টুকরো খবর
স্নাতকোত্তরে ভর্তিতে নয়া প্রস্তাব রাজ্যের
স্নাতকোত্তর স্তরে ভর্তির ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়গুলির নিজের কোটা কমানোর প্রস্তাব দিল রাজ্যের উচ্চ শিক্ষা দফতর। নতুন প্রস্তাবে নিজের অধীনস্থ কলেজের ছাত্রছাত্রীদের ৬০ শতাংশ এবং অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের জন্য ৪০ শতাংশ সংরক্ষণের প্রস্তাব রাখা হল। বর্তমানে এই সংরক্ষণের হার যথাক্রমে ৯৫% এবং ৫% রয়েছে। বুধবার উচ্চ শিক্ষা দফতরের সচিব সতীশ তিওয়ারি বলেন, “ উচ্চ শিক্ষা সংসদের পরামর্শ ছিল বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে স্নাতকোত্তর স্তরে ভর্তির ক্ষেত্রে পঞ্চাশ শতাংশ সংরক্ষণ করা হোক। অর্থাৎ বিশ্ববিদ্যালয়গুলি নিজের অধীনস্থ কলেজের পঞ্চাশ শতাংশ এবং অন্য বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পঞ্চাশ শতাংশ ছাত্রছাত্রীদের ভর্তি নিক। তার ভিত্তিতেই আমরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলির কাছে এই নতুন প্রস্তাব রেখেছি। এবার বিশ্ববিদ্যালয়গুলি সিদ্ধান্ত নেবে।” কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সুরঞ্জন দাস বলেন, “আমাদের কাছে এখনও প্রস্তাব এসে পৌঁছায়নি। এলে বিবেচনা করে দেখব।” রবীন্দ্রভারতীর উপাচার্য চিন্ময় গুহ বলেন, “আমার কাছে এই প্রস্তাব এসে পৌঁছায়নি। আগের উচ্চ শিক্ষা সংসদের প্রস্তাবটি জানতাম। এই প্রস্তাব এসে পৌঁছাক, আমরা দেখব কী করা যায়।”

একাদশ শ্রেণিতে আসন বাড়ছে
একাদশ শ্রেণীতে ভর্তির ক্ষেত্রে ২০% আসন বাড়ানোর নির্দেশিকা দিল উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ। বুধবার উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের সভাপতি মুক্তিনাথ চট্টোপাধ্যায় বলেন, “এবারেও মাধ্যমিকের হার বেশি থাকায় অধিকাংশ স্কুল থেকেই আসন বাড়ানোর অনুরোধ এসেছিল। আমরা সরকারের কাছে পাঠাই বিবেচনার জন্য। সরকার বলার পরেই স্কুলগুলিকে নির্দেশিকা পাঠিয়েছি।” তবে, যেসব স্কুলের পরিকাঠামো রয়েছে এবং যথা সংখ্যক শিক্ষক রয়েছেন, তারাই আসন বাড়াতে পারবেন বলে জানান তিনি।

বসুমতী নিয়ে জবাব পার্থের
বসুমতী পত্রিকাকে ফের স্বমহিমায় প্রকাশ করার জন্য সবরকম চেষ্টা চালাচ্ছে রাজ্য সরকার। বিধানসভায় এ কথা জানান শিল্পমন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়ের প্রশ্নের উত্তরে তিনি জানান, বসুমতী প্রকাশে রাজ্য প্রকল্প গ্রহণ করেছে।

তিনটি দুর্ঘটনা, মৃত ৫
তিনটি পৃথক দুঘর্টনায় মৃত্যু হল পাঁচ জনের। জখম আরও পাঁচ। পুলিশ জানায়, বুধবার সকালে হরিদেবপুরে একটি মালবোঝাই গাড়ি নিরুপমা মাল (১৬) নামে এক কিশোরীকে ধাক্কা মারে। ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। দুপুরে বেলঘরিয়ার আর এন টেগোর রোডে স্কুলবাসের চাকায় পিষ্ট হন নবীন মান্না (৭৭) নামে এক বৃদ্ধ। অন্য দিকে, মঙ্গলবার রাতে বারুইপুর-ক্যানিং রোডের কুরালিতে মিনিডর-দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় তিন ব্যক্তির। মৃতদের নাম হরিদাস দাস (৫০), বিষ্ণু দাস (৫৫) ও মিলন চক্রবর্তী (২৩)।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.