সম্মিলিত আপত্তিতে এনসিটিসি জলেই
|
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, নয়াদিল্লি: যা ভাবা হয়েছিল, শেষ পর্যন্ত তা-ই হল। অথৈ জলে চলে গেল জাতীয় সন্ত্রাস দমন কেন্দ্র (এনসিটিসি)। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তো বটেই, নরেন্দ্র মোদী, জয়ললিতা, নীতীশ কুমার, নবীন পট্টনায়করা কোমর বেঁধে বিরোধিতা করলেন কেন্দ্রীয় সরকারের। পিছিয়ে রইলেন না উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী অখিলেশ যাদব বা জম্মু-কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লার মতো সরকারের সমর্থক বা শরিক দলের মুখ্যমন্ত্রীরাও। |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, নয়াদিল্লি: প্রণব মুখোপাধ্যায়কে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে প্রার্থী করা হলে তৃণমূল তাঁকে সমর্থন করবে না, এমন নয়। তৃণমূলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এ দিন রাজধানীতে বলেন, “প্রণববাবুকে প্রার্থী করা হলে তাঁকে সমর্থন করব না, এ কথা তো কখনওই বলিনি।” রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী কাকে করা হবে, তা নিয়ে সনিয়া হাতের তাস লুকিয়ে রেখেছেন ঠিকই। কিন্তু সম্ভাব্য প্রার্থী হিসাবে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী প্রণব মুখোপাধ্যায় এবং উপরাষ্ট্রপতি হামিদ আনসারির নাম নিয়ে জল্পনা এখনও অব্যাহত রয়েছে। |
প্রণবকে সমর্থন করার
ইঙ্গিতই দিলেন মমতা |
|
মোদী-নীতীশের ‘বিরল’ করমর্দনে জল্পনা, বিতর্কও
নিজস্ব সংবাদদাতা, নয়াদিল্লি: ক্রমশ ভিড় ঘন হতে শুরু করেছে বিজ্ঞান ভবনে। একে একে আসতে
শুরু করেছেন মুখ্যমন্ত্রীরা। কিছুটা দূর থেকে নীতীশ কুমারকে দেখে কার্যত ছুটেই এলেন নরেন্দ্র মোদী।
মনে কিছুটা কুণ্ঠা নিয়ে এগোলেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রীও। হাত বাড়ালেন মোদী। শক্ত করমর্দন। দুই নেতাকে
ছেঁকে ধরল ক্যামেরার ফ্ল্যাশ। প্রায় মিনিট খানেক। হাত ছাড়তেই দিলেন না মোদী।
করমর্দনের পরেও উভয়ে হাসিমুখে কথা বললেন কিছুক্ষণ। |
|
শুধু চা খেয়েই দৌত্যে
ব্যস্ত রইলেন মুখ্যমন্ত্রী |
|
|
ছেলেদের জন্য সংরক্ষণের প্রস্তাব নয়াদিল্লির কলেজে |
|
টুকরো খবর |
|
|