| হরিণ, শজারুর মাংস আটক, পালাল বিক্রেতা |
| নিজস্ব সংবাদদাতা • গুয়াহাটি |
| ইটানগরে বাজার থেকে আটক মৃত হরিণ ও সজারু। ছবি অরুণাচল টাইমসের সৌজন্যে। |
বাজারে হানা দিয়ে প্রকাশ্যে বিক্রি হওয়া হরিণ ও শজারুর মাংস পুলিশ আটক করলেও, ধরতে পারল না বিক্রেতাকে। বহু চেষ্টাতেও অন্য দোকানদারদের কাছ থেকে ওই মাংস বিক্রেতার নাম-ঠিকানাও বের করতে পারেনি পুলিশ। ক্ষুব্ধ মুখ্যমন্ত্রী নাবম টুকি অবিলম্বে ঘটনার তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। দোষী বনরক্ষীদের শাস্তির নির্দেশ দেন তিনি। ঘটনার জেরে ইতিমধ্যেই ইটানগরের আশপাশের ডিএফও ও রেঞ্জারদের শো-কজ নোটিশ ধরানো হয়েছে। গত কয়েকদিন ধরেই ইটানগরের আশপাশের বাজারে বিকোচ্ছিল বন্য পশুর মাংস। গত কাল বনকর্তারা গঙ্গা বাজারে হানা দেন। দেখা যায় একটি বড় বরফের বাক্সে ১টি বার্কিং হরিণ ও ৮টি শজারু রাখা আছে। পোমা অরণ্য রেঞ্জের রেঞ্জার জি ডোকে জানান, মঙ্গলবারও একই ধরণের হরিণ ও খালিজ পায়রার দেহ বাজার থেকে উদ্ধার করা হয়েছিল। তখনও বিক্রেতা পালায়। গত কাল পুলিশ, সিআরপি, রিজার্ভ ব্যাটালিয়নের জওয়ানরা মিলেও বিক্রেতার সন্ধান পাননি। মাংস বিক্রেতাকে বাঁচাতে বাকি দোকানদাররা যে ভাবে এককাট্টা হয়েছেন তার নিন্দা করে বনকর্তারা বলেন, “আমাদের একক চেষ্টায় বন্যপ্রাণী বাঁচানো সম্ভব নয়। বাজার কমিটিকে সজাগ থাকতে হবে। যাঁরা এত দাম দিয়ে মাংস কিনছেন তাঁরা ধনী ও শিক্ষিত। তাঁরা কী ভাবে এ কাজের অংশীদার হন?”
|
ইউক্রেনের চিড়িয়াখানায়। ছবি: রয়টার্স
|
|
| নিজস্ব সংবাদদাতা • আসানসোল |
বেশ কয়েক দিন ধরে ষাঁড়ের উপদ্রবে জেরবার আসানসোল বাজার এলাকার বাসিন্দারা। ওই এলাকার দুই কাউন্সিলর শিউপ্রসাদ বর্মন ও উমা সরাক পুরসভার কাছে ব্যবস্থা নেওয়ার আবেদনও জানিয়েছিলেন। অবশেষে বৃহস্পতিবার ওই ষাঁড়টিকে ইঞ্জেকশন দিয়ে ঘুম পাড়িয়ে গাড়িতে তুলে নির্বাসনে পাঠানোর ব্যবস্থা করেছে আসানসোল পুর কর্তৃপক্ষ। আসানসোলের মেয়র তাপস বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, বন দফতর, পুরসভা ও দমকলের কর্মীরা যৌথ ভাবে ষাঁড়টিকে পাকড়াও করে শহরের বাইরে পাঠিয়ে দিয়েছেন।
|
গরমে পুকুরের জলে। ছবি: প্রদীপ মাহাতো। |
|
