কেউ পর্যটন ব্যবসায়ী। কেউ গাড়ির মালিক। আবার কেউ হোটেল, রেস্তোরা চালান। তরাই, ডুয়ার্স ও পাহাড়ে ‘বন্ধ মুক্ত পর্যটন’-এর পক্ষে একযোগে সওয়াল করলেন সকলে। মঙ্গলবার শিলিগুড়ির মিত্র সম্মিলনী হলে ইস্টার্ন হিমালয়ান ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুর অপারেটর অ্যাসোসিয়েশনের উদ্যোগে একটি কনভেনশন অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে ডুয়ার্সের গরুমারা, লাটাগুড়ি, বক্সা থেকে দার্জিলিং, কালিম্পং থেকে ১২২টি সংগঠনের প্রতিনিধিরা হাজির হন। তাঁরা ওই তিন এলাকায় একের পর এক বন্ধের চিত্র তুলে ধরে একযোগে আন্দোলনে নামার কথা ঘোষণা করেন। |
পর্যটন ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, একদিনের বন্ধে পর্যটন শিল্পে প্রায় ১৮ কোটি টাকা ক্ষতি হয়। তার প্রভাব অন্তত দশ দিন ধরে এলাকায় থাকে। সংগঠনের সভাপতি সম্রাট সান্যাল বলেন, “আমরা মনে করি পর্যটন শিল্প জরুরি পরিষেবার আওতায় পড়া উচিত। তা মাথায় রেখে বন্ধমুক্ত পর্যটনের পক্ষে সওয়াল করা হয়েছে। আমরা একযোগে এর পক্ষে আন্দোলন চালাব। আশা করি সমস্ত রাজনৈতিক দল আমাদের সঙ্গে সহমতপোষণ করবে।” পর্যটন ব্যবসায়ী তথা কনভেনশনের উদ্যোক্তা সংগঠনের চেয়ারম্যান রাজ বসু জানান, আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে তাঁরা একটি কমিটি গঠন করবেন।
|
ট্রাইয়ের সুপারিশ মানলে বাড়বে মোবাইল মাসুল, ফের হুঁশিয়ারি টেলিকম শিল্পের |
স্পেকট্রাম নিলামের প্রস্তাবিত দর নিয়ে ট্রাইয়ের সুপারিশ কার্যকর হলে আমজনতার কথা বলার খরচ দ্বিগুণ বাড়তে পারে বলে ফের কেন্দ্রকে হুঁশিয়ারি দিল দেশের মোবাইল পরিষেবা সংস্থাগুলি। মঙ্গলবার টেলিকম মন্ত্রী কপিল সিব্বল ও টেলিকম সচিব আর চন্দ্রশেখরের সঙ্গে বৈঠক করেন টেলিকম সংস্থাগুলির শীর্ষ কর্তারা। পরে ভারতী এয়ারটেলের সিইও সঞ্জয় কপূর বলেন, “স্পেকট্রাম নিয়ে ট্রাই প্রস্তাবিত দরে মোবাইলে কথা বলার খরচ মিনিটে ৩০ পয়সা বাড়বে।” ট্রাই জানিয়েছিল তা হবে মিনিটে দুই পয়সা।
পাশাপাশি, বিভিন্ন সংস্থার থেকে ৯০০ মেগাহার্ৎজের স্পেকট্রাম ফিরিয়ে নিয়ে, ফের তা নিলাম করা বা তাদের ১৮০০ মেগাহার্ৎজের স্পেকট্রাম দেওয়ার যে সুপারিশ ট্রাই করেছে, তা-ও বাস্তবসম্মত নয় বলে দাবি ওই সংস্থা কর্তাদের। টেলি শিল্পমহলের হিসেবে, স্পেকট্রাম ফেরাতে সংস্থাগুলির প্রায় ২৫ হাজার কোটি টাকার সম্পদ মুছে যাবে। আর ১৮০০ মেগাহার্ৎজের পরিকাঠামো গড়তে খরচ হবে ১ লক্ষ ২৫ হাজার টাকা। তাঁদের আশঙ্কা, এই বিপুল আর্থিক বোঝা শিল্পকে অন্ধকারে ঠেলে দেবে।
অন্য দিকে, ভারতে টেলিকম শিল্পে অনিশ্চয়তার জেরে টেলিনরের লগ্নি ধরে রাখা নিয়েও সংশয় দেখা দিয়েছে। কারণ তাৎপর্যপূর্ণ ভাবে এই প্রথম অর্থবর্ষের পূর্বাভাস থেকে ভারতের ব্যবসাকে বাদ রেখেছে তারা। প্রথম ত্রৈমাসিকে সংস্থার মুনাফা ৮০% কমেছে। ভারতের ব্যবসা থেকে প্রায় ৬.৮২ কোটি ডলারের অঙ্ক মুছে যাওয়া এর কারণ মনে করা হচ্ছে।
|
বিদ্যুৎ পরিবহণের ক্ষেত্রে খর্ব হচ্ছে রাষ্ট্রায়ত্ত পাওয়ার গ্রিডের একাধিপত্য। নতুন বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলিতে বাধ্যতামূলক ভাবে পাওয়ার গ্রিডের মাধ্যমে বিদ্যুৎ সরবরাহ না করে, এ বার থেকে দরপত্র চাইবে সরকার। ফলে এখন থেকে এতে অংশ নিতে পারবে বেসরকারি বিদ্যুৎ সংস্থাগুলিও।
|
মার্কিন তথ্যপ্রযুক্তি ও উপদেষ্টা সংস্থা বিপিএ টেকনোলজিসকে হাতে নিল কলকাতার তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থা ইকরা টেকনো অ্যানালিটিক্স। ইকরার দাবি, আগামী তিন বছর ধরে বিপিএ-র আর্থিক ফলের ভিত্তিতে সংস্থার দাম স্থির করা হবে। যা দাঁড়াতে পারে ১.৬ কোটি ডলারে।
|
দেশে ৪জি মোবাইল পরিষেবা চালুর অনুমতি পেল মার্কিন সংস্থা কোয়ালকম। সাড়ে ৩ বছরের মধ্যেই তা চালু করতে হবে। পরিষেবা দিতে পারবে সাড়ে ১৮ বছর। |