|
|
|
|
|
|
|
নানা রকম... |
|
ভোলেনি কেউ
আশিস চট্টোপাধ্যায় |
|
প্রায় সাত বছর বন্ধ থাকার পর প্রদীপকুমার ঘোষের প্রচেষ্টায় শিশু সঙ্গীত সম্মেলন আবার শুরু হল। এক ঝাঁক শিশু শিল্পীর নাচ-গান-বাজনায় সন্ধ্যাটি মনোরম হয়ে উঠেছিল। আসর বসেছিল উত্তর কলকাতার খেলাত ভবনে। খুদে শিল্পীদের উৎসাহ দিতে ও আশীর্বাদ জানাতে উপস্থিত ছিলেন প্রবীণা গায়িকা যূথিকা রায়, প্রাক্তন রাজ্যপাল শ্যামলকুমার সেন। প্রদীপ প্রজ্বলন করে সম্মেলনের শুভারম্ভ করে দেন যূথিকা রায়। প্রত্যেকে তাঁদের ভাষণে সম্মেলন প্রতিষ্ঠাতা সুনীলকৃষ্ণ ঘোষকে স্মরণ করেন। প্রাক্তনী স্বাগতালক্ষ্মী দাশগুপ্তকে সংবর্ধনা জানানো হয় সম্মেলনের তরফ থেকে। রাজরূপা দেবের পরিচালনায় সমবেত রবীন্দ্রনৃত্য দিয়ে সঙ্গীতানুষ্ঠানের সূচনা। এর পর দীর্ঘ অনুষ্ঠানে প্রায় পঁচিশ জন শিল্পী যোগদান করেন। উল্লেখযোগ্য কয়েকটি নাম জয়িতা চক্রবর্তী (খেয়াল), মীর আফরিন রানা (ঠুমরি), সৃজনী বন্দ্যোপাধ্যায় (সেতার), অনামিকা রায় (কত্থক) ও সায়ন্তী চৌধুরী (রবীন্দ্রসঙ্গীত)।
|
কী রাগিণী বাজালে |
সম্প্রতি আইসিসিআর হলে অনুষ্ঠিত হল সবিতা কলাসঙ্গম নিবেদিত গীতি আলেখ্য ‘ইতি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর’। মৃণালিনী দেবীকে লেখা একটি কাল্পনিক চিঠিতে রবীন্দ্রনাথ তাঁর জীবনের নানা তথ্য জানিয়েছেন। সঙ্গে পর্দায় ভেসে উঠেছে নানা দুষ্প্রাপ্য ছবি। এই আলেখ্যটি পরিকল্পনায় ছিলেন শুভ্রজোতি বন্দ্যোপাধ্যায়।
গানে ছিলেন তনুশ্রী বন্দ্যোপাধ্যায় ও সুব্রত মুখোপাধ্যায়। তনুশ্রীর কণ্ঠে ‘কী রাগিণী বাজালে’, ‘আমি কেবলই স্বপন’ প্রভৃতি পনেরোটি গান প্রশংসনীয়। সুব্রত মুখোপাধ্যায়ও ভাল গেয়েছেন ‘তুমি সন্ধ্যার মেঘমালা’, ‘ভাল যদি বাস সখী’ ইত্যাদি গান। ভাষ্যপাঠে ছিলেন সায়ন বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর কণ্ঠে রবীন্দ্রনাথের চিঠি পাঠ এক অন্য মাত্রা পায়। মনীষা ভট্টাচার্য শোনালেন ‘মনে পড়ে’, ‘নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ’ প্রভৃতি।
|
শুনতে হলে |
|
কবিতা উৎসব:
শক্তি
চট্টোপাধ্যায়, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়,
সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়,
ব্রততী বন্দ্যোপাধ্যায় প্রমুখ। ইউ ডি। |
|
কবীর সুমন ৬৩: আধুনিক বাংলা
গান।
এই সংকলনে রয়েছে ১৫টি
গান। সিডি। ইউ ডি থেকে প্রকাশিত। |
|
মণিহার: নীলা মজুমদারের
কণ্ঠে রবীন্দ্রসঙ্গীত। ৮টি গানের
সিডি। গাথানি থেকে প্রকাশিত। |
|
|
|
|
|
|