আসানসোল হাসপাতালে বিক্ষোভ চিকিৎসকদের |
হাসপাতালে ঢুকে ভাঙচুর ও চিকিৎসকদের নিগ্রহে জড়িতদের গ্রেফতার ও হাসপাতাল চত্বরে পুলিশ ক্যাম্প বসানোর দাবিতে শনিবার আসানসোল মহকুমা হাসপাতালে সুপারের ঘরের সামনে বিক্ষোভ দেখালেন চিকিৎসকরা। এ দিন দুপুরে সহকারি মুখ্য স্বাস্থ্য অধিকর্তা দিলীপ মণ্ডল সুপারের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন। সেই সময়েই চিকিৎসকরা বিক্ষোভ দেখান। হাসপাতাল সুপার জানান, বিক্ষোভ চলাকালীন পুলিশ কমিশনার অজয় নন্দা তাঁকে টেলিফোনে জানান, এ বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সেই মর্মে লিখিতভাবে সুপারের তরফে চিকিৎসকদের আশ্বাস দেওয়া হলে বিক্ষোভ ওঠে। বুধবার বিকেলে আসানসোলের সেন র্যালে মোড়ের কাছে ২ নম্বর জাতীয় সড়কে আসানসোলগামী একটি মিনিবাসের সঙ্গে কলকাতা থেকে ধানবাদগামী একটি ট্রাকের সংঘর্ষ হয়। ঘটনায় চারজনের মৃত্যু হয়। আহত ২৫ জনকে আসানসোল হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। এর পর,আহতদের চিকিৎসা ঠিকমতো হচ্ছে না বলে কিছু ব্যক্তি হাসপাতালে ভাঙচুর চালান। চিকিৎসকদেরও মারধর করা হয়। চিকিৎসকরা জানান, ওই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার করেনি পুলিশ। তাঁদের দাবি, দোষীদের দ্রুত গ্রেফতার করতে হবে। হাসপাতাল চত্বরে পুলিশ ক্যাম্পের ব্যবস্থা করতে হবে। দিলীপবাবু এদিন বলেন, “প্রশাসনের সঙ্গে কথা হয়েছে। তাঁরা প্রয়োজনীয় কাজ করছেন।”
|
ডাক্তার-নার্স নেই, বিক্ষোভ গোদাপিয়াশাল স্বাস্থ্যকেন্দ্রে |
হাত কেটে যাওয়ায় প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে এসেছিলেন এক যুবক। এসে দেখেন, হাসপাতাল খোলা। কিন্তু এক জনও চিকিৎসক বা নার্স নেই। নেই কোনও কর্মীও। এই ঘটনার জেরে রবিবার দুপুরে গ্রামবাসীরা বিক্ষোভ দেখালেন শালবনির গোদাপিয়াশাল প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে। শালবনি এলাকারই গোবরু গ্রামে বাড়ি বছর ৩৭-এর যুবক বুলু সামন্তের। হাত কেটে যাওয়ার রবিবার সকালে গোদাপিয়াশাল স্বাস্থ্যকেন্দ্রে আসেন তিনি। হাসপাতাল খোলা থাকলেও চিকিৎসক, নার্স বা কর্মীদের কাউকেই পাননি। পাশেই স্বাস্থ্যকেন্দ্রের আবাসন। শেষে সেখান থেকে এক কর্মীকে ডেকে আনা হয়। পরে আরও দু’জন কর্মী আসেন। কিন্তু চিকিৎসক, নার্সরা সব কোথায় কিন্তু চিকিৎসক বা নার্সের দেখা মেলেনি। এর পরেই বেলা ১টা নাগাদ স্বাস্থ্যকেন্দ্রে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন গ্রামবাসীরা। তাঁদের অভিযোগ, এই স্বাস্থ্যকেন্দ্রে চিকিৎসক ও নার্সরা অনিয়মতি। পাশেই আবাসন হলেও কেউ থাকেন না। ফলে, এলাকার মানুষ স্বাস্থ্য-পরিষেবা থেকে বঞ্চিত হন। ঘটনার কথা না জানলেও পশ্চিম মেদিনীপুরের জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক সবিতেন্দ্র পাত্র বলেন, “চিকিৎসক বা নার্স না থাকার কথা নয়। খোঁজখবর নিয়ে পদক্ষেপ করা হবে।”
