টুকরো খবর
রোগী আটকে রাখার অভিযোগ উঠল নার্সিংহোমের বিরুদ্ধে
চিকিৎসার বিল না মেটানোয় রোগীকে আটকে রাখার অভিযোগ উঠল ডায়মন্ড হারবারের একটি নার্সিহোমের বিরুদ্ধে। এ ব্যাপারে রোগীর বাড়ির লোকজন পুলিশকে জানান। তার পরে পুলিশের হস্তক্ষেপে নার্সিংহোম থেকে রোগীকে বাড়ি নিয়ে যান পরিবারের লোকজন। এ ব্যাপারে নার্সিংহোম কর্তৃপক্ষ কোনও কিছু জানাতে অস্বীকার করলেও মালিকের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হচ্ছে বলে পুলিশ জানিয়েছে। তবে রাত পর্যন্ত তাকে ফোনে পাওয়া যায়নি। পুলিশ ও পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, গত ২৫ জুন রায়দিঘির দিঘিরপাড় গ্রামের বাসিন্দা মাধব জানা নামে এক ব্যক্তিকে রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে যাওয়ার কারণে ওই নার্সিহোমে ভর্তি করানো হয়। ৩০ জুন বাড়ির লোকজন নার্সিংহোম কর্তৃপক্ষকে রোগীকে বাড়িতে ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়ার কথা বললে তাঁদের হাতে চিকিৎসার খরচ বাবদ ৭২ হাজার টাকার বিল ধরিয়ে দেওয়া হয়। মাধববাবুর স্ত্রী হরিপ্রিয়াদেবী বলেন, “চিকিৎসার জন্য আমরা ১৫ হাজার টাকা নার্সিংহোম কর্তৃপক্ষকে দিই এবং আথির্ক দূরবস্থার কারণে বাকি টাকা দিতে পারব না বলে জানাই। বাকি টাকা ছাড় দেওয়ার জন্য ওঁদের হাতেপায়ে ধরে অনুরোধ করি। কিন্তু লাভ হয়নি। উল্টে ওঁরা জানান, পুরো টাকা না মেটালে রোগীকে ছাড়বেন না। কী করে পাঁচদিনে এত টাকার বিল হল তা নিয়েও ওঁরা কিছু জানাতে অস্বীকার করেন। এমনকী এই অবস্থায় রোগীর চিকিৎসাও বন্ধ করে দেন। বাধ্য হয়ে মহকুমাশাসকেকে সব জানাই।” ডায়মন্ড হারবারের মহকুমাশাসক কৌশিক ভট্টাচার্য বলেন, “অভিযোগ পেয়ে আমি পুলিশকে বিষয়টি দেখতে বলি।” স্থানীয় তৃণমূল বিধায়ক দীপক হালদার বলেন, “রোগীর চিকিৎসার খরচ বাবদ টাকা দিতে না পারায় নার্সিংহোম কর্তৃপক্ষ রোগীকে ছাড়ছিলেন না। তা ছাড়া রোগীর চিকিৎসাও বন্ধ করে দিয়েছিলেন। এটা অমানবিক। ওই নার্সিংহোমের বিরুদ্ধে স্বাস্থ্য দফতর ও স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রীকে জানাব।”

যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণে প্রচার
উপলক্ষটা ছিল হুল উৎসব। তাই আলোচনা হল আদিবাসী সমাজ-সংস্কৃতি প্রসঙ্গে। কিন্তু এরই পাশাপাশি আদিবাসী সমাজের মধ্যে যক্ষ্মা রোগ সম্বন্ধে জনসচেতনতা বাড়াতে উদ্যোগী হলেন বোলপুরের নীলডাঙা স্মৃতি সঙ্ঘের সদস্যেরা। শনিবার থেকে বাড়ি বাড়ি গিয়ে যক্ষ্মা বিষয়ে যাবতীয় তথ্য প্রচারের কাজ শুরু করেছেন এলাকার ওই যুবক-যুবতীরা। নীলডাঙা স্মৃতি সঙ্ঘের ১৫৭ তম হুল উৎসবের অনুষ্ঠানে সাঁওতালি পত্রিকা ‘বাকজুলু’র পক্ষে শিক্ষক শিবু সরেন বলেন, “যক্ষ্মা রোগ ইদানীং কালে আদিবাসী সমাজকে প্রবল ভাবে গ্রাস করছে। অশিক্ষা ও জনসচেতনতা আমাদের সব কিছু কেড়ে নিচ্ছে। আদিবাসী সমাজের এমন বিপর্যয়ের জন্য অজ্ঞতাই দায়ী।” অবিলম্বে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে প্রশাসনের পাশাপাশি স্থানীয় শিক্ষিত যুব সমাজকে এগিয়ে আসার পরামর্শ দেন তিনি। এ ছাড়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কঙ্কালীতলা পঞ্চায়েত প্রধান বাণী লোহার, ‘আসেকা’-র (আদিবাসী সোসিও ইকোনমিক কালচারাল অ্যাসোসিয়েশন) সম্পাদক দু:খীরাম হাঁসদা-সহ বিশিষ্টজনেরা। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান শেষে আদিবাসী এলাকাগুলিতে জনসচেতনতা বাড়ানোর লক্ষ্যে প্রচার অভিযানে নেমে পড়েন স্থানীয় সংগঠকেরা। বোলপুর মহকুমা সহ মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক জয়ন্ত শুকুল বলেন, “রাজ্য সরকারের পক্ষে বিভিন্ন সময়ে যক্ষ্মা রোগ নিয়ন্ত্রণে নানা কর্মসূচি পালন করা হয়। বিশেষ করে আদিবাসী অধুষ্যিত এলাকাগুলিতে আমরা শিবির করে প্রচার করা নিয়ে আমরা আলোচনা করছি। যক্ষ্মারোগ নিয়ন্ত্রণ অভিযানে স্বাস্থ্য দফতর উদ্যোগী।”

‘গাফিলতি’, অভিযোগ
‘ডক্টরস ডে’তে চিকিৎসায় গাফিলতির জেরে রোগী মৃত্যুর অভিযোগ উঠল উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। রবিবার সকালে রবিন চিকবরাইকের (৩৪)। মৃত্যু হয়। বাড়ি নকশালবাড়ির ত্রিহানা চা বাগানের জাবরা ডিভিশনে। পেটে জল জমায় অসুস্থ হয়ে গত ২৬ জুন তিনি উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। তাঁর পরিবারের অভিযোগ, শনিবার রাতে বোতলের স্যালাইন শেষ হয়ে যায়। তার পরে নতুন স্যালাইন বোতল বরাদ্দ করা হয়নি। এমনকী, অক্সিজেন নল খুলে যাওয়ার পরে পরিবারের লোকেরা নজর আনলেও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এদিন সকাল ৯টা নাগাদ রোগীর মৃত্যুর পরে রবিনের ভাই সুভাষ চিকবরাইক হাসপাতালের সুপার সব্যসাচী দাসকে অভিযোগ জানান। সুপার বলেন, “অভিযুক্তদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। তদন্তে কেউ দোষী প্রমাণিত হলে ব্যবস্থা হবে।”

পরিষেবা নিয়ে ক্ষোভ
সিউড়ি সদর হাসপাতালে দীর্ঘদিন ধরে নানা ধরনের অস্ত্রোপ্রচার (কোল্ড অপারেশন) বন্ধ রয়েছে। রোগীদের অভিযোগ, মাঝে মধ্যে কয়েকটি ছোটখাটো অস্ত্রোপ্রচার হয়। এই অভিযোগ স্বীকার করে নিয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, মূলত চিকিৎসকের অভাবেই এই ধরনের অস্ত্রোপ্রচার করা যায়নি। তবে, এ বার থেকে ক্যাম্প করে গণ অস্ত্রোপ্রচার করা হবে বলে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। যেমন রবিবার ওই হাসপাতালে ১১ জন হার্নিয়া রোগীর অস্ত্রোপ্রচার হয়েছে। হাসপাতাল সূত্রের খবর, শল্য চিকিৎসক ডি কে মুখোপাধ্যায়ের উদ্যোগে ওই অস্ত্রোপ্রচার হয়েছে। সঙ্গী ছিলেন আরও দুই চিকিৎসক সমর দাস ও সৌরভ দাস। ডি কে মুখোপাধ্যায় বলেন, “হার্নিয়া এমন এক অসুখ প্রথম থেকে এই রোগ নিয়ে গুরুত্ব না দিলে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।” হাসপাতাল সুপার মানবেন্দ্র ঘোষ জানান, বিভিন্ন ধরনের অস্ত্রোপ্রচার নিয়ে প্রতি দু’মাস অন্তর আরও এ ধরনের ক্যাম্প হবে।

