্রী না-থাকেন, তা হলে অন্য টিকিট বিক্রি হবে। অন্য সময়ে তৎকালের টিকিট কাটার জন্য আলাদা লাইন দিতে হবে। আর ট্রেন ছাড়ার দিনে আগে যেমন নির্দিষ্ট স্টেশনে সকাল ৮টা থেকে তৎকাল টিকিট দেওয়া হত, তেমনই দেওয়া হবে। |
|