দুই শিবিরে সমীহ আছে, আতঙ্ক নেই |
ভিসেন্তে দেল বস্কি: ফাইনালে উঠে আর পিছনে তাকানো উচিত নয় আমাদের। ইতিহাস কাকে সাহায্য করবে সে সবও মাথা থেকে বের করে দেওয়া উচিত। ইতালি চার বারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন, কিন্তু আমরাও চার বছর আগে ইউরো জিতেছি। স্পেনের প্রচুর ভাল প্লেয়ার আছে। ওরা জানে ফাইনাল কাকে বলে আর কী ভাবে খেলতে হয়।
জাভি হার্নান্দেজ: যে স্টাইলে খেলছি সেটা মেনেই ফাইনালে খেলব। তাতেই সাফল্য এসেছে। ইতালিও অনেক পাল্টে গিয়েছে। কাতানেচিও যেমন আছে, তেমন আবার বল নিয়ে এগোতেও পারে। ইতিহাস আমাদের ডাকছে। এটাই তো সুযোগ।
ইকের কাসিয়াস: বুফোঁ গত দশ বছর সেরা পাঁচে। ওর মতো কিংবদন্তিকে দেখে অনেক শিখেছি। ওর মতো হতে চেয়েছি। ইতালি যোগ্য দল হিসেবেই ফাইনালে উঠেছে।
সিজার প্রান্দেলি: স্পেনকে আমরা মোটেই ভয় পাচ্ছি না। জানি যে ওরা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর ফাইনালে ফেভারিট। কিন্তু আমরা এখন যথেষ্ট পরিণত। প্রথম ম্যাচে স্পেনের বিরুদ্ধে যখন খেলেছিলাম তার চেয়ে এখন শারীরিক ও মানসিক ভাবে অনেক শক্তিশালী। |
মারিও বালোতেলি: এই বছরটা আমার দারুণ কেটেছে। ম্যাঞ্চেস্টার সিটির হয়ে ইপিএল জিতেছি। চাই মরসুমের শেষটাও ভাল হোক। যদি আমরা জিতি আর গোল না পাই, ক্ষতি নেই। তাতে আনন্দই হবে।
জিয়ানলুইজি বুফোঁ: যখনই গড়াপেটা কেলেঙ্কারি ইতালি ফুটবলে আছড়ে পড়ে তখনই আমাদের কিছু না কিছু স্পেশ্যাল একটা ঘটে যায়। আসলে ওই সব কথাবার্তার পর ইতালীয়দের মধ্যে দেশের জার্সির প্রতি সম্মান আর দায়িত্বটা অনেক বেড়ে যায়। সেটাই আমাদের অন্য মাত্রায় পোঁছে দেয়। |