স্বাস্থ্য পরীক্ষা শিবির ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান
পুলিশের উদ্যোগে স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও কৃতী ছাত্র-ছাত্রীদের সংবর্ধনা প্রদানের অনুষ্ঠান হয়ে গেল নন্দকুমার ও পাঁশকুড়ায়। রবিবার নন্দকুমার থানা প্রাঙ্গণে আয়োজিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা শিবিরে ১৫০ জন বাসিন্দার স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়। শিবিরে নাক, কান, গলা, শিশু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা স্বাস্থ্য পরীক্ষা করেন। ছিলেন জেলা পুলিশ সুপার সুকেশ জৈন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার উৎপল নস্কর ও তমলুকের এসডিপিও পারিজাত বিশ্বাস, বিধায়ক সুকুমার দে। শনিবার বিকালে পাঁশকুড়া থানা প্রাঙ্গণে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এলাকার বিভিন্ন বিদ্যালয়ের মাধ্যমিক-উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় ১০০ জন কৃতী ও ৫৬ জন প্রতিবন্ধী ছাত্র-ছাত্রীকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। উপস্থিত ছিলেন জেলা পুলিশ সুপার সুকেশ জৈন, বিধায়ক ওমর আলি, পুরসভার চেয়ারম্যান জাকিউর রহমান খান, বিডিও ইন্দ্রাণী সরকার প্রমুখ।

চিকিৎসক দিবস
ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের হাবরা শাখার তরফে নানা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে পালিত হয়েছে চিকিৎসক দিবস। সেই উপলক্ষে রবিবার হাবরা স্টেট জেনারেল হাসপাতালে রোগীদের ফল-মিষ্টি বিলি করা হয়। বিনামূল্যে স্বাস্থ্য পরীক্ষা শিবিরেরও আয়োজন করা হয়েছিল। বিধানচন্দ্র রায়ের আবক্ষ মূর্তি উন্মোচন করেন বিধায়ক ও খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। অনুষ্ঠানে ছিলেন চিকিৎসক ভবতোষ বিশ্বাস, অশোকনগরের বিধায়ক ধীমান রায় এবং হাবরা পুরসভার চেয়ারম্যান তপতী দত্ত। পাশাপাশি ওই অনুষ্ঠানে এলাকার মাধ্যমিক এবং উচ্চমাধ্যমিকে কৃতী ছাত্রছাত্রীদের সংবর্ধনা দেওয়া হয়।

বিধানচন্দ্র রায়ের জন্মজয়ন্তী পালন
পশ্চিমবঙ্গ ইছামতী নদী সংস্কার সহায়তা কমিটি এবং স্বাস্থ্য বিভাগের উদ্যোগে রবিবার বনগাঁ শহরে বিধানচন্দ্র রায়ের ১৩০ তম জন্মজয়ন্তী পালিত হয়েছে। সেই উপলক্ষে বিনামূল্যে শিশু স্বাস্থ্য পরীক্ষা শিবিরের আয়োজন করা হয়। উদ্বোধন করেন চিকিৎসক সেবক পাল। উপস্থিত ছিলেন বনগাঁ উত্তর কেন্দ্রের বিধায়ক বিশ্বজিৎ দাস। সংস্থার তরফে সুভাষ চট্টোপাধ্যায় জানান, এ দিন ৩ চিকিৎসক ৬০ জনের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করেন।

আর্সেনিকে ফের মৃত্যু পূর্বস্থলীতে
আর্সেনিকোসিস রোগে ফের একজনের মৃত্যু হল। মৃতের নাম পটাই মণ্ডল (৪৪)। বাড়ি পূর্বস্থলী ২ ব্লকের কল্যাণপুর গ্রামে। শনিবার রাতে তাঁর মৃত্যু হয়। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বছর পাঁচেক আগে তিনি বিষ জল পান করে এই রোগের শিকার হন। বছর দু’য়েক ধরে তাঁর শরীরে নানা জায়গায় দগদগে ঘা দেখা দেয়। গত ৮ মাস ধরে তিনি নিজের বাড়িতে শয্যাশায়ী ছিলেন। গ্রামের বাসিন্দা মাসুদ শেখ বলেন, “গত তিন দশক ধরে আমাদের গ্রামে আর্সেনিকোসিসের প্রকোপ। অতীতে বহু মানুষ এ রোগে মারা গিয়েছেন। এর শেষ শিকার পটাই।” তাঁর অভিযোগ, “ব্লকে আর্সেনিকমুক্ত পানীয় জলের প্রকল্প থাকলেও গ্রামের মানুষ তার সুবিধা পান না। বারবার আন্দোলন করেও কোনও ফল মেলেনি।”

