মারুতিতে মিশছে সুজুকি পাওয়ারট্রেন |
ক্রমবর্ধমান ডিজেল গাড়ির চাহিদার সঙ্গে পাল্লা দিতে আরও এক ধাপ এগোল দেশের বৃহত্তম সংস্থা মারুতি-সুজুকি। ডিজেল ইঞ্জিন প্রস্তুতকারক সংস্থা সুজুকি পাওয়ারট্রেন এ বার মিশছে মারুতি-সুজুকি-র সঙ্গে। মঙ্গলবার মারুতির পরিচালন পর্ষদ এতে সায় দিয়েছে। সংস্থার আশা, ডিসেম্বরের মধ্যেই গোটা প্রক্রিয়া শেষ হবে। মারুতির বক্তব্য, ডিজেল ইঞ্জিন তৈরির পুরো ব্যবস্থা একটি পরিচালন সংস্থার অধীনে এলে যেমন আর্থিক ভাবে সুবিধা হবে, তেমনই সব কিছুর নিয়ন্ত্রণ সহজতর হবে। দক্ষ হবে ডিজেল ইঞ্জিন তৈরি ও সরবরাহ ব্যবস্থাও। ফলে ডিজেল গাড়ির বাজার ধরতে সুবিধা হবে সংস্থার। তবে মারুতির দাবি, দুই সংস্থা মিশলেও কর্মী কমানোর পরিকল্পনা নেই। প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হবে শেয়ার হস্তান্তরের মাধ্যমে। সুজুকি মোটর কর্পোরেশনের শাখা সুজুকি পাওয়ারট্রেন মারুতি-সুজুকিকে ডিজেল ইঞ্জিন ও ট্রান্সমিশন তৈরি করে সরবরাহ করে। পেট্রোলের দাম বাড়ার পরে ডিজেল গাড়ির চাহিদা বাড়ছে। কিন্তু গাড়ি সংস্থাগুলির ডিজেল ইঞ্জিন তৈরির পরিকাঠামো সে ভাবে না-থাকায় সমস্যা হচ্ছে। এই অবস্থায় সুজুকি পাওয়ারট্রেনের কাছে ডিজেল ইঞ্জিন তৈরির বরাত বাড়ানোর পাশাপাশি ফিয়াটের সঙ্গে জোটও বেঁধেছে মারুতি। ফিয়াট তাদের বার্ষিক এক লক্ষ ডিজেল ইঞ্জিন দেবে।
|
ত্রিপুরা সীমান্তের ও পারে বাংলাদেশে সি অ্যান্ড এফ এজেন্ট ও ট্রাক শ্রমিক সমিতির বিরোধের জেরে গত কয়েক দিন ধরে আখাউড়া সীমান্তে বন্ধ রয়েছে আমদানি-রফতানি বাণিজ্য। রবিবার সকাল থেকে আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ভারী পণ্য আমদানি-রফতানি স্তব্ধ হয়ে যায়। শুধু ২০ টন মাছ এ-পারে আসে। ওয়াকিবহাল সূত্রে জানা গিয়েছে, আখাউড়া স্থলবন্দরে পণ্য বোঝাই পার্কিং-কে কেন্দ্র করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ট্রাক সমিতির সঙ্গে সি অ্যান্ড এফ এজেন্টদের বিরোধ বেধেছে। |