মহম্মদবাজারের চৌবাট্টা গ্রামে বৃহস্পতিবার দুপুরে ভস্মীভূত হয়ে গেল ১৫টি মাটির বাড়ি। তবে কী ভাবে আগুন লাগল তা জানা যায়নি। স্থানীয় বাসিন্দা রাসমণি সোরেন, সোমা হাঁসদা, দেবু সোরেনরা বলেন, “যে সময় আগুন লাগে আমরা কেউ বাড়িতে ছিলাম না। আগুন লাগার খবর পেয়ে ফিরে দেখি বাড়ি সব জ্বলছে। এখন কোথায় যাব বুঝতে পারছি না।” গণপুর পঞ্চায়েতের প্রধান শুভ্রাংশু চৌধুরী বলেন, “আগুন লাগার ঘণ্টা দেড়েক পরে রামপুরহাট থেকে ১টি ইঞ্জিন, পরে সিউড়ি থেকে আরও ২টি ইঞ্জিন আসে। দমকল আসতে দেরি হচ্ছে দেখে পাথরখাদান এলাকার একটি জলের ট্যাঙ্ক এনে আগুন নেভানোর চেষ্টা করা হয়।” তিনি জানান, ক্ষতিগ্রস্তদের রাতে খিচুড়ি খাওয়ানো হয়। ত্রিপল ও জামাকাপড়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে। সকালে সুকনো খাবার ও অন্যান্য সাহায্যের ব্যবস্থা করা হবে।” বিডিও সুদীপ্ত দাস বলেন, “সরকারি ভাবে যে সব সুবিধা দেওয়া দরকার সবই দেওয়া হবে।”
|
রামপুরহাট পুরসভার ধূলাডাঙা রোডের উপর পুরসভার মার্কেট কমপ্লেক্স সংলগ্ন এলাকায় বৃহস্পতিবার দুপুরে একটি বৃদ্ধাশ্রমের শিলান্যাস করলেন সাংসদ শতাব্দী রায়। উপস্থিত ছিলেন রামপুরহাটের বিধায়ক তৃণমূলের আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়। রামপুরহাট বিদ্যাসাগর প্রবীণ সভার সম্পাদক অধীর বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “বৃদ্ধাশ্রম গড়ার জন্য বিধায়ক ১ লক্ষ টাকা দিয়েছেন। এ ছাড়া ৫০ হাজার টাকা দিয়েছেন প্রবীণ সভার সদস্য দিব্যেন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়। আপাতত প্রবীণদের বসার জন্য একটি অফিস ঘর তৈরি হবে।”
|
শ্বশুরবাড়ি থেকে এক বধূর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার করল পুলিশ। মৃতের নাম নয়নতারা চৌধুরী (২৯)। পুলিশ জানায়, বুধবার ভীর রাতে দুবরাজপুর থানা এলাকার মেটেলা গ্রাম থেকে ওই দেহটি উদ্ধার করা হয়েছে। ওই বধূর দাদা বাবন ঘোষের দাবি, তাঁর বোনকে মেরে ঝুলিয়ে দিয়েছে তার শ্বশুরবাড়ির লোকেরা। এই মর্মে তিনি দুবরাজপুর থানায় ভগ্নিপতি যুদ্ধপতি চৌধুরী-সহ শ্বশুরবাড়ির অন্যান্য আত্মীয়দের বিরুদ্ধে বোন নয়নতারাকে খুন করার অভিযোগ দায়ের করেন। পুলিশ জানায়, অভিযুক্তরা পলাতক। |