স্বাস্থ্য পরিষেবা চালু
বাঁকুড়া মেডিক্যালে রাষ্ট্রীয় স্বাস্থ্য বিমা যোজনা চালু হল। রবিবার এই প্রকল্পের উদ্বোধন করেন জেলাশাসক মহম্মদ গুলাম আলি আনসারি। হাসপাতাল সুপার পঞ্চানন কুণ্ডু জানান, বিপিএল তালিকাভুক্ত পরিবার এই প্রকল্পের আওতাভুক্ত হলে সর্বাধিক পাঁচ জন ৩০হাজার টাকা পর্যন্ত চিকিৎসা করানোর সুবিধা পাবেন। বেসরকারি নার্সিংহোমগুলিতে এই পরিষেবা আগেই চালু হয়েছে। তিনি বলেন, “রাজ্যের মধ্যে প্রথম সরকারি হাসপাতাল হিসেবে বাঁকুড়া মেডিক্যালে এই প্রকল্প চালু হল।”

অ্যাম্বুল্যান্স দান
দীর্ঘদিন ধরে রঘুনাথপুর ২ ব্লকের বান্দা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে অ্যাম্বুল্যান্সের দাবি করছিলেন বাসিন্দারা। রবিবার সেই স্বাস্থ্যকেন্দ্রে বিধায়ক তহবিল থেকে একটি অ্যাম্বুল্যান্স দিলেন পাড়ার কংগ্রেস বিধায়ক উমাপদ মাহাতো। ওই স্বাস্থ্যকেন্দ্র সূত্রে জানানো হয়েছে, ৩০টি শয্যা থাকলেও রোগীর চাপ অনেক বেশি। মাসে গড়ে ৫০০-র বেশি জটিল অবস্থার রোগীকে হাসপাতালে স্থানান্তর করতে হয়। এই অ্যাম্বুল্যান্স পাওয়ায় বাসিন্দাদের উপকার হল।

এখনও ধোঁয়াশা
ন্যাশনাল মেডিক্যালে বিস্ফোরণের উৎস রাসায়নিক না বোমা, ধন্দ কাটল না রবিবারেও। এ দিনও হাসপাতালের সঙ্গে পুলিশের মতের পার্থক্য সামনে এসেছে। কর্তৃপক্ষ রাসায়নিকের তত্ত্বে অনড় থাকলেও প্রধান তদন্তকারী জ্যোতির্ময় দত্ত জানান, আহত দু’জনের ক্ষতেই স্প্লিন্টারের টুকরো মিলেছে। সালফারের যে গুঁড়ো মিলেছে, তা-ও মূলত বোমায় ব্যবহার হয়। পুলিশ অবশ্য মুখ খোলেনি। গোয়েন্দাপ্রধান পল্লবকান্তি ঘোষ জানান, ফরেন্সিক রিপোর্টের অপেক্ষা চলছে।

চিকিৎসা-মেলা
চিকিৎসা সংক্রান্ত বিষয়ে আলোচনা ও চিকিৎসা সরঞ্জামের প্রদর্শনী নিয়ে কলকাতায় শুরু হয়েছে ‘মেডিফেস্ট’। আয়োজক ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন ও বেঙ্গল ন্যাশনাল চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি। শনিবার এর উদ্বোধন করেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়। চলবে ৩ জুলাই পর্যন্ত। উদ্যোক্তারা জানান, লাইফস্টাইল সংক্রান্ত আলোচনার সঙ্গে থাকছে বার্ধক্যের অসুখ, হার্টের সমস্যা, ক্যানসার, এড্স ইত্যাদি বিষয়ে আলোকপাত। অঙ্গদান সচেতনতায় বিশেষ প্রচারও থাকছে।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.