|
|
|
|
পুরভোটে নজরবন্দি হলদিয়া
|
ওয়ার্ড ১৮ |
রামগোপালচক, রায়রাঙাচক ও রঘুনাথচক নিয়ে এই ওয়ার্ড। এ বার ভোটার ৪৪৮৫।
বুথ ৬টি। তফসিলি সংরক্ষিত আসন। |
রাস্তা কেমন |
রায়রাঙাচক দক্ষিণ, রঘুনাথচকের অধিকাংশ রাস্তাই মোরামের। মূল রাস্তা শুধু পাকা ঢালাই। |
জলের হাল |
বনবিভাগের উদ্যোগে এলাকায় কিছু টাইমকল বসেছে। তবে, তা পর্যাপ্ত নয়। জলকষ্ট রয়েছে। |
পথবাতি |
মূল রাস্তা ছাড়া কোথাও পথবাতি নেই। বালুঘাটা-ব্রজলালচকের পিচ রাস্তায় পথবাতি রয়েছে। |
নিকাশি |
ঢালাই রাস্তা যেখানে রয়েছে সেখানে নর্দমা আছে। অন্যত্র বেহাল নিকাশি। |
সাফাই |
সাফাইকর্মীদের দেখা যায় না বিশেষ। কাঁচা নর্দমায় জল জমে দুর্গন্ধ ছড়ায়। |
বিশেষ চাহিদা |
পর্যাপ্ত পানীয় জলের
সরবরাহই মূল চাহিদা। |
নাগরিকের চোখে |
এতদিন ভোট দিয়েও পুরসভার কাছ থেকে কিছু পাইনি।
মনোরঞ্জন বেরা, অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক। |
কাউন্সিলর বলেন |
যা করণীয়, করেছি। কিছু চাহিদা রয়েছে। আগামীদিনে সেটাও পূরণ হবে।
গৌরী আদক, সিপিআই। |
বিরোধী মত |
গ্রামের থেকেও নিকৃষ্ট এই ওয়ার্ড। কিছুই করেনি বামবোর্ড আর তাদের কাউন্সিলর।
তুষার মণ্ডল, তৃণমূল। |
|
|
ওয়ার্ড ১৯ |
বারঘাষিপুর, ভবানীপুর (দক্ষিণ), নিবেদিতা কলোনি, রঘুনাথচক (উত্তর) নিয়ে ওয়ার্ড। ভোটার ৩৮৯৮। বুথ ৪টি। মহিলা সংরক্ষিত আসন। |
রাস্তা কেমন |
বারঘাষিপুরের অধিকাংশ রাস্তাই মোরামের। ভিতরের দিকে রাস্তা কাঁচা। |
জলের হাল |
নিবেদিতা কলোনি, বারঘাষিপুরের কিছু এলাকায় জলের সংযোগ পৌঁছেছে। সুতোর মতো জল পড়ে। |
পথবাতি |
জেল থেকে স্টেডিয়ামের রাস্তা ও বারঘাষিপুরের কিছু এলাকায় পথবাতি রয়েছে। অন্যত্র অন্ধকার। |
নিকাশি |
কলোনি এলাকায় নর্দমা থাকলেও বেহাল নিকাশি। মিলনের কাছে রাস্তায় জল জমে। |
সাফাই |
মাঝমধ্যে সাফাই কর্মীরা আসে। কিন্তু নিকাশি বেহাল হওয়ায় দূষণ সমস্যা রয়েই যায়। |
বিশেষ চাহিদা |
নিকাশির উন্নয়ন ও
পানীয় জল সরবরাহ। |
নাগরিকের চোখে |
পানীয় জল ও নিকাশির সমস্যা রয়েছে। সার্বিক উন্নয়ন চাই আমরা।
বিল্ব বেরা, প্রাক্তন বন্দরকর্মী। |
কাউন্সিলর বলেন |
কাউন্সিলরকে পাওয়া যায়নি। সিপিএম প্রার্থী নমিতা ভুঁইয়া প্রামাণিকের দাবি এলাকায় যথেষ্ট উন্নয়ন হয়েছে। |
বিরোধী মত |
প্রোমোটারিতে ব্যস্ত কাউন্সিলর। দল থেকে বহিষ্কৃত হওয়ায় পরিস্থিতি আরও খারাপ।
দুর্গা মান্না, তৃণমূল। |
|
|
ওয়ার্ড ২০ |
ক্ষুদিরামনগর কলোনি ও হাতিবেড়্যা
নিয়ে ২০ নম্বর ওয়ার্ড। এ বার মোট
ভোটার সংখ্যা ২৮৯৪। বুথ ৩টি। |
রাস্তা কেমন |
ক্ষুদিরামনগরে ঢালাই রাস্তা। মূল রাস্তা পিচের। ভিতর দিকে অবশ্য অধিকাংশ রাস্তা মোরামের। |
জলের হাল |
কলোনি এলাকায় টাইমকলের সংযোগ পৌঁছেছে। অন্যত্র টিউবওয়েল, যা প্রায়ই খারাপ হয়ে যায়। |
পথবাতি |
হাতিবেড়্যায় কোথাও পথবাতি নেই। ক্ষুদিরামনগরে থাকলেও রক্ষণাবেক্ষণ হয় না। |
নিকাশি |
অধিকাংশ এলাকায় নর্দমা নেই। বাড়ির জল জমে নিচু জমিতে। এইচআইটি-র পশ্চিমে কাঁচা নর্দমা। |
সাফাই |
সাফাইকর্মী প্রয়োজনের তুলনায় কম। কলোনির ভিতরে জঞ্জাল জমে থাকে। |
বিশেষ চাহিদা |
পাকা রাস্তা তৈরি ও
পানীয় জল সরবরাহ। |
নাগরিকের চোখে |
জল, পথবাতি-সহ এলাকার অনেক চাহিদাই পূরণ হয়নি।
গৌরাঙ্গ শাসমল, অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক। |
কাউন্সিলর বলেন |
জলের চাহিদা পূরণ করতে গিয়ে পথবাতির সমস্যা রয়ে গিয়েছে।
বিকাশ জানা, সিপিএম। |
বিরোধী মত |
যারা এলাকার দায়িত্বে ছিল, তারা মানুষের চাহিদা পূরণ করতে পারেনি।
তপন আদক, তৃণমূল। |
|
তথ্য: দেবমাল্য বাগচি |
|
|
|
|
|