টুকরো খবর |
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট যুবক হাসপাতালে
নিজস্ব সংবাদদাতা • মেদিনীপুর |
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে গুরুতর আহত হলেন এক যুবক। মঙ্গলবার দুপুরে মেদিনীপুর শহরের সেখপুরার ঘটনা। সানোয়ার কাজী নামে বছর বাইশের ওই যুবক মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। সেখপুরায় অশোক পাঠক নামে এক জনের বাড়িতে এ দিন জলের পাইপ লাইনের কাজ করছিলেন সানোয়ার। দো’তলার ছাদে কাজ চলছিল। পাশ দিয়েই গিয়েছে বিদ্যুতে তার। কাজ করার সময় কোনও ভাবে সেই তারের কাছাকাছি চলে আসেন সানোয়ার। বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়েই ছাদে পড়ে যান। মাথায় ও দেহের বিভিন্ন অংশ ঝলসে যায়। তাঁকে মেদিনীপুর মেডিক্যালে ভর্তি করা হয়। ক্ষুব্ধ বাসিন্দারা অশোকবাবুর বাড়িতে ঢুকে ভাঙচুর চালান। অশোকবাবুকে মারধর করা হয় বলেও অভিযোগ। স্থানীয়দের বক্তব্য, বাড়ির মালিকের অসর্তকার ফলেই এই ঘটনা। পাশ দিয়েই হাইভোল্টেজ বিদ্যুৎবাহী তার গিয়েছে। অথচ, সে দিকে নজর না দিয়েই শ্রমিকদের এনে কাজ করাচ্ছিলেন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় পুলিশ। আহত সানোয়ারের বাড়ি কোতয়ালি থানার অন্তর্গত হরিশপুরের বীরসিংহপুরে।
|
‘প্রতারক’ধৃত
নিজস্ব সংবাদদাতা • মেদিনীপুর |
চাকরি দেওয়ার নাম করে টাকা তোলার অভিযোগে এক যুবককে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। ধৃত বছর বত্রিশের সঞ্জয় পাত্র অবশ্য মঙ্গলবার মেদিনীপুর আদালতে জামিন পেয়ে যান। সোমবার পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা প্রাথমিক বিদ্যালয় সংসদের ক্যাম্পাস থেকে ওই যুবককে গ্রেফতার করা হয়। সংসদের কাছ থেকে অভিযোগ পেয়েই তাঁকে ধরে পুলিশ। পুলিশের দাবি, ওই যুবক চাকরির প্রতিশ্রুতি দিয়ে ‘ভুয়ো’ নানা কাগজপত্র দিতেন। বেকার যুবকদের কাছ থেকে টাকাও আদায় করতেন। আদালতে অবশ্য এমন কোনও নথিপত্র এ দিন পেশ করতে পারেনি পুলিশ। তাই দু’পক্ষের বক্তব্য শুনে আদালত জামিনের আবেদন মঞ্জুর করে। সঞ্জয়ের বাড়ি বিনপুরের শিরিষবনিতে।
|
মোগলমারিতে বরাদ্দ ৮০ লক্ষ
নিজস্ব সংবাদদাতা • দাঁতন |
মোগলমারি প্রত্মক্ষেত্র সংরক্ষণে ৫০ লক্ষ টাকা বরাদ্দ করল রাজ্য সরকার। পশ্চিম মেদিনীপুরের দাঁতনের ওই এলাকায় একটি সংগ্রহালয় তৈরির জন্য ৩০ লক্ষ টাকা বরাদ্দ হয়েছে। সম্প্রতি দাঁতনের বিডিও জ্যোতি ঘোষকে চিঠি দিয়ে বিষয়টি জানায় রাজ্য তথ্য ও সংস্কৃতি দফতরের প্রত্নতত্ত্ব ও সংগ্রহালয় অধিকার বিভাগ। ওই সংগ্রহালয়ের জন্য জমি দেখার পাশাপাশি সম্ভাব্য খরচও জানাতে বলা হয়েছে বিডিও-কে। সোমবার থেকে ষষ্ঠ পর্যায়ের দ্বিতীয় দফার খননকার্য শুরু হয়েছে মোগলমারিতে। এর আগে ১২-২৫ মার্চ প্রথম দফার খননকার্য চলেছিল। মোগলমারি খননকার্যের ডিরেক্টর তথা কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের প্রাক্তন বিভাগীয় প্রধান অশোক দত্ত বলেন, “প্রথম দফার খননকার্যে বৌদ্ধ বিহারটির মূল মন্দিরগৃহের বাইরের দেওয়ালে ১৪টি মূর্তি পাওয়া গিয়েছে। সাফল্য মেলায় বিশ্ববিদ্যালয় আরও খননকার্য চালানোর অনুমতি দিয়েছে । মন্দিরের বাইরের দেওয়ালে আরও মূর্তি পাওয়া যাবে বলে আশা।” |
|