|
স্বাস্থ্যকেন্দ্রে বিক্ষোভ |
হাত কেটে যাওয়ায় প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে এসেছিলেন এক যুবক। দেখেন, হাসপাতাল খোলা। কিন্তু এক জনও চিকিৎসক বা নার্স নেই। নেই কোনও কর্মীও। এই ঘটনার জেরে রবিবার দুপুরে গ্রামবাসীরা বিক্ষোভ দেখালেন শালবনির গোদাপিয়াশাল প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে। স্থানীয় গোবরু গ্রামে বাড়ি বছর ৩৭-এর যুবক বুলু সামন্তের। হাত কেটে যাওয়ার রবিবার সকালে গোদাপিয়াশাল স্বাস্থ্যকেন্দ্রে আসেন তিনি। হাসপাতাল খোলা থাকলেও চিকিৎসক, নার্স বা কর্মীদের কাউকেই পাননি। পাশেই স্বাস্থ্যকেন্দ্রের আবাসন। শেষে সেখান থেকে এক কর্মীকে ডেকে আনা হয়। পরে আরও দু’জন কর্মী আসেন। কিন্তু চিকিৎসক বা নার্সের দেখা মেলেনি। এর পরেই বেলা ১টা নাগাদ স্বাস্থ্যকেন্দ্রে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন গ্রামবাসীরা। তাঁদের অভিযোগ, এই স্বাস্থ্যকেন্দ্রে চিকিৎসক ও নার্সরা অনিয়মতি। পাশেই আবাসন হলেও কেউ থাকেন না। ফলে, এলাকার মানুষ স্বাস্থ্য-পরিষেবা থেকে বঞ্চিত হন। পশ্চিম মেদিনীপুরের মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক সবিতেন্দ্র পাত্র বলেন, “চিকিৎসক বা নার্স না থাকার কথা নয়। খোঁজখবর নিয়ে পদক্ষেপ করা হবে।”
|
‘ইয়ুথ হস্টেলস্ অ্যাসোসিয়েশন অফ ইন্ডিয়া’-র পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা শাখার উদ্যোগে ও ‘পশ্চিমবঙ্গ বিজ্ঞান মঞ্চে’র সহযোগিতায় রবিবার মেদিনীপুর শহরের ভুঁইয়া-পাড়ায় এক স্বাস্থ্যপরীক্ষা শিবিরের আয়োজন করা হয়। ইয়ুথ হস্টেল্স অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষে অসীম মুখোপাধ্যায় জানান, শিবিরে কিংশুক বসু, বি বি মণ্ডল, ঋতুপর্ণ টুডু, পিকাসো চৌধুরী প্রমুখ চিকিৎসক প্রায় ২৫০ জনের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করেন। শিবির থেকে প্রয়োজনীয় ওষুধও বিতরণ করা হয়।
|
নিকোরেট আনল তামাকের নেশা ছাড়ার সুযোগ। ‘জাতীয় তামাক প্রতিরোধ লাইন-১৮০০ ২২৭৭৮৭’ চালু করল তামাক ছাড়তে ব্যবহার্য পণ্য প্রস্তুতকারক এই সংস্থা। নেশা থেকে নিষ্কৃতি পেতে এই নম্বরে সকাল ৯টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত নিখরচায় ফোন করে যে কোনও ভাষায় প্রশ্ন করা যাবে। নেশার চরিত্র ও মাত্রা অনুযায়ী তা ছাড়ার পথ বাতলানোর পাশাপাশি ১২ সপ্তাহ ধরে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে চিকিৎসা, পরামর্শ-সহ লক্ষ্যে পৌঁছতে সাহায্য করবেন উপদেষ্টারা। |