পাহাড়ি রাস্তায় গাড়ি দাঁড় করিয়ে খুকরি দিয়ে কাচ ভেঙে দম্পতির টাকা, গয়না, মোবাইল নিয়েছে একদল দুষ্কৃতী। বুধবার রাত ৯টা নাগাদ সেবকের করোনেশন সেতু লাগোয়া মংপং এলাকায়। এলাকাটি কালিম্পং থানার রিয়াং ফাঁড়ির অধীন। ঘটনার পরে ব্যবসায়ী মংপং ‘চেক পোস্টে’ অভিযোগ জানালে রাতেই মালবাজার থানার পুলিশ তল্লাশি চালিয়ে ডামডিম চা বাগান এলাকা থেকে মণীশ ডার্নেল নামে এক যুবককে গ্রেফতার করেছে।
|
জলপাইগুড়ির বহু স্কুল গরমের ছুটি এগিয়ে না আনায় অভিভাভক মহলে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। অভিযোগ, রাজ্য জুড়ে চলতে থাকা প্রচণ্ড গরমের জন্য মুখ্যমন্ত্রী স্কুলগুলিতে গরমের ছুটি দেওয়ার নির্দেশ দেন। তার পরেও জেলার কিছু স্কুল তা মানছেন না। জলপাইগুড়ি জেলা স্কুল পরিদর্শক নারায়ণ চন্দ্র সরকার বলেন, “সরকারি নির্দেশ পাঠানোর পরেও অধিকাংশ স্কুল খোলা রয়েছে বলে খবর পেয়েছি। রিপোর্ট তৈরি করে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানোর চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে।” আবহাওয়া দফতর সূত্রের খবর, জলপাইগুড়ি জেলায় তাপমাত্রা ছিল গড়ে ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াল। এই গরমে অনেকেই স্কুল গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়ছে বলে অভিভাবকেরা জানাচ্ছেন। উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের আবহাওয়া বিভাগের প্রধান সুবীর সরকার বলেন, “বর্তমানে তাপমাত্রা বেশি থাকলেও জুন-জুলাই মাসে মনসুন শুরু হলে তাপমাত্রা অনেকটাই কমে যাবে।”
|
• নির্ভয়ে ভোট দিন। ভোটের দিন পাশেই থাকব। ধূপগুড়ির বাসিন্দাদের আশ্বাস দিচ্ছেন উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী গৌতম দেব। পুরসভায় দলকে জেতানোর মূল দায়িত্ব গৌতমবাবুর উপরেই রয়েছে। মন্ত্রী বলে কথা, দলের পাশাপাশি ভোটের দিন শহরে শান্তিশৃঙ্খলা যাতে বজায় থাকে তার দায়িত্বও আছে বৈকি। সেই কারণেই প্রতিটি জনসভায় বারবার গৌতমবাবু বলছেন, “ধূপগুড়িবাসীকে বলছি, কোনও রকম প্ররোচনায় পা দেবেন না। কোনও ভয়ভীতির কাছে মাথা নত না করে নির্ভয়ে ভোট দিন।”
• ধূপগুড়ি সুপার মার্কেট চত্বর। বেড়া দরমার একটি হোটেল। তবে সপ্তাহ দুয়েক ধরে হোটেলে ভাত-ডাল-মাছের দেখা নেই। শুধু চিড়ে আর দই। হোটেল মালিক জানালেন, ভোটের প্রচার পুরোদমে চলছে। সব দলের কর্মীরাই সকাল থেকে ছুটোছুটি করছে। একবার না একবার সকলেই সুপার মার্কেট চত্বরে প্রচারে আসছেন। গরমে ঘেমে নেয়ে ক্লান্ত হয়ে ভোট প্রচারের কর্মীরা চিড়ে আর দই খেয়েই শরীর জুড়িয়ে নিতে পছন্দ করছেন। সেই কারণেই ভোটের বাজারে হোটেলে মাছ ভাতের থেকে চিড়ে দইয়ের আয়োজনই বেশি।
• কুমলাই নদীর পাড়ে ময়লা জমেছে, ডাম্পিং গ্রাউন্ড চাই। এই সমস্যার সমাধান সিপিএমের পুরবোর্ড করতে পারেনি অভিযোগ করে প্রচার চালাচ্ছে তৃণমূল। চার লাইনের ছন্দে ছড়া তৈরি করে বিলি করছে তৃণমূল। সঙ্গে ১৬টি ওয়ার্ডের প্রার্থীদের পরিচয় রয়েছে। জেলা যুব তৃণমূল সভাপতি সোমনাথ পাল ওই অভিনব প্রচার চালাচ্ছেন।
• ধূপগুড়ির ১৬ ওয়ার্ডে ৩৭ কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ হবে। পুলিশ এবং প্রশাসন সব কেন্দ্রকেই উত্তেজনা প্রবণ বলে চিহ্নিত করেছে। ভোটের দিন ধূপগুড়ি শহরকে ৬টি ভাগ করে আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করবে পুলিশ প্রশাসন। জেলার তিন জন ডিএসপি, দু জন এসডিপিও, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ধূপগুড়ি শহরে থাকবেন। |