জিটি রোড মেরামত করা খুবই দরকার |
হুগলি জেলার মধ্যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও ব্যস্ততম রাস্তা হল জিটি রোড। কলকাতা ও বর্ধমানের সঙ্গে যোগাযোগের নির্ভরযোগ্য রাস্তা হিসাবে জিটি রোড পাণ্ডুয়া ও মগরার মানুষের কাছে খুবই জরুরি। কিন্তু দিন দিন রাস্তাটির অবস্থা খারাপ হচ্ছে। মাঝে মাঝে বড় বড় গর্ত। যাতায়াত করতে হিমসিম খেতে হয় যাত্রীদের। সময়ও লাগে অনেক বেশি। দুঘর্টনার আশঙ্কা বাড়ে। বিশেষত, পাণ্ডুয়ার নিয়ালা, বোসো, খন্যান হাটতলা, বার খন্যান, হোয়েড়া, গৌয়া, চাঁপারুই, পীরতলা, মগরা প্রভৃতি জায়গায় রাস্তা কার্যত যান চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। পণ্যবাহী লরি, ট্রাকের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। আরও খারাপ হচ্ছে রাস্তা। রাস্তাটি সারানোর জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ দ্রুত নজর দিন।
মহম্মদ সামিম। পূর্ব খন্যান, হুগলি।
|
ভদ্রেশ্বরে রাস্তা সারানো হোক |
ভদ্রেশ্বর স্টেশন যাওয়ার যতগুলি রাস্তা আছে, তারমধ্যে কেজিআরএস একটি গুরুত্বপূর্ণ ও ব্যস্ত রাস্তা। ভদ্রেশ্বর থেকে বৈদ্যবাটি রুটের অটো এই পথ দিয়ে যাতায়াত করে। কিন্তু রাস্তাটির বেশ কিছু জায়গায় পিচ উঠে খানাখন্দে ভরে গিয়েছে। একটু বৃষ্টিতেই যা জলে ভরে পরিস্থিতি জটিল হয়ে ওঠে। যানবাহন চলা তো দূরের কথা তখন হাঁটাচলা করাই দায়। এই রাস্তার বেশ কিছু অংশে ফুটপাথ হকারদের দখলে চলে যাওয়ার ফলেও পথচারীরা সমস্যায় পড়েন। বেশ কয়েক বছর আগে রাস্তা সংস্কার হয়েছিল। কিন্তু অবস্থা এখন ফের যে কে সেই। কর্তৃপক্ষ এই রাস্তাটি সংস্কারের ব্যাপারে নজর দিন।
কালীশঙ্কর মিত্র। পূর্বাচলপল্লি, ভদ্রেশ্বর।
|
প্রায় বিয়াল্লিশ বছর হয়ে গেল হাওড়া-শিয়াখালা মার্টিন রেল বন্ধ হয়ে গিয়েছে। ব্রডগেজ নির্মাণের প্রস্তাব থাকলেও কবে তা হবে, কেউ জানে না। এই এলাকার মানুষের যাতায়াতের একমাত্র উপায় সড়ক পরিবহণ। শিয়াখালার উপর দিয়ে একাধিক বাসরুট আছে। এলাকায় একটি বাস টার্মিনাস তৈরির প্রস্তাব নেওয়া হলেও সেটি এখনও তৈরি হয়ে ওঠেনি। পরিবর্তে প্রস্তাবিত ওই জমি জবরদখল হয়ে দোকান, বাড়ি তৈরি হয়ে গিয়েছে। এ দিকে, দিনের পর দিন যাত্রীসংখ্যা যেমন বাড়ছে, তেমনই বেড়েছে বাসের সংখ্যা। বাস টার্মিনাস এখানে খুবই জরুরি। এলাকার মানুষের দাবি মেনে দ্রুত সেটি তৈরি করা হোক।
বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায়। শিয়াখালা, হুগলি।
|
বেলুড় স্টেশনের ৫ নম্বর প্ল্যাটফর্মের পাশে নিসকো এবং গার্ডেনরিচ শিপ বিল্ডার্স কারখানার সামনে অনেকগুলি বড় বড় গাছ ধীরে ধীরে শুকিয়ে যাচ্ছে। মানুষ পশু-পাখি অসুস্থ হলে তার কারণ নির্ণয় করে চিকিৎসা হয়। অথচ, হাজার হাজার মানুষের চোখের সামনে গাছগুলির দশা দিনের পর দিন এমন হচ্ছে, কেউ নজর দিচ্ছে না। বন দফতর বিষয়টির দিকে নজর দিলে ভাল।
লক্ষ্মণ সাঁতরা। দাদপুর, হুগলি। |